বন্ধুদের কাছে আমার সিভিক সেন্স রীতিমত প্রবাদতুল্য। আমার বাবা মা তাদের একমাত্র মেয়েকে সভ্য করতে কোনো কার্পণ্য করেন নি। এবং আমি প্রায় অচল পয়সার মতো সভ্য। রেগে গেলে আমি চুপ করে থাকি, অভিমান হলে কেঁদে ফেলি, চরম বিরক্তির বহিঃপ্রকাশ হিসেবে হয়তো কখনো সখনো উফফফফ করে উঠি। জীবনে এই প্রথম আমার ঘৃণা হচ্ছে। আমার খুব রাগ হচ্ছে, অসহায় লাগছে এবং একটা খুব বাজে গালি দিতে ইচ্ছে করছে। জীবনে প্রথমবারের মতো আমি বর্ণবাদ
[right][i]“আমি তোমায় সন্তান দিতে পারব। উত্তম বীজ উত্তম ফসল। তোমার সন্তান খাঁটি মুসলমান হবে, খোদার ওপর ঈমাণ রাখবে, আন্তরিক পাকিস্তানী হবে, চাওনা সেই সন্তান?
গেরিলা একটি যুদ্ধ বিষয়ক বাণিজ্যিক চলচ্চিত্র
গেরিলা দেখে মিশ্র প্রতিক্রিয়া হল। জানা ছিল এটি মুক্তিযুদ্ধের ছবি এবং নির্মাণ করেছেন একজন মুক্তিযোদ্ধা যিনি বাংলাদেশের সংস্কৃতি অঙ্গনের একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যাক্তিত্ব। তাঁর সহায়তায় ছিলেন বর্তমানের কয়েকজন তরুণ নির্মাতা যাদেরকে হরদম মিডিয়ায় বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের ভবিষ্যত কর্ণধার বিবেচনা করা হচ্ছে। তাই ছবিটি নিয়ে জল্পনা কল্পনা ছিল, ছিল প্রবল আগ্রহ। আরেকটি বিষয় উল্লেখ্য যে এই ছবিটি বেশ বড় বাজেটে নির্মিত; এর কলাকুশলী বেশ দক্ষ ও সৃজনশীল হিসেবে পরিচিত। এরকম বিশদ কলেবরে বাংলাদেশে এর আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক চলচ্চিত্র নির্মাণ হয় নাই।
গেরিলা দেখে এলাম।
১লা বৈশাখের দিনে এমনিতেই আমার কাজের অভাব, তার উপর সাড়া রাস্তায় ভিড়।
সকালটা টিএসসিতে চলে গেল। আসলে সকাল বলাটা ভুল, ১১ টায় আর সকাল কই?পরের কয়েক ঘন্টা মধু, হাকিম আর শ্যাডোতে চক্করে।