Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

শর্মিলা বসু

তথ্য’বিনা মিথ্যা বোনা

কৌস্তুভ এর ছবি
লিখেছেন কৌস্তুভ (তারিখ: বুধ, ২৭/০২/২০১৩ - ৫:৩১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চল্লিশ বছর হয়ে গেল তবু কিছু লোক এখনও একাত্তরে যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা নিয়ে খোঁচাখুঁচি চালিয়ে যায়। এইসব নাস্তিক-ইসলামবিরোধী-আওয়ামীলীগার-ভারতের দালাল এখনও প্রমাণ করার চেষ্টা করে চলেছে যে তাদের ‘মুক্তিযুদ্ধে’ নাকি তাদের তিরিশ লাখ লোক মারা গেছিল। একথা যে সর্বৈব মিথ্যা, তা এটা স্মরণ করলেই বোঝা যাবে – প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া বলেছিলেন, “Kill 3 million of them and the rest will eat out of our hands” – তাই বাংলাদেশ যে স্বাধীন হয়ে যেতে পেরেছিল, এটাই যথেষ্ট প্রমাণ যে দয়ালু পাকিস্তানি সেনারা তাদের তিন মিলিয়ন ছুডুভাইকে আসলে মেরে উঠতে পারেনি।

তবুও ব্যাটারা থামে না, তাদের নির্লজ্জ মিথ্যাচার চালিয়েই যায়। তাদেরকে ডাউন দেবার জন্য কিছু কট্টর প্রমাণওয়ালা বিপরীত প্রোপাগাণ্ডার দরকার পড়েছে। এক শ্রদ্ধেয় বড়ভাই আমাকে বোসম্যাডামের বইটা ধরিয়ে দিয়ে বললেন, এর চেয়ে নিরপেক্ষ, বাস্তবনিষ্ঠ অনুসন্ধানপূর্ণ বই আজকাল পাওয়াই অসম্ভব, এবং এটা অকাট্যভাবে আমাদের কথা প্রমাণ করে দিয়েছে; আমি যেন এটা নিয়ে কিছু লিখি যাতে ঈমানদার ভাইবোনেরা ব্যাপকহারে শেয়ার দিতে পারেন।


হার্ভার্ডে শর্মিলা বসুর পুস্তকালাপ

কৌস্তুভ এর ছবি
লিখেছেন কৌস্তুভ (তারিখ: মঙ্গল, ২৫/১০/২০১১ - ৯:৫০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ সন্ধ্যায় হার্ভার্ডের সাউথ এশিয়া ইনিশিয়েটিভের তরফ থেকে শর্মিলা বসুর ‘ডেড রেকনিং’ বইটার উপর একটা আলোচনার আয়োজন করা হয়েছিল। শর্মিলা বসুর বিপক্ষে ছিলেন দিনা সিদ্দিকি, হান্টার কলেজের উওম্যান অ্যান্ড জেন্ডার স্টাডিজের ভিজিটিং প্রফেসর (অবশ্য তিনি নিজেকে মূলত অ্যানথ্রপোলজিস্ট বলে পরিচয় দিলেন), আর উপস্থাপক ছিলেন পাবলিক হেলথ বিভাগের প্রফেসর রিচার্ড ক্যাশ


অ্যান্টি অ্যান্টি-শর্মিলা বোস

শুভাশীষ দাশ এর ছবি
লিখেছেন শুভাশীষ দাশ (তারিখ: বুধ, ০৭/০৯/২০১১ - ৭:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]ইকোনমিক অ্যান্ড পলিটিক্যাল উইকলি’র সাম্প্রতিক ইস্যুতে (সেপ্টেম্বর ৩, ২০১১) শর্মিলা বসুর বই ‘ডেড রেকোনিং’ নিয়ে একটি সমালোচনা ছাপানো হয়েছে। সমালোচনার লেখক নাঈম মোহাইমেন। এর আগে একই জার্নালে একাত্তরের যুদ্ধকে ‘সিভিল ওয়ার’ তকমা দেয়ায় ব্লগমণ্ডলে কিছুটা সমালোচনার শিকার হয়েছিলেন ভদ্রলোক। স্বভাবতই শর্মিলা বসুর সমালোচনা করে প্রকাশিত লেখাটা আগ্রহোপদ্দীপক।


রাজাকার বধাবলী - ১০

স্বপ্নাহত এর ছবি
লিখেছেন স্বপ্নাহত (তারিখ: বুধ, ১১/০৫/২০১১ - ৪:০০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[ দেশে আজো টেকা দায় ছাগুদের গন্ধে, চলো ছাগু বধে নামি, পাশবিক ছন্দে। রাজাকার ছানাপোনা, হয়োনাকো খুশি আর, আবারো জেগেছে জাতি, হুঁশিয়ার! হুঁশিয়ার!! ]

সঙ হতে রোজ ঢংগী মুখে মাখতে হবে রঙ ক'টা
সেই হিসেবে মত্ত থেকে গেছেন ভুলে অঙ্কটা
ইয়াহিয়া প্রেম জাগলে মনে, শইলে উঠে চুলকানি
লাখ - হাজারের হিসাবটাতে হয় তখনই ভুলখানি
পাক ুু রোজ করলে না suck রাত কাটে তার হুঁশ বিনে


শর্মিলা বসুর কল্পজগৎ। পর্ব দুই।

শুভাশীষ দাশ এর ছবি
লিখেছেন শুভাশীষ দাশ (তারিখ: মঙ্গল, ২৯/০৩/২০১১ - ৮:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

পাকিস্তানি জেনারেলদের প্রতি শর্মিলা বসুর বাড়তি আকর্ষণ আছে। গণহত্যাকারী এই বর্বরদের হত্যাকাণ্ড নিয়ে বাংলা ভাষায়, ইংরেজি ভাষায় প্রচুর বই ছড়িয়ে আছে। একাত্তরে ছড়িয়ে থাকা সত্যমিথ্যার মধ্যে তিনি পাকিস্তানি জেনারেলদের কথার মধ্যে সত্যতা বেশি পান। খুঁজেপেতে সেটাই প্রকাশ করেন। যখন তিনি একাত্তরের যুদ্ধে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর যুদ্ধাপরাধকে অস্বীকার করেন আর সেটা প্রমাণ করতে চান সেসব যুদ্ধাপরাধীদের বক্তব্য দিয়ে তখন তার বক্তব্যকে জোরালোভাবে প্রতিহত করার প্রয়োজন দেখা দেয়। একাত্তরের যুদ্ধে শোষক শোষিতের সমীকরণকে পালটে দেয়ার একটা দায় তিনি কাঁধে নিয়েছেন। এর পেছনে কারা তাকে চালিত করছে সেটা নিয়ে নানারকম বক্তব্য পাওয়া যায়। একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের নতুনত্বের জন্য পাকিস্তানপন্থী ব্লগ, পত্রিকা তার কথাকে গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করে। শর্মিলা বসু পাকিস্তানি জেনারেলদের গুণগান প্রথম করেছিলেন পাকিস্তানের ‘দা ডেইলি টাইমস্‌’ পত্রিকায়। ‘The courageous Pakistan army stand on the eastern front’ শিরোনামের এই লেখায় তিনি যুদ্ধাপরাধী নিয়াজির ব্যাপারে বসুর ভূয়সী প্রশংসা করেছেন-


শর্মিলা বসুর কল্পজগৎ। পর্ব এক।

শুভাশীষ দাশ এর ছবি
লিখেছেন শুভাশীষ দাশ (তারিখ: রবি, ২০/০৩/২০১১ - ৫:০৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]