৬-১২-১২ তারিখে কিঞ্চিৎ ছবি তুলিবার বাসনা লইয়া শাহবাগ এলাকায় গিয়াছিলুম। কিন্তু গিয়া পুরাই টাসকি…. হায় হায় ইহা আমি কোথায় আসিলুম !! এক বৎসর পূর্বেও তো এইখানকার অবস্থা এইরূপ ছিলো না। আমি কাহাদের ছবি তুলিব ?
ডাক্তারের চেম্বার থেকে ফিরে চেয়ারে বসে আছি। ভাবছি কি করা যায়। না, ওষুধ তো খাচ্ছি, খেয়েই যাচ্ছি। নিজেকে 'চলতি ফিরতি মেডিসিন শপ' বলতে হয় এখন। আসলে অনেক কিছু ঘিরে ধরেছে যেন মনে হয়। আবার কখনো কখনো মনে হয় কই কিচ্ছু না তো, সব ওকে আছে বস। দু'টানায় জীবনছন্দ। একহাতে স্রেফ থেকে যায় অযাচিত বিস্ময় অন্যহাতে লটকে থাকে ঘুনে ধরা ফেরারি একাকীত্ব
আমার এক গুরজন একদিন আচমকা একটা প্রশ্ন করলেন। তিনি প্রায়ই আচমকা প্রশ্ন করে আমাকে ভড়কে দেন। ভড়কে যাই, কারণ তার প্রশ্নগুলো একটু ভিন্ন ধাঁচের। তাই আপত দৃষ্টিতে প্রশ্ন সহজ মনে হলেও উত্তরটা তত সহজে দিলে চলে না। প্রশ্নের নিরীহ-দর্শনের আড়ালে গভীর কোনো তাৎপর্য লুকিয়ে থাকে, তেমনি উত্তরের ভেতরেও ওই তাৎপর্যের প্রতিফলন চান।
যাক, যে কথা বলছিলাম। তাঁর এদিনের প্রশ্নটা ছিল, ‘বলো তো দুনিয়ার সবচেয়ে হিংস্র প্রাণী কোনটা?’
এই প্রশ্নটা আমাকে বিব্রত করতে পারে নি। ভাবতে হয় নি এক মুহূর্তও। কারণ, তিনি যে উত্তর আশা করেন, তা আমিও বহুকাল থেকে নিজের ভেতরে পুষে রেখেছি। কী জানি, কবে আমার মনে প্রথম উদয় হয়েছিল মানুষই দুনিয়ার সবচেয়ে হিংস্র প্রাণী? অনেকের হয়তো দ্বিমত থাকতে পারে, তবু সবকিছুর বিচারের শেষ রায় কিন্তু মানুষের বিপক্ষেই যায়।
নিধির বাবা, নূপুরের জামাই, আমাদের নজরুল ভায়ের জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানিয়ে এটা একটা ভিডিয়ো ব্লগ।
তিব্বতের একটি গ্রাম দেখে জীবনানন্দের বিমুখ নেশনের কবিতা মনের মাঝে ঘুরে ওঠে, অতলান্তিক এবং ভারত মহাসাগরের মিলন স্থলের টেবিল পর্বত মনে করিয়ে দেয় বানিজ্যবায়ুর জন্য অপেক্ষমান নৌবহর আর নাবিকদের কথা, হাভানা বন্দরের ওপর পাশে কমলা রঙের সূর্য দেখি সেই সাথে দেখি কবির মুখ, বাদুড়ের আঁকাবাঁকা আকাশের নিচে যেন কবিরই প্রতিচ্ছায়া, উড়োজাহাজ থেকে বাংলার শ্যামল প্রান্তর দেখে সবার আগেই করুণ ডাঙ্গার প্রতি নিবেদন