কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
প্রজানিপীড়ণ খণ্ড : এক
-----------------------------
অধ্যাপক আহম্মদ শরীফ ১৯৮৫ সালে ‘রবীন্দ্রোত্তর তৃতীয় প্রজন্মে রবীন্দ্র মূল্যায়ন’ প্রবন্ধের জন্য গবেষক অধ্যাপক আবুল আহসান চৌধুরীকে কাঙাল হরিনাথের ‘গ্রামবার্তা’ এবং ঠাকুর জমিদারদের সম্পর্কে জানতে চেয়ে একটি চিঠি লেখেন।
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
চিত্রগদ্য : গদ্যচিত্র
৪ জুলাই. শাহাজাদপুর. ১৮৯১
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
ছোটো গল্পের শুরু------------
ইন্দিরাকে লেখা একটি চিঠিতে রবীন্দ্রনাথ দুটি ঘটনার বর্ণনা দিয়েছেন। তারিখটি উল্লেখ নেই। ছিন্নপত্রে লেখা আছে ফেব্রুয়ারি ১৮৯১। .স্থান শাহাজাদপুর।
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
নদী, আপন বেগে—বদলের সুর
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
মাটি মা -------------------------
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
জমিদারিতে প্রথম চাকরী----------------
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
শিলাইদহে দ্বিতীয় ভ্রমণ : দাদার সঙ্গে বাঘ শিকার
গোলরুটির চেয়ে গোলারুটিই বেশি মজার। বড় মামী এ ব্যাপারে ফার্স্টক্লাশ। নানারকমের গোলারুটি বানাতে তার জুড়ি নেই। আটা গুলে তার মধ্যে পিঁয়াজ কুচি দিয়ে পিয়াজ রুটি। কাঁচা মরিচ দিয়ে মরিচ রুটি। আর কালো জিরা দিলে বেশ টোস্ট টোস্ট ভাব আসে।
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
রবীন্দ্রনাথের প্রথম ভ্রমণ : শিলাইদহ-------------------------