বিগত চার শতাব্দী ধরে ঢাকা নগরীর অধিবাসীদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রা নানা ধরনের বুনো প্রাণীর অস্তিত্বের জড়িয়ে আছে ওতপ্রোত ভাবে, যার মাঝে কিছু প্রাণী মানববিশ্বে ভয়াবহ বিপদজনক বলেই পরিচিত। যদিও কয়েক শত বছরে ক্রমবর্ধমান শহর তাকে ঘিরে থাকা বুনোজগতের অস্তিত্বকে কোণঠাসা করে ফেলেছে ক্রমাগত। বুড়িগঙ্গার তীরে অল্প কয়েকজন মানুষের অস্তিত্ব নিয়ে স্থাপিত ঢাকা নগরী সতের শতকেও বিশাল অরণ্যে পরিপূর্ণ ছিল, বিশেষ করে শহর
যখন মৃত্যুর কথা ভাবি
তখন তোমার কথাও ভাবি
মৃত্যুর সাথে তোমার এমন যোগযোগে
কিছুটা বিস্মিত, কিছু আস্বস্ত হয়ে যাই
এই যে অমোঘ রাতের নিঃশব্দতা
ঝিঁ ঝিঁ পোকা, শিশুর সরল মুখ
নিজের স্বস্তির প্রতিবিম্ব
সবকিছু ছাপিয়ে কোনো এক মুখ--
যখন পালাবো ভাবি, পিছুটান
সহজ জলের নদী সহজ সাঁতার
যখন সহজ পথ নির্জন প্রান্তরে এসে থামে
তখন মৃত্যুর কথা
তখন তোমার কথা ভাবি!
আজ, আজ না গতকাল ২০ তারিখ বই মেলায় বিভিন্য স্টলে ঘুরতে ঘুরতে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে একটি স্টলের সামনে দাঁড়ালাম। সবই বঙ্গবন্ধু বিষয়ক বই। এরমধ্যে একটা দেখলাম বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে তাঁর জীবনের বিভিন্য সময়ের ওপর আঁকা বিভিন্য শিল্পীদের আঁকা কিছু ছবি যা ছোটদের জন্যে প্রকাশিত হয়েছে। ছোট বোনের জন্যে কিনবো কি কিনবো না ভাবতে ভাবতেই ভেবে দেখলাম আমি নিজেও তো ছোট। এই ছবিগুলা কিনলে ছোট বোনের সাথে আমার চাহিদাও পুরন হয়ে যাবে। ভাবনাটা শেষ হওয়ার আগেই কিনে ফেললাম ছবিগুলো। এখানে তাঁর মধ্যে নয়টা ছবি শেয়ার করা হল। বাকিগুলোও আস্তে ধীরে শেয়ার করা হবে।
পদ্মা পার হয়ে মাধবদিয়ার চর। সেই চরে রোগী দেখতে গেলেন এক ডাক্তার। রোগী হতদরিদ্র। রোগী দেখার পর যখন প্রেসক্রিপশন লিখছিলেন, তখন ডাক্তার দেখলেন রোগীর বাবা গোয়াল থেকে হালের বলদ বের করছেন। আর একজন বলদের দড়ি ধরে টানাটানি করছে কিন্তু বলদ নড়ে না। বৃদ্ধ কেঁদে কেঁদে বলছেন, “তোরে আমি রাখতে পারলাম নারে। আমারে কোন দোষ দিস না। পরের বাড়িত যাইয়া সুখে থাকিস।”
[ লেখাটি কাগজে-কলমে লিখেছিলাম ফেব্রুয়ারির পয়লা দিনেই, কিন্তু পেশাগত ব্যাস্ততা আর অন্তর্জালিক সংযোগের সাময়িক দুষ্প্রাপ্যতায় হাতে-কীবোর্ডে উপস্থাপন করা হয়ে ওঠেনি। আর বোধহয় দেরি করা যায়না, কারন (চারদিন আগেই চলে যাওয়া) জন্মদিনের শুভেচ্ছা বেশি বাসি করা ঠিক না। সময়-সংক্রান্ত এই অনাকাঙ্ক্ষিত গোলযোগ আশা করি পাঠকেরা ক্ষমা করবেন। ]
অফিসে বসেই শুনলাম খবরটি। তখনও লাঞ্চ করিনি। অনেকক্ষন 'হা' করে বসে থাকলাম। বুঝে উঠতে পারছিলাম না, ঠিক কি হলো বা কি হতে যাচ্ছে। অফিসের জামাতপ্রেমীদের মুখে ফিঁচেল হাসি, কেউ অবশ্য আমার সামনে পড়ছে না ভয়ে। আর লীগ-বিরোধীদের একরাশ উচ্ছাস নিয়ে জিজ্ঞাসা - ' স্যার, আপনি যে বলতেন জামাতের অনেক টাকা, আসলেই সত্যি। দেখলেন কেমন করে হাসিনাকেও কিনে নিলো!' এই বলে শুরু হলো তাদের ঘটনা ব্যাবচ্ছেদ। আমি কোনো কথা না বলে বোঝার চেষ্টা করছি, অনেকটা বোবার মতো - শুধু এদিক ওদিক তাকিয়ে। পুরোপুরি 'পাজলড' যাকে বলে, আমার অবস্থা সেই রকম!
[i]এই লেখাটির একটি ভীষণ অস্বস্তিকর ব্যাপার আছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে মনে হয় আমার মত এত কম সময়ে এত বেশি পরিমাণ মেধাস্বত্ব লংঘন আর কেউ করতে পারেনি। তবে আমি কথা দিচ্ছি এটি নিতান্তই সাময়িক। শুধুমাত্র ইতিহাস সংরক্ষণের উদ্দেশ্যেই এটি করা হয়েছে। এখানে আমার খুঁজে পাওয়া গানগুলি দিয়ে দিলাম। এই গানগুলির স্বত্ত্ব তাদের, যারা তৈরি করেছেন। আমি কিন্তু আমার সাউন্ডক্লাউড অ্যাকাউন্টে কোন অনুমতি ব্যতিরেকেই আপলোড করেছ
বন্ধু মোস্তাফিজ আমাকে আহমদ ছফার এই লেখার খোঁজ দিয়েছে। দুর্দান্ত লেখা! ছফা বঙ্গবন্ধুর শাসনামলের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেছেন। প্রত্যেকটি দিক নিয়ে মনে হয় আলাদা আলাদা লেখা দেয়া যাবে। এই মুহুর্তে আমার মনে ধরেছে নিচের অংশটুকু।