[justify]
৫ ফেব্রুয়ারি ২০১১ তারিখে বাংলানিউজ২৪ সংবাদ ছাপিয়েছে ‘মেহেরজান’ সিনেমার পরিচালক রুবাইয়াত হোসেনের ওপরে।
বার বার কেন আমার থিসিসের বিষয়টি আসছে আমি বুঝতে পারছি না। আর আমি জার্নালিস্টদের সঙ্গে কোনো কথা বলতে চাচ্ছি না।’
[justify]ডিসকোর্স
[i]মেহেরজান বিষয়ে পানি অনেকদুর গড়িয়েছে। মেহেরজানের পরিবেশক আশির্বাদ চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহগুলো থেকে ছবিটি প্রত্যাহার করেছে [১]। এর মধ্য দিয়ে মেহেরজান বিতর্ক দ্বিতীয় পর্যায়ে গিয়ে পড়লো। পর্যায় উত্তরণের সাথে সাথে মেহেরজান সমর্থকদের বিতর্কের বিষয়বস্তু ছবির বিষয়বস্তু ছেড়ে জাতীয়তাবাদ, ফ্যাসিবাদ ও নানারকম ইংরেজী শব্দমালাকেন্দ্রিক হয়ে পড়ছে বলে ধারনা হয়। এই রীতিতে আজকে প্রথম আলো পত্রিকায় ফাহমিদুল হকের একটা
[justify] মুক্তিযুদ্ধকে বিকৃত করে দেখানো সিনেমা মেহেরজানের শো বন্ধ হয়ে গেছে। ফারুক ওয়াসিফ এবং আরো কিছু পাকিপ্রেমী বুদ্ধিজিগালো লেখার পর লেখা ফুকে চলছেন মেহেরজানের প্রদর্শনী বন্ধ হয়ে যাবার বিপক্ষে। ফারুক ওয়াসিফ সিনেমাটির মধ্যে যা কিছু পেয়েছেন সেটা নিয়ে চার পর্বের লেখা নামিয়েছেন সামুতে। মেহেরজানের পক্ষে জান লড়িয়ে দেয়া বুদ্ধিজিগালোদের মধ্য
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে রুবাইয়াত হোসেন তার প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য ছবি মেহেরজান নির্মাণ করেছেন। ইতিহাসকে কেন্দ্র করে চলচ্চিত্র নির্মিত হলে সেই চলচ্চিত্রে শুদ্ধত্ব আর নির্ভুলতা নিশ্চিত করার জন্য সতর্ক থাকার প্রয়োজন বেড়ে যায় অনেকগূণ। এ কারণে ইতিহাস-ভিত্তিক এই ছবির বিভিন্ন বর্ণনায় সত্যতা ও যথার্থতা যেন টিকে থাকে সেই ব্যাপারে পরিচালকের খুব বেশি মনোযোগী থাকার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু ১৯৭১-এ ব
[justify]
[justify]
বুদ্ধিজিগোলো কথাটা ব্যবহার করার সমস্যা হচ্ছে, ট্যাটনারা এসে ত্যানা প্যাঁচাবে। জিগোলো হওয়া কি খারাপ? নিজের শরীরের বিনিময়ে কাউকে যৌন আনন্দ দেয়া কি খারাপ? কিংবা আমি কি জিগোলোদের ডাইনিশিকার করতে চাই? এর আগে একবার কতিপয় আত্মবিস্মৃত ব্যক্তিকে সাহিত্যবেশ্যা বলায় কিছু ট্যাটনা এসে বেশ্যাদের দুঃখে কেঁদে মাটিতে গড়াগড়ি শুরু করেছিলো। হায় হায়, বেশ্যাদের গালি দেয়া হচ্ছে। সমাস বলে যে একটি ব্যাপার রয়েছে, সেই ব্যাপারটি তারা স্বীকার করতে নারাজ। মৃগ আর শাখামৃগ কদাপি এক নয়, যেমন নয় বেশ্যা আর সাহিত্যবেশ্যা, জিগোলো আর বুদ্ধিজিগোলো। বেশ্যা বা জিগোলোদের প্রতি আমার বাড়তি কোনো অনুরাগ বা বিরাগ নেই, যেমন নেই অ্যালুমিনিয়াম কারখানার ঢালাই মিস্ত্রি কিংবা রেস্তোরাঁর বাবুর্চিদের প্রতি। তবে সাহিত্যবেশ্যাদের ভালো পাই না। আরো খারাপ পাই বুদ্ধিজিগোলোদের।
পরের মুখে ঝাল খেতে আমার ভালো লাগে না। তাই সিনেমা দেখার আগে বা বই পড়ার আগে রিভিউ পড়ি না কখনোই। তবে মেহেরজানের কথা আলাদা। রিভিউ না পড়লে এই সিনেমা দেখতে যাওয়া হতো না। বেশ কিছু আলোচনা-সমালোচনা পড়ে শেষমেষ ঢুঁ দিলাম সিনেপ্লেক্সে নিজে চেখে দেখার আশায়। পড়ে আসা আলাপের বাইরেও কিছু জিনিস দেখলাম আর বেরিয়ে এলাম কিছু প্রশ্ন নিয়ে। সমাজতাত্ত্বিক বা মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ নয়, দর্শকের আসনে বসে টাটকা অনুভূতির খসড়া ল
সাবধান! খুব খিয়াল কইরা .....