ছায়াটি দীর্ঘতর হয়ে আছে কাছে, টের পাই
তার গাঢ় অস্তিত্ব; যখন অগ্নিজ্বরের দাবদাহে
শরীর ভিসুভিয়াসের মত ফুটন্ত- ছায়া রিক্ত-
চোখের উপর এসে পরে; পেলব স্পর্শানুভূতি
হয়, শিউরে উঠি, জীর্ণ শৈশব ফিরে আসে পথে
ধূপখোলার শু'নো কাঠালপাতা মোড়া বিরানির
অক্ষয়িষ্ণু ঘ্রাণ পাই, মগ্নরাত মধ্যভাগে থাকত তখন
শেষ পথিকের পদাংক এঁকে উনি নির্বিকার ছুটতেন-
সুঘ্রাণ নিয়ে আসলে অবাধ্য দ্রুতিতে গোগ্রাসে গিলতাম!