ছবি তোলার পরে সেগুলোর পোস্ট প্রোসেসিং নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বলেন। কেউ কেউ প্রোসেসিং করা ছবি দেখে নাক সিঁটকান। কেউ বা বাহবা দেন। আসলে সঠিক কোনটা....???
গত দুই দিনে দেশের হরতাল ও হরতাল পরবর্তী সংবাদে আমি কিছুটা হতাশ। নারীনীতি ও শিক্ষানীতির বিরোধীতা করে আমিনীর ডাকা এই হরতালে বেশ কিছু মানুষের সরব ও নীরব সমর্থন আশংকাজনক। পত্রিকায় ছবিগুলো দেখে আমি খুব অস্থিরতায় ভুগছি। কোরান শরীফ হাতে হরতালে অংশগ্রহণকারী এক মাদ্রাসার শিক্ষার্থীর ছবি দেখলাম। কষ্ট পেলাম। পত্রিকা খুললেই হরতালের মুহূর্তকালীন ছবি। এই আলোকচিত্রগুলো রূঢ় বাস্তবতার প্রতিচ্ছবি। ছবিগুলো এতই বাঙ্
কবিতার সাথে মিল লাগে এমন কিছু ছবি আর কবিতা/গান পেশ করলাম। আশা করি ভাল লাগবে আপনাদের।
আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে...
…
১৯৭৩ সালের ১৫ই ডিসেম্বরে সরকারি গেজেট নোটিফিকেশন অনুযায়ী বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের বীরত্বপূর্ণ আত্মত্যাগ ও অদম্য সাহসিক অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ জাতির সেরা বীর সন্তানদেরকে শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রীয় সম্মান ও উপাধিতে ভূষিত করা হয়। এদের মধ্যে মরণোত্তর সাতজন সর্বশ্রেষ্ঠ উপাধি ‘বীরশ্রেষ্ঠ’, ৬৮ জন ‘বীর উত্তম’, ১৭৫ জন ‘বীর বিক্রম’ এবং ৪২৬ জন ‘বীর প্রতীক’ খেতাবে ভূষিত হন।
ভার্সিটিতে ভর্তি হওয়ামাত্র টের পেলাম হাত খরচের টাকায় আর কুলাচ্ছে না। আম্মার কাছে চাইতেও লজ্জা লাগে। এ্যাত্ত বড় ধামড়া ছেলে মায়ের কাছে বিড়ি ফোঁকার টাকা চাই ক্যাম্নে!
ছবি তোলার ব্যপারে আগ্রহটা সেই ছোট বেলা থেকেই আছে। তুলতে পারি আর না পারি চেষ্টা করতে দোষ কী….?
[justify](অনেক চেষ্টা করেও অনেকগুলো ছবিতেই আমার ফালুসুলভ হাসিমাখা বদনখানি প্রদর্শণ ঠেকাতে পারলাম না। এজন্যে সবার ক্ষমাপ্রার্থনা করছি)
গত শুক্রবারটা ছিলো বেশ উদ্বেগের। গোটা ইসলামাবাদ জুড়ে বিক্ষোভের ঝড় রেমন্ড ডেভিসকে মুক্তি দেওয়া নিয়ে। বৃহষ্পতিবারেই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলাম যে শুক্রবার আমরা অফিসে আসবো না। যে যার বাসায় বসে কাজ করবো। যাইহোক কোনওরকম সহিংসতা ছাড়াই শুক্রবার দিনটা কাটলো।
এই কিলিনিকে রুগী আসে কতকগুলান এক্সটেনশন লয়া, তার মইধ্যে .NEF-ই বেশি। তয় অনেক .JPEG-ও আসে মাগার এট্টু কম আরকি! আরে ভাই, একেকজনের একেক পরবলেম, কেউ লাইট লয়া গিয়াঞ্জামে পড়ছে, কেউ দল-বল লয়া মিল্লা-মিশ্যা একটা HDR হইতে চায় আবার কারু কারু শরিল্লের রঙ সব উদাম কইরা ব্লিচ মাইরা সাদা-কালু করতে চায়। এইসব লয়া মহা ফ্যাসাদে আছে এই কিলিনিকের ডাগদর-এ-আলা। তয় আইজ নিকি এক রুগীর উড়পে কামরুপকামাক্ষা থিকা আগত নয়া একটা চাক্কু-মাক্কু অপারেশন হইবো। এই বুলুগে হেইটা এখন আমরা লাইভ পড়ুম!!! কি মজা ... কি মজা ...
তারা দুই বন্ধু।
দুইজনেরই জীবনে অনেক কিছু করার শখ ছিলো, শেষমেশ সেসব শখের কিছুই করতে না পেরে তারা ছকে বাঁধা জীবনে অভ্যস্ত হয়ার চেষ্টা করে। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত অফিস করে, বাসায় ফেরে তারপর ঘুমায়। আবার পরের দিন যায় অফিসে। তাই প্রতি সপ্তাহ শেষে দুই বন্ধু এই নিরামিষ জীবনের হতাশা দূর করতে বার-এ যায় চিবিয়ে একদম ছিবড়ে করে ফেলা জীবনটায় সাময়িক উত্তেজনা আনতে।