আহা, অআকখ না, আজকের পর্ব হচ্ছে বর্ণ মানে রঙ নিয়ে। সাজগোজ করে রঙচঙ কেন বাড়ানো হয়, তা একটু যেমন বুঝব, তেমনই, ভেরি ইম্পর্টেন্ট, আমরা দেখব কেন বাঙালি পাত্রপক্ষ কেবলি ফর্সা মেয়ে খোঁজে...
রঙের কথায়, একটা সহজ পরীক্ষা দিয়েই ব্যাপারটা শুরু করা যাক। উপরের ছবিটা দেখছেন? একেকটা শব্দ একেকটা রঙের। রঙগুলোর নাম ঝটপট বলে ফেলুন তো দেখি!
হে পাঠক, নিচের শিম্পাঞ্জিশিশুর ছবিটা একবার ভালো করে দেখুন তো দেখি, অনেকটাই একটা ছোট্টখাট্ট শান্তশিষ্ট নম্রভদ্র কালোকোলো বাচ্চাছেলের মত (মানে ছুডুকালে আমি যেমন কিউট ছিলুম আরকি) মনে হয় কি না!
হুঁ হুঁ। তা এইবার বলেন দেখি, কেন এমন মিল?
আমরা আনুমানিক একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারি যে সভ্যতার সূচনা হয়েছিল স্মৃতিচারণ এবং চিন্তুন প্রক্রিয়া শুরুর মাধ্যমে। এরই উপজাত হিসেবে হাতিয়ার ব্যবহার শুরু হয় ৩৮ লাখ বছর আগে। তাতে টিকে থাকার ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা তৈরি হয় - সূচনা হয় সাংস্কৃতিক বিবর্তনের। কিন্তু শুধু টিকে থাকার স্বার্থেই নয়, নিজের স্বজাতির সঙ্গে সংঘর্ষের মাধ্যমে প্রয়োজনের বাইরে আরেকটি প্রবণতার সূচনা হয় - অন্যকে পরাজিত করার সেই উচ্ছাস যাক
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ডিসকাশন প্রজেক্টের পক্ষ থেকে বিজ্ঞান বক্তৃতা দিতে গেলে নানা ধরনের প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়। বেশিরভাগই সেখানে কিশোর-তরুণরা থাকেন, তাদের অনুভূতিগুলোকে তুলে ধরে বিষয়ভিত্তিক আলোচনার পাশাপাশি নানা প্রশ্ন করেন। কেউ জানতে চান মহাবিশ্ব সৃষ্টির আগে কী ছিল, তার পরিণতিই বা কী? ডাইনোসররা বিলুপ্ত হলো কীভাবে? ডায়নোসররা বিলুপ্ত না হলে মানুষ কি রাজত্ব করতে পারত?