কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
মুসলমান খণ্ড—২
------------------
হযরত মোহাম্মদের জন্মদিন উপলক্ষ্যে রবীন্দ্রনাথ বাণী পাঠিয়েছিলেন স্যার আব্দুল্লাহ সোহরাওয়ার্দিকে। ১৯৩৪ সালের ২৫ জুন অই বাণীটি হযরত মোহম্মদের জন্মদিনে আকাশবাণীতে প্রচারিত হয়েছিল। রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন—
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
মুসলমান খণ্ড--১
-----------------
১৯৩১ সালে ৬ সেপ্টেম্বর হেমন্তবালা দেবীকে একটি চিঠি লিখেছিলেন রবীন্দ্রনাথ। চিঠিতে রবীন্দ্রনাথ একটি ঘটনা উল্লেখ করেছিলেন।
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
প্রজানীপিড়ন খণ্ড : ছয়
১৮৯১ সালে শিলাইদহে কুঠিবাড়িতে পূণ্যাহ অনুষ্ঠানের আয়োজন চলছে। পূণ্যাহ অনুষ্ঠানে জমিদার বা তার প্রতিনিধির উপস্থিতিতে প্রজারা খাজনা দেয়। সেদিন তারা সাধ্যমত ধোপদুরস্ত পোষাকে জমিদারের সামনে আসে। তাদেরকে মিষ্টি মুখ করানো হয়। কখনো কখনো ভোজেরও আয়েজন করা হয়।
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
প্রজানিপীড়ণ খণ্ড : পাঁচ
কাঙাল হরিনাথ ওরফে হরিনাথ মজুমদার : খুঁজে দেখা
------------------------------------------------------------------------
বাংলাদেশ সরকার শিক্ষাক্ষেত্রে অভূতপূর্ব পরিবর্তন এনেছে। শিক্ষার সঙ্গে আয়বর্দ্ধকমূলক কার্যক্রমের উদাহরণ হিসাবে ছাত্রলীগকে সকলের সামনে শক্ত পায়ে দাঁড় করিয়েছে। এ সফলতার পাশাপাশি সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশ প্রচলিত শিক্ষাপদ্ধিতে চলতে পারে না। কোচিং শিক্ষা ব্যবস্থা প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থার খোলনলচে পাল্টে দিতে পারে। এ ব্যাপারে জামাতে ইসলামীর ছাত্র শিবির জাতিকে পথ দেখিয়েছে। তারা কোচিং ব্যবসা প্রকাশ
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
প্রজানিপীড়ণ খণ্ড : চার
ডঃ আহম্মেদ শরিফ লিখেছেন, ঠাকুর-পরিবার প্রজানীপিড়ন করেছেন। আবুল আহসান চৌধুরী ডঃ শরীফকে চিঠিতে উত্তর দিয়েছিলেন, সেখানে ঠাকুর-পরিবারের প্রজানীপিড়নের স্বপক্ষে কিছু কথা বলেছিলেন। বলেছিলেন, এ রকম কিছু তথ্য পাওয়া যায়। বলেছিলেন সেটা ১৯৮৫ সালের লেখা চিঠি। আর ২০১১ সালে আবুল আহসান চৌধুরী বলেছেন শাশ্বতিকী পত্রিকায়—
বাল্যে আমাদের জুতা ছিল না। এ কারণে অবাল্যে কখনোই জুত করতে পারি নি। এ বিষয়ে আমাদের ঠাকুরদা সাফ কথা বলে গিয়েছিলেন—জুতো থাকলেই জুতোজুতি হয়। সুতরাং নো জুতো। নো টুতো। তাইলে জীবন উইদাউট খুঁতখুঁতো।
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
প্রজানিপীড়ণ খণ্ড : তিন
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
প্রজানিপীড়ণ খণ্ড : দুই