[justify]কথাসাহিত্যিক রবিশংকর বলের উপন্যাস ‘দোজখ্নামা’। উপন্যাসে প্রধান চরিত্র দুইজন। একজন ফারসি কবি মির্জা গালিব (১৭৯৭-১৮৬৯), অন্যজন উর্দু সাহিত্যের অন্যতম ছোটোগল্পকার সাদাত হাসান মান্টো (১৯১২-১৯৫৫)। উপন্যাসে দুইজনেই মৃত হিসেবেই হাজির হয় আর কবরের মধ্যে বসেই একে অন্যকে নিজেদের কাহিনী বলতে শুরু করে। অনেকটা পরাবাস্তব কি জাদুবাস্তব মনে হলেও রবিশংকর বল সেখানে জাদুবাস্তবতা না ঢেলে স্বাভাবিকভাবেই দুইজন
[justify]ব্রিটিশ লেখক জুলিয়ান প্যাট্রিক বার্নসের নতুন বই ‘দা সেন্স অব এন এন্ডিং’ ২০১১ সালের ম্যানবুকার পুরস্কার জিতেছে। এবারের বিচারক প্যানেল রিডেবল বা পাঠযোগ্য একটি বইকে পুরস্কার দেয়ার ব্যাপারে কিছুটা জোর দিয়েছেন। ‘দা সেন্স অব এন এন্ডিং’’কে ম্যানবুকারে ঘোষিত করার পেছনে এর স্বল্প আয়তন (মাত্র ১৭৬ পৃষ্ঠার বই। অনেকে সমালোচক একে উপন্যাস না বলে নভেলা কিংবা বড়ো আকারের ছোটোগল্প হিসেবে বিচার করছেন) আর সহজ
[justify]আমেরিকার ঔপন্যাসিক ফিলিপ রথ পেলেন এই বছরের ম্যানবুকার আন্তর্জাতিক পুরস্কার। প্রতি বছর দেয়া ম্যানবুকার পুরস্কার থেকে এই প্রাইজ কিছুটা ভিন্ন। এটা দেয়া হয় প্রতি দুই বছর পরপর। জীবিত কোনো ফিকশন লেখক এই সম্মানে ভূষিত হন, তবে সেটা একটা কোনো নির্দিষ্ট বইয়ের ওপর ভিত্তি করে নয়; এটা দেয়া হয় পাঠকের ওপর লেখকের সার্বিক প্রভাবকে গণনায় ধরে। এই পুরস্কার প্রথম পান আলবেনিয়ান লেখক ইসমাইল কাদেরে (২০০৫ সালে)।