Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

আলোকচিত্র

স্কটল্যান্ডে উইকএন্ড

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৬/০৪/২০২২ - ৩:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সে অনেক কাল আগের কথা। ২০১৭ সালের ডিসেম্বর মাসের বৃষ্টিভেজা এক সন্ধ্যা। তখনও সবকিছু স্বাভাবিক ছিল, বাইরে খাওদাওয়া, আড্ডা দেয়া, এমনকি সহকর্মী সহযোগে বড়দিন উপলক্ষে নৈশভোজ করতে গেলেও বাঁধা পাবার বা দুবার ভাবার কোন কারণ ছিলনা। ছিলোনা করোনা!


আইসল্যান্ডঃ বরফ আর আগুনের দেশে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৭/০৭/২০১৯ - ১০:৪০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সিক্রেট লাইফ অফ ওয়াল্টার মিটি মুভি দেখার পর থেকে আর ইনস্টাগ্রামে ছবি দেখে দেখে আর আইসল্যান্ড ভ্রমণ বালতিতে জেঁকে বসে আছে। আবার আমেরিকাপ্রবাসী বন্ধু বলে রাখসে অনেকদিন থেকে নেক্সট যেখানেই যাই ওকে যেন বলি, যেভাবেই হোক এসে পরবে। যথাযথ মোটিভেশনের যেন অভাব ছিল; সহকর্মী তার তিন মাস পরের আইসল্যান্ড বুকিং আর কি কি করবে সে নিয়ে কথা বলায় মনে হচ্ছিল, দ্যটস ইট!


ভূতের বাড়ি

মুস্তাফিজ এর ছবি
লিখেছেন মুস্তাফিজ (তারিখ: মঙ্গল, ০৬/০২/২০১৮ - ৯:০১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]তিনি এখনও সেখানে ঘুরে বেড়ান। সাদা রঙের দুই পিস জামা সাথে বিভারের টুপি পরে এক ঘর থেকে আরেক ঘরে বিচরণ করেন নিঃশব্দে।

কখনো তাকে দেখা যায় একটা আবছায়া হয়ে ভেসে বেড়াতে, কখনো ধোঁয়াশা, আবার কখনো কখনো সুস্পষ্ট দেখা যায় নিঝুম বিশাল হলওয়ে ধরে যেন শতাব্দী প্রাচীন গীর্জায় কোনো এক ধর্মসেবী ঈশ্বরের স্তুতি গাইতে গাইতে হাঁটছেন।

তার পদচারণা প্রায়শই ধীর স্থির শান্ত, মাঝে মাঝে মনে হয় একাকী বিষন্ন কেউ চলে যাচ্ছে সামনে দিয়ে।

তার নাম গ্রেস কিপারলী। শতবছর আগেই দেহ ত্যাগ করলেও আজো এমন শত শত মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে যারা বিশ্বাস করে তিনি আছেন। দেখা দেন মাঝে মাঝে। কখনও ছেড়ে যাননি ডিয়ারলেকের পাশে ‘ফেয়ারএকরস’ এ তার বিশাল প্রাসাদ ‘কিপারলী ম্যানসন’, হালের ‘বার্ণাবী আর্ট গ্যালারি’।


কিছু-মিছু - ২

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ০৩/০১/২০১৮ - ৫:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

- কি করছ?
- কে?
- আমি, এই যে এখানে।
- ও তুমি! কি চাও?
- তোমার আয়নায় ধরো আমায়।
- তারপর?
- আমার স্বপ্ন সফল করবে - সাজিয়ে তুলবে আমায়!
- তাই? অনেক কিন্তু সইতে হবে!
- আচ্ছা!
- হেসো না।
- বলো, শুনছি।


ব্লেডের গল্প

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৫/১১/২০১৭ - ১১:১৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ডং … ডং … ডং … । অনেক দুর থেকে ভেসে আসা ঘন্টার শব্দ । গোধুলির আলো-আঁধারের আবছায়ার ঘন্টার শব্দটা যেন লেকের টলটলে জলে ভেসে আসছে । হঠাৎ করেই চিন্তাটা এলো মাথায় । সেই ডুবে যাওয়া ঘন্টাটার আওয়াজ নয় তো !! সত্যি তো, ঘন্টার শব্দটা কেমন যেন জলের অতল তল থেকে উঠে এসে লেকের জলের ঢেউয়ে ভর করে ছড়িয়ে পড়ছে চারদিকে ।


১০১টা ছবির গল্প - ১৪, রক্তের গলি

মুস্তাফিজ এর ছবি
লিখেছেন মুস্তাফিজ (তারিখ: মঙ্গল, ০৮/০৮/২০১৭ - ৩:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify] ক’দিন যাবৎ আমাকে পুরোনো গলিতে ঘোরার নেশায় পেয়েছে। গলিতে গলিতে ঘুরি। গলির লোকজনের সাথে কথা বলি। ছবি তুলি। গন্ধ নিই। গলিতে মিশে যাই, যেতে যেতে ফিরে যাই পুঁতিগন্ধময়, অন্ধকার, সমাজ থেকে হারিয়ে যাওয়া সেসব বুড়ো গলির যৌবনকালে। তখন জীবন ফিরে পায় সে গলি। গমগম করে ওঠে আমার চারপাশ— মানুষের হাঁকডাক, ঘোড়ায় টানা গাড়ির ক্যাচক্যাচ, দৌড়ে বেড়ানো শিশুদের কোলাহল আর তাদের মায়েদের সতর্ক ডাক। এ এক বিচিত্র ভাব। মৃত্যুশয্যায় শুয়ে থাকা কোনো বৃদ্ধের পেছন ফিরে তাকানোর গল্প। সে গল্পে আবেগ আছে, ইতিহাস আছে, আনন্দ আছে, আছে স্বপ্ন মিলিয়ে যাবার হতাশা। চলুন ঘুরে আসি তেমন এক গলি। যার নাম ‘রক্তের গলি’, ইংরেজিতে Blood Alley. কীভাবে গড়ে উঠলো এ গলি? কেমন করে গড়ে উঠলো এর ইতিহাস? চোখ মুদে চলুন একটু পেছন ফিরে তাকাই।


১০১টা ছবির গল্প - ১৩, বাজারের গলি

মুস্তাফিজ এর ছবি
লিখেছেন মুস্তাফিজ (তারিখ: শুক্র, ২৮/০৭/২০১৭ - ১২:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify] নিচে যে ছবিটি আমরা দেখবো, তার একটা গল্প আছে। শত বছরের পুরোনো সেই গল্প এতদিনে গল্প থেকে ইতিহাস হয়ে গেছে। আমি আজকে সেই গল্পটিই আপনাদের শুনাবো।


বই রিভিউঃ আমি কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখিনি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৪/০২/২০১৭ - ১২:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


লাদাখের ডায়েরী (তৃতীয় পর্ব)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২১/১০/২০১৬ - ৫:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২রা মে, নুব্রা ভ্যালী, রাত ১০ টা


লাদাখের ডায়েরী (দ্বিতীয় পর্ব)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২৮/০৯/২০১৬ - ১১:৫০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

৩১শে মে, লে, সন্ধ্যা ৫.৩০

২৮ শে ডায়রী লিখেছি। আজ ৩১শে মে। মাঝে দুটো দিন আর আজকের অর্ধেক কেমন হুস করে বেরিয়ে গেল। হুস করে বলতে যে খুব ব্যস্ততার মধ্যে গেছে তা নয়। এই দু দিনে কী দেখলাম যেটা সবচেয়ে ছোট করে বলতে গেলে যে শব্দবন্ধ ব্যবহার করা যায়, তা হল ভয়ঙ্কর সুন্দর।