সচলত্ব প্রাপ্তির পর প্রথম লেখা
[যারা 'মেইনস্ট্রিম ফটোগ্রাফি'র গুনমুগ্ধ দর্শক এবং এডিটেড ফটোগ্রাফির সামনে দাঁড়িয়ে বিব্রত বোধ করেন, তারা দয়া করে এই লেখাটা এড়িয়ে যাবেন। তারপরও কেউ ভুল করে ঢুকে যদি এই চিন্তায় ব্যস্ত হন যে 'ফটোশপ এসে কাটাকুটি করে ফটোগ্রাফিটাকে নষ্ট করে দিলো', তবে তাদের জন্য আমার এক গামলা ভর্তি করুণা পড়ে রইলো। ঐ গামলা থেকে করুণা তোলার লোটা নিজ দায়িত্বে সংগ্রহ করবেন।]
পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে
রক্ত লাল রক্ত লাল
রক্ত লাল.........
[justify]ব্যস্ত নগর জীবনে অনেক সময় আমাদের প্রতিবেশীর খোঁজ-খবর নেওয়া হয়ে উঠে না। বহুতল আবাসিক এলাকায় জানাই হয়ে উঠে না পড়শির নাম। অথচ বিপদে পড়লে এদের কাছেই চট-জলদি সাহায্যের জন্য দৌড়াতে হয়। এক যুগ আগেও পাড়ার প্রবীণদের জানা থাকতো সব বাসিন্দাদের ঠিকুজি-কুলুজি। শবে বরাতে হালুয়া-রুটি বিনিময় ছিল সামাজিকতার অঙ্গ। শুক্রবার নামাজে কুশল জিজ্ঞাসা, শীতে কারো উঠানে ব্যাডমিন্টন কোর্ট কেটে তুমুল প্রতিযোগিতার খেলা
[justify]বিশ্বকাপ ক্রিকেটের আমেজ সবখানে। ব্লগ উপচে পড়ছে বাংলদেশের জয়ের আবেগে। আমি খেলা ভালো বুঝি না। বন্ধুরা যখন তুমুল তর্কে ব্যস্ত, আমি তখন দুই দিকেই মাথা নাড়ি। সাধারণ জ্ঞানে এইটুকু বুঝি - যে কোন খেলাতেই জিততে হলে কৌশলী হতে হয়। দুই পক্ষের মাঝে সামর্থ্যের তারতম্য থাকতেই পারে, কিন্তু সঠিক সময়ে নেওয়া সঠিক সিদ্ধান্ত, কূট বুদ্ধির যথাযথ প্রয়োগ অপেক্ষাকৃত দুর্বল দলকেও জিতিয়ে দিতে পারে।
আমার বাবু হবার পর থেকে বাবুর ছবি তোলার ধুম পড়ে গেলো। কিন্তু লক্ষ্য করলাম যে সব ছবিই আসলে মন মত হয় না। এ বিষয়ে ওয়েবে ঘাঁটাঘাটি করে কিছু বিষয় জানা গেলো। বিষয়গুলো আলোচনা করা যাক:
১। বাবুদের মুখভঙ্গী খুব দ্রুত বদলায়। তাদের মুডও খুব বদলায়। সুতরাং প্রচুর ছবি তুলতে হবে। খটাশ খটাশ করে তুলতেই থাকুন। দেখবেন এর মধ্যে একটা চমৎকার মুখভঙ্গী ধরা পড়েছে আপনার ক্যামেরায়।
আরিফিন সন্ধি
গতকাল ফেব্রুয়ারী মাসে যে এইরকম বরফ পরতে পারে, তা গত দুই বছর চোখে পরেনি। বিভাগে না যেয়ে মনে সুখে কফি গিলছি আর চ্যাট করছিলাম। মজার খবর জানাই, গতকাল এখানের অফিস সব অলিখিত বন্ধ হয়ে গ্যেছিল, যদিও আমার কোন কারখানাতে (ল্যাব আরকি) কাজ নাই, তাই বিভাগে যেতে হয়না, কিন্তু কতদিন এরকম বরফ আমি চেয়েছি, বিশেষ করে পরীক্ষার দিনগুলোতে!! কেউ কথা রাখেনি
কথা ছিলো ৯ তারিখে খোসা ছাড়ানো হবে “গোয়েন্দা ঝাকানাকা ও জাদুঘরে চুরি রহস্য”-এর।
অনেকদিনের ভ্যাপসা গরম জীবনের রস-রূপ-স্বাদ-গন্ধ শুষে নিচ্ছিলো একেবারেই। তারপর সেদিন যখন দুপুর থেকেই আকাশ কালো হওয়া শুরু করলো তখন একটু স্বস্তি পেলাম। ঝড়ো বৃষ্টি না হোক, গরমটাকে তাড়াতে অন্তত একটু মাঝারি বৃষ্টিই হোকনা কেন? শেষমেশ সেই বৃষ্টি পড়ল অফিস থেকে বের হবার সময়ে। বৃষ্টিতে ভিজতে সবসময়েই ভালো লাগলেও সারাদিন অফিস করে রাস্তায় জমে থাকা কাদা পানি মাড়াতে হবে ভাবতে ভালো লাগে?