অনেক আক্রোশ নিয়ে লিখতে বসেছি। কি লেখা বেরুবে জানি না। তবে সবাইকে জানানো দরকার। ঢাবির প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের এক ছাত্রকে পুলিশ ডাকাত বানিয়ে, মেরে হাত ভেঙ্গে, পায়ের টেন্ডন ছিঁড়ে দিয়ে, সারা শরীর থেঁতলে দিয়ে কারাগারে পাঠিয়ে দিয়েছে। কিন্তু আমাদের বিখ্যাত শিক্ষকগণ বারবার অনুরোধের পরও একটা ফোন পর্যন্ত করতে পারেননি থানায়।
হেনা হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে আরো একজনকে রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ৷ তিনি একজন ইউপি চেয়ারম্যান৷ হাইকোর্ট যখন হেনার বাবা-বোন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি আর সেখানকার পুলিশকে তলব করেন তখন এই ভদ্রলোকও হাজির হন৷ সেই ইদ্রিস আলীকে পুলিশ আগে খুঁজে পায়নি৷ হাইকোর্টের নির্দেশে অবশ্য তিনি হাইকোর্ট থেকেই আটক হন৷