গত পরশুদিন (রবিবার) চাকরিটা ছেড়ে দিলাম। আবারও। এই নিয়ে চারবার, চাকরি জীবনে। তবে আগের চাকরি গুলো ছাড়বার পেছনে কারণ গুলি ভিন্ন রকম ছিল। এইবার চাকরি ছাড়ার কারণটা টোটাল আলাদা। আজ এই লেখাটা আমি আমার হোম সিটিতে বসে লিখছি। আজ আমি আগরতলা ছেড়ে বাসায় চলে এলাম। কারণ আমার পরিবার। এই মুহূর্তে আর বাইরে জীবন কাটানো আমার পক্ষে অসম্ভব। মা এবং বাবা আর ছোট ভাইকে নিয়ে আমার পরিবার। বাবা ও মা অসুস্থতার এমন একটা জায়গায়
বর্তমান মানব সভ্যতার পিছনে যে কয়টি শহর ও সংস্কৃতির অবদান অনস্বীকার্য তাদের মধ্যে সবচেয়ে অগ্রগামীদের অন্যতম রোম। প্রায় তিন হাজার বছর আগে যাত্রা শুরু করা এই তিলোত্তমা শহর গত দুই হাজার বছর ধরে ইউরোপ তথা সমগ্র বিশ্বের প্রাণকেন্দ্র। এই শহরেই গোড়াপত্তন ঘটে রোমান সভ্যতার, যা শাসন করেছে তৎকালীন জানা বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশী, যার অবদান আমরা এখনো প্রতিনিয়ত অনুভব করি প্রতিদিনের নিত্য জীবনে। চলুন পাঠক ঘুরে
একসময় যাত্রা পালা গ্রাম বাংলার একমাত্র বিনোদনের মাধ্যম ছিল। গভীর রাত এ আরাম্ভ হয়ে ভোররাত অবধি গ্রামের সবাই উপভোগ করত গানের - নাচের মাধ্যমে তুলে ধরা নানান কাহিনী। এখন দিন বদলের হাওয়ায় গ্রামের মানুষদের বিনোদনের মাধ্যমও বদলে গিয়েছে। সবার বাসায় টিভি ,ডিশ এর লাইন। আগে যে যাত্রা পালার জন্য সারা বছর অপেক্ষা করে থাকা তার আর দরকার পড়েনা, চ্যানেল ঘুরালেই শীলাকি জাওয়ানি দেখা যায় । যাত্রাতেও লাগে দিন বদলের হ
এই একটা নতুন পর্ব শুরু করলাম। জীবনের অভিজ্ঞতা খুবই সংক্ষিপ্ত। তবু এই সীমিত ভান্ডারের মধ্যে থেকে যাই পারি তুলে ধরার চেষ্টা করব কিছু ভাল লাগার কথা আর কিছু খারাপ লাগার কথকতা। তবে এই সীমিত সময়ে যা দেখেছি তা দিয়েই কিছু বলার চেষ্টা করব। জানিনা কোথায় বা কোন পোস্টে কোন ধরণের অভিজ্ঞতা শেয়ার করব।
[justify]১.
সে এক অদ্ভুত মায়াভরা গ্রাম, মুখ তুললেই আকাশ, নক্ষত্র, মেঘ, ছায়াপথ, মহাবিশ্ব। কত কত ভাঙা পাড়... কত বজ্র... কত ঘূর্ণিঝড়... মাথাভর্তি স্বপ্ন আর কুলকুল বাঙালির স্বর... পাতার আওয়াজ পেলে নিজের ভেতর থেকে চমকে উঠে দেখি পাশে মেঘ... মহা-মহা তারা... আহা সময়-- ফ্লোরসেন্ট স্বপ্নের মতো বড়ো বেশি কম্পনপ্রিয়-বড় বেশি পতঙ্গ স্বভাব।
ফসল, তুমি কি জানো প্রেমিক আলপথ্
তোমাকে বানান-চিন্তা দিয়েছে দুঃখের?
বলো তো অ’ মানে ধান... এই বাংলাদেশে
প্রেমে প’ড়বো বারবার রাখালের বেশে
-বিভাস রায়চৌধুরী
২৬ জুলাই, ১৯৫৩। নিজ দেশের স্বৈরশাসক সেনাবাহিনী প্রধান বাতিস্তার নির্মম শাসনের বিরুদ্ধে বিপ্লবের অগ্নিশপথ নিয়ে মোনকাদা নামের এক সেনাব্যারাকে আক্রমণ করলেন একদল বিপ্লবী, নেতৃত্বে ফিদেল কাস্ত্রো নামের এক তরুণ আইনজীবি। দেশমাতৃকার উপর চলমান দমন পীড়নের বিরুদ্ধে হাতের অতি অপ্রতুল সম্পদ নিয়েই ছোট ভাই রাউল ও অন্যান্য বন্ধুদের মন দ্রোহের মন্ত্রে উদ্দীপ্ত করেই সেই আক্রমণ থেকে বার্তা পৌছাতে চাইলেন শাসক গোষ্
খুব গল্প শুনি স্টকহোমের। সেখানে যেই ঘুরতে যায়, ফিরে এসে উচ্ছাস ভরা কণ্ঠে বলতে থাকে স্টকহোমের কথা, যাকে বলা হয় City on Water। নোবেল প্রাইজের কথা, সেখানকার গামলা স্টানের (পুরনো শহর) বর্ণিল বাড়িঘর, সরু সরু আঁকাবাঁকা শত বছরের পুরনো রাস্তা, রাজার প্রাসাদ, অসংখ্য সেতু আর শহরের বুক চিরে যাওয়া খালের অপূর্ব সমন্বয় আর সদা হাস্যরতা স্বর্ণকেশী সুইডিশ তরুণীদের কথা। মুগ্ধ হয়ে তাদের বয়ান শুনতে থাকি, কল্প