অধিক কী বলি আর
পাখটিভিস্ট বন্ধু ওয়াছিম কাগমারির কথা।
হলে গেনু পরস্ত্রীক, 'হাওয়া' সিনামাটি অবলোকিনু
বাইর হইতে না হইতে কুথা হতে আসিয়া সে ঠাসিল কলার মম।
হুঙ্কারিয়া শুধাল কুশল, খেলায়েত কবি! শালিকের মাংস দিয়া ভাতভুত খেয়ে
খুব মুটাগাটা হয়েছস দেহি! তারপর সে দৃষ্টি হানে হাওয়াসাথী পরস্ত্রীর দিকে,
হাসে কিটিকিটি।
আমি পড়ি মহা মুশকিলে। শালিকের মাংস আমি কেন খাব? পাবই বা কুথা?
গত কিছুদিনে দুটি খুবই নতুন ধরণের খবর চোখে পড়ল। প্রথমে অক্টোবরের আঠার তারিখ একটি তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক প্রদর্শনীতে একজন খুবই গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী দেশে ইন্টারনেট অব থিংকস, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি, রোবোটিকস এসব প্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষতা বাড়ানোর কথা বলেছেন। এরপর নভেম্বরের ষোল তারিখ জানতে পারলাম ঢাকার একটি রেস্তোঁরা রোবট পরিচারক নিয়োগ দিয়েছে। মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল। কারণ, আমার ধারণা দেশের সব ভাল ভাল আ
২০০৫ সালের এপ্রিলে চীনের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ওয়েন জিয়াবাও বাংলাদেশ সফর করেছিলেন, বিএনপি তখন ক্ষমতায়। চুক্তি হয়েছিল ৫টি, সমঝোতা স্মারক ২টি, বাকিগুলি পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর্যায়ে। ফলাও করে ওই সফরের সার্থকতার কথা প্রচার হলেও শেষপর্যন্ত ফলাফল আশাব্যঞ্জক ছিল না । ২০০২, ২০০৮ সালে বাংলাদেশের তরফ থেকেও সফর হয়েছিল। প্রতিব
আমি এখনো গ্রামে যাই, সবুজ ধানক্ষেতে হাঁটি, পুকুর পাড়ের সেই ছায়াতলে বসে এখনো নিজের ছেলেবেলা কে দেখি। যদিও স্মৃতির ঘরের সেই ছেলেবেলা আজকের মতো এত রঙিন ছিলো না, দিকে দিকে তখন অভাবের রাজত্ব ছিলো, ক্ষুধার অব্যক্ত কষ্ট ছিলো মানুষের সমস্ত শীরর জুড়ে। গ্রামে আমাদের বাড়ি বড় বাড়ি হিসেবে পরিচিত ছিলো, সেই বড় বাড়িতেই সেই সময় দু-একটা পরিবার একবেলা ভাত খেয়ে আরেক বেলা গুড়-মুড়ি চিবিয়ে দিন পার করতো। বড় বাড়িতে যখন এই
কিছুদিন আগে আমার মনে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বার্ষিক বাজেট নিয়ে প্রশ্ন জেগেছিল। মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে গিয়ে সেটি খুঁজে না পেলেও তাদের দুটি অর্থবছরের প্রতিবেদন পেলাম যেখানে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল নিয়ে একটি করে অধ্যায় আছে। সেখানে দেয়ে তথ্যের ভিত্তিতে মন্ত্রণালয়ের কাজকে মূল্যায়ন করার মত প্রশিক্ষণ বা যোগ্যতা আমার নেই। তবে ভাবলাম সচলায়তনের পাঠকদের মধ্যে কারো কারো সেই প্রস্তুতি থাকতে পা
মাত্র কিছুদিন আগেই বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের টিউশন ফি'র উপর সাড়ে সাত শতাংশ হারে ভ্যাট নির্ধারনকে কেন্দ্র করে দেশে বেশ উত্তাল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল। ছাত্রদের আন্দোলন ও দাবীর মুখে সেই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে নেয়া হয়। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশের বার্ষিক বাজেট প্রতিবছরই হু হু করে বাড়ছে। বাড়তি টাকার ব্যবস্থা করতে তাই সরকারকে নানান পদক্ষেপ নিতে হয় যার মাঝে ভ্যাট নির্ধারন অন্যতম। তবে নিত্য নতুন অদ্ভুত খাতে ভ্যাট আরোপ করার আগে যেগুলো আগে থেকেই প্রচলিত সেখানে নজরদারি বোধহয় আরেকটু বাড়ানো দরকার। সেই প্রসঙ্গেই দুটি ঘটনা তুলে ধরতে যাচ্ছি।
“No Vat On Education”- প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রীর মুখে একটি সাধারন কথা। রাস্তায় হাজার-হাজার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলন চলছে প্রতিদিন। তাদের দাবি একটাই - শিক্ষার সাথে কোন মূল্য সংযোজন কর আরোপ করা যাবে না। বস্তুত এই পদক্ষেপের মাধ্যমে সরকারের অসচেতনতা ও অদূরদর্শিতা স্পষ্ট হয়ে যায় এবং এর দ্বারা মৌলিক অধিকার সংরক্ষণে রাষ্ট্রের ব্যর্থতা সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের ভাবিয়ে তোলে। এ
আমার কেবলমাত্র এ বছরের বাজেট পড়া শেষ হল। ভাবলাম কিছু খুচরো তথ্য বা ট্রিভিয়া সেখান থেকে এখানে টুকে রাখি। তথ্য বাছাইয়ের একমাত্র ভিত্তি হল পাঠক হিসেবে আমার তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া।
১। আমরা যদিও ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র বাজেটটি শুরু হয়েছে ধর্মীয় প্রথা দিয়ে।
কাছাকাছি সময়ে আমাদের জাতীয় জীবনে এমন কোন সময় এসেছে যেদিন সবদিক থেকে শুধু আনন্দের খবর? কিছুদিনের মধ্যে এরকম দুটি ব্যাপার আমার মনে পড়ছে। একটি হল এবার খুব কাছাকাছি সময়ে ঈদ আর পূজা আর আরেকটি হল আরো ২০১৩ আগে এক সপ্তাহের ও কম ব্যবধানে বিজয় দিবস কিংবা কাদের মোল্লার ফাঁসি।
নিচের ছবিটি দেখুন!