কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
১৮৯৮ সালের ৩ আগস্ট সপরিবারে রবীন্দ্রনাথ শিলাইদহে বাস করতে আসেন। রথীন্দ্রনাথ লিখেছেন, শিলাইদহে আমরা যে পরিবেশের মধ্যে বাস করতে লাগলাম, কলকাতার পারিবারিক ও সামাজিক জীবনধারা থেকে তা সম্পুর্ণ বিপরীত। আমাদের বাড়িটা খোলা মাঠের মধ্যে, খরশেদপুর গ্রাম, কাছাড়ি বাড়ি বা শিলাইদহের ঘাট থেকে খানিকটা তফাতে। বাবা মা ও আমরা পাঁচ ভাইবোন থাকি।
পর্ব এক
পৃথিবীতে সমকালে তিনটি ঘটনা ঘটেছে।
এক. হিগস-বোসন বা ঈশ্বর কণা আবিস্কৃত হয়ে গেছে। ঘটনাচক্রে এই বোসন বাবু বাংলাদেশ ভূখণ্ডেরই।
দুই. কবি রাজু আলাউদ্দিন বাংলাদেশের সাহিত্য-রাজনীতির দুর্বৃত্তদের ঠিকুজি খোলাসা করে দিয়েছেন।
তিন. কবি মাসুদ খান এই সাহিত্য-রাজনীতির দুর্বৃত্তায়নের বন্দনা করেছেন।
এই তিনটি ঘটনাতেই কোনো না কোনো ভাবে ঈশ্বর উপস্থিত।
কবি তুমি কে: ঈশ্বর না শয়তান---------
১.
গল্পটি মাত্র সোয়া তিন পৃষ্ঠার। লেখক শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়। নাম ভিক্টোরিয়ার হিরো।
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
রবীন্দ্রনাথের পল্লী-পূনর্গঠন খণ্ড-১
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
বঙ্গভঙ্গ আন্দোলন ও রবীন্দ্রনাথ—৬
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
বঙ্গভঙ্গ আন্দোলন ও রবীন্দ্রনাথ—৫
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
বঙ্গভঙ্গ আন্দোলন ও রবীন্দ্রনাথ—৪
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
বঙ্গভঙ্গ আন্দোলন ও রবীন্দ্রনাথ—৩
স্বদেশী সমাজের সঙ্গে বিপ্লবীদেরও সম্পর্ক হয়েছিল। এ বিষয়ে বিপ্লবী ভুপেন্দ্রনাথ দত্ত লিখেছেন—