একটি গল্প
এক জেলে সারা সকাল আর দুপুর মাছ ধরে, দুপুরের খাবার খেয়ে নদীতীরে গাছের ছায়ায় শুয়ে বিশ্রাম নিচ্ছে। দু’আঙ্গুলের ফাঁকে ধিকধিক জ্বলা বিড়ির মাথায় বেশ কিছুক্ষণের জমে যাওয়া ছাই আর মৃদু বাতাসে এলোমেলো ধোঁয়া সময়টাকে যেন আরো অলস করে তুলেছে। ঠিক ওই সময়ে ওই রাস্তা ধরে যাচ্ছিলেন এমন একজন মানুষ যিনি একাধারে একজন স্বনামধন্য দার্শনিক, প্রাবন্ধিক, সাংবাদিক, কলাম লেখক, টক শো’র জ্বালাময়ী বক্তা, নীতিনির্ধারক এবং বুদ্ধিজীবি। সহজ কথায় সুশীল সমাজের প্রতিভু। যথারীতি একজন মানুষকে এইভাবে অলস শুয়ে থাকতে দেখে তার মনে হল যে এই ভাবে অলস শুয়ে বসে থাকার কারণেই আজ এই জাতির “কিচচ্ছু” হচ্ছে না।
তো, তিনি ভাবলেন ঐ অলস লোকটিকে কিছু বুদ্ধি পরামর্শ দিয়ে আসা যাক। যেই চিন্তা সেই কাজ। উনি দৃপ্ত পায়ে শুয়ে থাকা লোকটির কাছে গেলেন এবং জিজ্ঞেস করলেন-
-কি করছেন ভাই?
-শুইয়া আছি, দেখেন না?
-না, তা তো দেখতেই পাচ্ছি, মানে, শুয়ে শুয়ে কি করছেন?
-বিশ্রাম নেই
-কিন্তু এখন কি বিশ্রামের সময়?
-তাইলে কি করতাম?
-আরো বেশি কাজ করবেন, আরো বেশি মাছ ধরবেন
-আরো বেশি কাম করলে কি হইব?
-তাহলে আরো বেশি টাকা হবে। সেই টাকা দিয়ে আপনি নিজের জাল আর নৌকা কিনতে পারবেন।
-তাতে কি হইব?
-নিজের জাল আর নৌকা হলে আপনি আরো বেশি মাছ ধরতে পারবেন। তখন জালের আর নৌকার ভাড়া দেয়া লাগবে না। এতে আপনার অনেক লাভ হবে।
-এত লাভ দিয়া কি করুম?
-এরপর আপনি আরো কয়েকটি জাল আর নৌকা কিনবেন। ওগুলি ভাড়ায় খাটবে, আর আপনি মাছ ধরবেন। ডাবল লাভ। তারপর একসময় নৌকার বদলে ট্রলার কিনে ফেলবেন। তখন নদী থেকে সাগরে যেয়ে মাছ ধরতে পারবেন। লাভের পরিমান আস্তে আস্তে বাড়তেই থাকবে। তারপর একদিন একটি জাহাজ ও কিনে ফেলতে পারবেন। তখন জাহাজে করে গভীর সমুদ্রে যাবেন মাছ ধরতে। অনেক বেশি মাছ ধরবেন, অনেক লাভ করবেন।
-অনেক লাভ দিয়া কি কাম?
-ততদিনে আপনার গাড়ি বাড়ি ও হয়ে যাবে। দেখতে দেখতে হয়ত একটি দ্বীপও কিনে ফেলতে পারবেন। তখন আপনার অধীনে অনেক লোক কাজ করবে। সবাই আপনার কথা শুনবে।
-সবাই আমার কথা শুনলে আমার কি?
-আপনার কি মানে? চিন্তা করেন অবস্থাটা। আপনার তখন কোন কাজ করা লাগবে না। আপনার দ্বীপে আপনি ইচ্ছা মত ঘুরে বেড়াবেন, যখন ইচ্ছা তখন আয়েশীভঙ্গিতে বিশ্রাম নিতে পারবেন।
-এখন আমি তাইলে করতাছি কি??!!!!
রাজনীতি
কোন একজন মন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন চলছে। উপস্থিত আছেন দেশের বিবেক, পথ প্রদর্শক, কান্ডারী, বুদ্ধিজীবি প্রথিতযশা সাংবাদিকবৃন্দ। একের পর এক প্রশ্নবানে জর্জরিত মন্ত্রী বলেই যাচ্ছেন, “দেশ এখন ভাল চলছে, তেমন কোন অশান্তি নেই”। কিন্তু এত কথা শোনার সময় তাদের নেই। হঠাত একজন উঠে প্রশ্ন করলেন-
- ক্ষমতা ছেড়ে নির্বাচন দেয়ার ব্যাপারে আপনার কি মতামত?
- কেন? নির্বাচন দিতে হবে কেন?
- কারণ আগের নির্বাচন তো স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও আন্তর্জাতিকমানের হয়নি।
- কিভাবে?
- কারণ এতে প্রধান বিরোধীদল বিএনপি-জামায়াত জোট অংশ নেয় নি।
- তাতে কি হয়েছে?
- এতে নির্বাচন এক দলীয় হয়েছে। গণতন্ত্রে বহূদলীয় নির্বাচন হতে হয়।
- বহুদলীয় নির্বাচন হলে কি হত?
- স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ আন্তর্জাতিকমানের হতো। দেশে গণতন্ত্র আসতো এবং থাকতো।
- দেশে গনতন্ত্র থাকলে কি হতো?
- দেশের অর্থনীতি ভাল থাকতো, মানুষ জন নিরাপদে থাকত। দেশে হরতাল হতো না, অবরোধ হতো না। “দ্রব্যমুল্যের দাম” হাতের নাগালে থাকত, মুল্যস্ফীতি হতো না। রিজার্ভ, সারপ্লাস ভাল থাকত।
- তাতে কি হতো?
- মানুষের মধ্যে চিন্তা ভাবনা কম হতো। দেশের আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি ভাল হতো। মানুষ শান্তিতে ঘুমাত। এইভাবে চলতে চলতে এক সময় “প্রকৃত যুদ্ধাপরাধীদের” বিচার হতো। দেশে গ্যাস থাকত, বিদ্যুত থাকত, পানি থাকত। দেশের আর্থসামাজিক সব সুচক এগিয়ে যেত। বিশ্বের বুকে বাংলাদেশ মাথা উচুঁ করে দাঁড়াত। বিশ্বের মানুষ জন দেশের ও সরকারের প্রশংসা করতো। বাংলাদেশ ধীরে ধীরে দরিদ্র-অনুন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল, তারপর মধ্যম আয়ের দেশের পথে এগিয়ে যেত।
- এখন তাহলে কি হচ্ছে?
- “কিন্তু” নির্বাচন তো স্বচ্ছ হয়নি?
- অ্যাঁ??!!
মন্তব্য
প্রথম গল্পটা আগে পড়া। পরের গল্পটা ভালো।
-সুবীর
হুম
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আপনার লেখার উদ্দেশ্য যদি হয় নির্বাচন বহির্ভুত(আমি এটিকে নির্বাচন ধরতে চাচ্ছিনা) সরকারকে সমর্থন যোগানো তাহলে আমার কিছু পয়েন্ট
১।নির্বাচনের মূল লক্ষ্য বোধহয় "এ্যাকাউন্টেবিলিটি"। তথ্য উপাত্ত দিয়ে তর্কে যেতে চাচ্ছিনা। আপনার কাছে বর্তমান আওয়ামীলীগের অবস্থান সাদা চোখে আওয়ামীলীগের নির্বাচনপূর্ব অবস্থানের চাইতে ভিন্ন মনে হচ্ছেনা(আক্রমনাত্মক,ডেম ক্যায়ার টাইপ)? রাজনৈতিক মাঠে আপনার প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকলে সেটি আপনাকে "ডিক্টেটর" বানিয়ে দিতে দেরী করবেনা,যার প্রমান আমরা স্পষ্টই দেখতে পাচ্ছি।
২। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার যেটি হচ্ছে সেটি সম্বন্ধে আপনার বক্তব্য কি? আপনি কি মনে করেন বিচারটি সুষ্ঠুভাবে হচ্ছে নাকি মুলো ঝুলানো হচ্ছে? যদি সুস্থ প্রতিযোগিতা থাকত তবে সেটি কি এই বিচারের ক্ষেত্রে অনুঘটক হিসেবে কাজ করতোনা? মনে রাখবেন গত নির্বাচনে (১৫০ সিট ফ্রী পাওয়ার নির্বাচন না) লীগের পাসের মূল কারন ছিলো এই "বিচার"।
৩। অর্থনৈতিক সূচক, গ্যাস,বিদ্যুত,পানি ব্যাপারগুলো নিয়ে বোধহয় এই পরিসরে আলোচনা করা উচিৎ হবেনা। বিদ্যুতের মূল্য যেনো কয়বার বৃদ্ধি করা হলো? কুইক রেন্টালের নামে বিদ্যুৎ ব্যবসা নিয়ে আপনি কি ভাবছেন, বিদেশী কোম্পানির হাতে গ্যাসফিল্ড তুলে দেয়া, সুন্দরবন ধ্বংস করে বিদ্যুৎ কেন্দ্র বানানোর পাঁয়তারা এগুলোকে আপনি "উন্নতি" ভাবতে চাইলে ভাবতে পারেন।
৪। "বিশ্বের বুকে বাংলাদেশ মাথা উচুঁ করে দাঁড়াত। বিশ্বের মানুষ জন দেশের ও সরকারের প্রশংসা করতো" কথাগুলো কুটনৈতিক। মাথা উঁচু ব্যাপারটা আপেক্ষিক। কারো কাছে ইউনুস সাবের ওয়াজ শুনলে মাথা উঁচু হয়,কারো কাছে সাইদির আন্তর্জাতিক খ্যাতি মাথা উঁচু করে। আসল মাথা উঁচু বলতে বোধহয় স্বনির্ভরতা আর জাতীয় সার্বভৌমত্ব ধরে রাখা বোঝায়। আন্তর্জাতিকভাবে আমরা সেটি ধরে রাখতে পারছি কি না সেটি নিয়েও দীর্ঘ আলোচনা হতে পারে।
"বিএনপিতে রাজাকার আছে বলে বিএনপিকে বর্জন করুন" অথবা "আওয়ামীলীগ ছাড়া আমদের কোনো উপায় নাই" এই ধরনের চিন্তা আওয়ামীলীগকে ঘোরতর "আওয়ামীলীগ" বানিয়ে দিচ্ছে সেটি কি মনে হচ্ছেনা?দেশের রাজনীতির এই সেন্ট্রালাইজড হয়ে যাওয়াটাকে কি আপনি ক্ষতিকরা মনে করেন না? নির্বাচনটা বোধহয় তাই জরুরী। আর প্রতিযোগীতায় সেই হয়ত নামতে চায় না যে জানে তার দূর্বলতা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল।
--------------------------
আশফাক(অধম)
মন্তব্যের বাকি অংশ এ যাত্রায় পড়লাম না। এখানেই ল্যাঞ্জা কট।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
ল্যাঞ্জা ইজ ভেরি ভেরি টাফ টু হাইড। সিডা যেই গোত্রের ল্যাঞ্জাই হওক। আসলে মন্তব্য করাটা বোধহয় উচিৎ হয় নাই আমার। কিছুক্ষন পর ছাগু,মুক্তিযোদ্ধের চেতনার বিরোধি,যুদ্ধাপরাধীর বিচার বানচালকারী এই ধরনের তকমা জুটে যেতে পারে।
ল্যাঞ্জা মোবারক
-----------------
আশফাক(অধম)
মামার বাড়ীর আবদারের মতো তত্ত্বাবধায়ক সরকার না দিলে নির্বাচন করবো না মানতে বলছেন আপনি? তত্ত্বাবোধয়াক সরকারের অভিজ্ঞতা তো দেখা হয়ে গেছে বাঙালির।
১।
ভাই ২০০১-০৬ এর কথা মনে আছে? এখনকার আওয়ামিলীগের আচরণ যদি আক্রমনাত্নক হয় তাহলে তখন কি ছিলো? আমার নিজের ছোট্র পাড়ায় কম হলেও হাজার খানিক গ্রামের মানুষ আশ্রয় নিয়েছিলো সেই সময়, তখন পাড়াকে স্বরনার্থী পাড়া মনে হয়েছিলো। কতগুলো বাড়িঘর জ্বালিয়ে দিয়েছিলো বিম্পি-জামাত, কত মানুষ বিশেষ করে ভিন্নাধর্মের মানুষকে গৃহছাড়া করেছিলো জানা আছে আপনার? ধর্ষন যে শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছিলো বহুদলীয় গনতান্ত্রিক দল বিম্পি-জামাত ভুলে গেছেন? একটু মিলিয়ে দেখবেন? আর আন্দোলনের নামে মানুষ পুড়িয়ে মারার উৎসব যে পালন করেছে সেই সংখ্যা দিলাম না।
২।
কিভাবে সেটা হতো একটু বুঝিয়ে বলবেন? যদি মামার বাড়ির আবদার মেনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার দিয়ে নির্বাচন করে আওয়ামিলীগ হেরে যেত তাহলে কি বিম্পি-জামাত ক্ষমতায় আসলে যুদ্ধাপরাধীর বিচার করতো, এটা বিশ্বাস করতে বলছেন?
৩।
আপনি আলোচনা করা উচিত হবে না বলেও ঠিকি কিছু পয়েন্টে আলোচনা করেছেন। আমিও আপনার পথে গিয়ে কিছু সফলতার কথা বলে যাই, তথ্য প্রযুক্তিতে বিস্ময়কর উন্নয়ন, যোগাযোগ ব্যবস্থায় আধুনিকরণ, শিক্ষার মান উন্নয়ন, বিদুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি, কৃষিতে স্বনির্ভরতা( সারের জন্যে জীবন দিতে হয়নি)।
৪।
বিম্পিতে রাজকার থাকার পরও কি আপনি সেটাকে গ্রহণ করার পক্ষে মত দিচ্ছেন? শুধু রাজাকারের জন্যেই বিম্পিকে এক হাজার বার বাতিল করার প্রশ্ন আসলে এক হাজার বার-ই বাতিল করে দেওয়া যায়, কেন করা যায় সেটার ব্যাখা বোধহয় না দিলেও হবে। তবে রাজাকার ইস্যু ছাড়াও বিম্পিকে বাতিল করার অসংখ্য কারণ আছে, সাম্প্রদায়িক রাজনীতির চর্চা, ইতিহাস বিকৃতি, মিথ্যাচার, সীমাহীন দুর্নীতি সহ অসংখ্য কারনে বিম্পিকে বাতিল করা যায়। আর সেন্ট্রালাইজডের কথা বলছেন? বিশ্বের সব দেশেই বড় রাজনৈতিক দল পাঁচ-সাতটা থাকেনা, সব জায়গাতেই কম বেশি দুটো বড় দল থাকে। তবে কোথাও এমন ঢালাও মিথ্যাচার, গুজব, ইতিহাস বিকৃত কেউ করে কিনা আমার সন্দেহ আছে?
মাসুদ সজীব
আপনার সংজ্ঞা মোতাবেক, বাংলাদেশের মাথার কি অবস্থা এখন?
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
এ কারণেই মনে হয় বিম্পিরে হামজা দিয়ে টেনেও নির্বাচনে আনা যায় নাই।
"প্রতিযোগিতা" আর "দুর্বলতা" বানান দুটো ঠিক করে চলুন ...
... দীর্ঘ আলোচনা করি।
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
ওওওওওও ভাই আশফাক, দীর্ঘ আলোচনার কি হইল??
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
আলুচুনা ভালু না
-----------------------------------------------------------
আঁখি মেলে তোমার আলো, প্রথম আমার চোখ জুড়ালো
ঐ আলোতে নয়ন রেখে মুদবো নয়ন শেষে
-----------------------------------------------------------
কবির মত আমিও বলি "হুম"।
আচ্ছা, দ্বিতীয় গল্পটার কথোপকথনে
" কারণ এতে প্রধান বিরোধীদল বিএনপি-জামায়াত জোট অংশ নেয় নি।" এর উত্তরে
" - তাতে কি হয়েছে? " বলার বদলে
এই নির্বাচনে বিরোধীদল বিএনপি-জামায়াত যে তাদের নিজেদের হিসাব-নিকাশের কারণে অংশ নেয় নাই এবং সেই হিসাব নিকাশের কারণে নির্বাচনে অংশ না নিয়ে নির্বাচনকে প্রায় একদলীয় করে তোলার জন্য তারা নিজেরাই যে বহুলাংশে দায়ী সেইটা উল্লেখ করলে গল্প কোথায় যায়?
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
প্রথম গল্পটা বেশী ভালো লেগেছে।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
নতুন মন্তব্য করুন