অস্ট্রেলিয়ার টিকিট কাটা ছিল কুয়ালাম্পুর-এডেলেড, পার্থ-কুয়ালাম্পুর অর্থাৎ নামব এডেলেড আর ফিরব পার্থ হয়ে। দু সপ্তাহের ভ্রমণ। পুরো মহাদেশ তো আর এই স্বল্প সময়ে দেখা সম্ভব না, আপাতত দুটো স্টেট দেখে যাই, এরকমটাই ছিল প্ল্যান। টিকিট কেটেছিলাম প্রায় পাঁচ মাস আগে, বাজেট এয়ারলাইন “এয়ার এশিয়া”র মূল্যছাড় অফার থেকে। যাত্রা তারিখের প্রায় দু’মাস বাকী থাকতে এয়ারলাইন এর কাছ থেকে ই-মেল পেলাম যে ওরা এডেলেড এর সব ফ্লা
আমার দাদাবাড়ির উঠানে একটা ইন্দিরা বা কূঁয়া ছিল। সেই ইন্দিরার বাঁধানো পাড়ে পা পিছলে আছাড় খাওয়ার অভিজ্ঞতাও আছে। শীতের সকালে কূঁয়ার পানি থাকতো কুসুম গরম। এদিকে কেচ্ছা কাহিনী শুনতাম যে রাজার বাড়ির কূঁয়ার ভেতর দিয়ে সুড়ঙ্গ থাকতো, যা দিয়ে নদীপথে নৌকায় করে পলায়ন করা যেত আক্রমনের শিকার হলে শেষ উপায় হিসেবে। আমাদের দেশে নাকি মাটির নিচে পানির অভাব নাই, পানির উপর দেশ ভাসতেছে। হাকলবেরি ফিনের গল্পেও আমাজান নদীতে ভাসমান দ্বীপের কথা পড়েছিলাম। দুইয়ে দুইয়ে চাইর মিলাতে সময় লাগে নাই ... ... নির্ঘাৎ আমাদের কূঁয়ার পানিও নদীর সাথে সংযুক্ত, নাইলে এ্যাত পানি আসে কোত্থেকে।