[ একুশের দিনটি লাল একটি দিন বৈকি। এই দিনে এক বসায় লেখা তিনটি গল্প প্রচেষ্টাও কিভাবে যেন লাল হয়ে গেল। ফ্যাকাশে লাল না, রক্তের মত টকটকে লাল। তাই লালচে শিরোনাম দিয়ে দিলাম। আমি গল্পলেখক নই, ভুলত্রুটি ক্ষমার্হ। ]
দেখছিলাম Battle of Algiers। ১৯৬৬ সালের এই ছবিটা কেউ কেউ দেখেছেন হয়তো। ছবিটার সাথে আমাদের উপনিবেশ আমলের বেশ কিছু মিল আছে। কিন্তু ছবিটা দেখে আমার মাথায় একটা বাক্য খেলছিল - 'ব্যাট্ল্ অব বাংলাদেশ'। না, এই নামে কোন ছবি বাংলাদেশে নেই। কিন্তু এরকম একটা ছবি দেখার স্বপ্ন দেখছি আমি। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে নির্মিত এন্তার ছবি দেখেও আমার তৃপ্তি মেটেনি। আলজেরিয়ার ছবিটা সেই অতৃপ্তিটা আবারো জানান দিতে শুরু করেছে। হুমায়
ঘন্টাদুয়েক ধরে মরমিয়া সুফীবাদের ছয়েনছবিলা বিজ্ঞাপন দেখার পর মনে হল, এপারবাংলার দরদিয়া শ্যামাসাধনাই বা বাদ যায় কেন? এই সিনেমার যে মূলার্থ কালীর মতনই ন্যাংটাভাবে প্রকাশিত হয়ে পড়েছে, তাকে রামপ্রসাদী ছাঁচে ফেললে দাঁড়ায়:
দে মা আমায় বেলুচ ধরি–
আমি পাকিসেনারেই পিরিত করি।
(ওমা) মেহের বলে এমন রূপের জ্বালায় জ্বলে আমি মরি–
(এখন) ধবল সবল পুরুষ পেলে কোমল বুকে চেপে ধরি॥
দে মা আমায় বেলুচ ধরি...
[justify]
আজকের প্রথম আলোর অনলাইন ভার্সানে সেরা বিদেশি ছবি হিসেবে ‘মেহেরজান’ পুরস্কারপ্রাপ্তির খবর বেরিয়েছে। খবরে জানানো হয়-
[right][i]“আমি তোমায় সন্তান দিতে পারব। উত্তম বীজ উত্তম ফসল। তোমার সন্তান খাঁটি মুসলমান হবে, খোদার ওপর ঈমাণ রাখবে, আন্তরিক পাকিস্তানী হবে, চাওনা সেই সন্তান?
[justify]
একটা ছোট্ট,পুরনো সংবাদ
২০০৫ সালের জানুয়ারীর প্রথম সপ্তাহ।যুক্তরাজ্যের উইটশায়ারের কোন এক জায়গায় একটি জন্মদিনের পার্টি।পার্টির থিম পোষাক ‘কলোনিয়াল এন্ড নেটিভ’।বন্ধুর জন্মদিনের পার্টিতে হাজির হলেন কনিষ্ঠ রাজপুত্র হ্যারি- জার্মান ‘ডেসার্ট’ পোশাক পড়ে,বাহুতে আটকানো নাৎসী স্বস্তিকা চিহ্ণ।
[justify]মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর সমীপেষু,
মুক্তির এক সপ্তাহের মধ্যেই পরিবেশক আশীর্বাদ চলচ্চিত্র "মেহেরজান" সিনেমাটি প্রেক্ষাগৃহ থেকে নামিয়ে নেন। তার পর থেকেই পরিচালক এবং তার কলমবাজ বাহিনী শুরু করেছে মিথ্যা সব অপপ্রচার। শিল্পকে শ্বাসরোধ করার ফ্যাসীবাদী ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছেন কেউ, কেউ প্রতিবাদ করছেন মেহেরজানকে নিষিদ্ধ করার, মানববন্ধন করছেন!
[justify]
There is no outside-the-text.
টেক্সটের ল্যাটিন গোড়ায় টেক্সট্র, মানে বয়ন। জিনিস বোনা । দেরিদা বলছে টেক্সটের বাইরে কিছু নাই। আসলে বলে নাই।