ডিসেম্বর ২২, ২০১৩
কলোরাডো বাংলাদেশী কমিউনিটিতে হয়ে গেল পিঠা উৎসব। জেবীন ভাবীর আয়োজনে তাঁর বাসায় অনুষ্ঠিত পিঠা উৎসবে পরিবেশিত হয় হরেক রকমের বাংলাদেশী পিঠা। এ নিয়ে আজকের ছবি ব্লগ। আমি ধন্যবাদ এবং অভিনন্দন জানাই সেসব ভাবীদের যাঁরা তাঁদের শ্রম, মেধা ও সময় ব্যয় করে এ আয়োজনকে সফল করেছেন। উল্লেখ্য যে পিঠার বাইরেও আরো অসংখ্য পদের খাবারের আয়োজন ছিল। পিঠা উৎসবকে ফোকাসে রাখতে সেগুলোর ছবি দেয়া হলো না।
বুকের ভেতর লুকিয়ে থাকা মধুময় শৈশব ডাকে— আয়, ফিরে আয়…। আহা ফেলে আসা শৈশব; জীবনের সুবর্ণ সময়!
লাটিম ঘোরানো, ঘুড়ি ওড়ানো দুরন্ত শৈশব ফিরে আয় একবার! তোকে দেব সোনায় গড়া পঙ্খীরাজ ঘোড়া; তুই ফিরিয়ে দে আমার মাঠে-মাঠে ছোটা ধুলো-মাখা রোদ্দুর, আর কুয়াশামাখা রাতে ঝিঁঝিঁ'র সঙ্গীত আসর। চুমুক দিয়ে পান করবো শিশির-ঝরা ভোর।
১৯১১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জগৎবিখ্যাত মানসিক রোগচিকিৎসক এবং মনস্তাত্ত্বিক সিগমুন্ড ফ্রয়েড তাঁর বন্ধু এবং সহকর্মী কার্ল গুস্তাভকে চিঠি লিখল ‘…… আসছে গ্রীষ্মের ছুটিতে আমার প্রয়োজন এমন এক লোকালয় যেখানে একটু একা থাকতে পারব শুধু ধারেকাছে অরণ্য থাকলেই চলবে’।
আগস্ট মাসে বন্ধুকে আবার চিঠি লিখে ফ্রয়েড জানিয়ে দেয় ‘...... রেননের এই মনোমুগ্ধকর পরিবেশে আমরা চমৎকার আছি, নিষ্কর্মা হয়ে বসে থাকার অপার আনন্দ আমি নিজের মাঝে খুঁজে পেয়েছি’।
শীত করছে আসি আসি... মৃদু কনকনে বাতাস শীতের আগমনের বার্তা বয়ে আনছে যেন। খুবই প্রিয় এই সময়টা হেঁটে হেঁটে এগিয়ে আসছে আমার কাছেই, পাতা পোড়ার গন্ধ আমায় মাতাল করে দেয় এই সময়টাতে। কুয়াশার চাদরে ভিজিয়ে দিয়ে যায় আমার সকল ইচ্ছেগুলোকে। আর দুঃখগুলোকে বন্দী করে শিশিরের কণায়। ঠিক এভাবেই...