প্রিয় পাঠক আজ মনখারাপের গল্প। দুখিনী ভারতবর্ষ যুগে যুগেই প্রাকৃতিক দুর্যোগের বলি, তার মধ্যে একটি দুর্ভিক্ষ। ভিক্ষার অভাব। এই অভাব আমাদের অনেকদিন ধরেই, বাংলার ঐশ্বর্যে চোখ ঝলমল করা বর্ণনা আমরা যে পাই বিভিন্ন ঐতিহাসিক গ্রন্থে তার মুদ্রার অপর পিঠের অন্ধকার নিয়ে লিখা আছে অল্পই। শায়েস্তা খাঁ এর টাকায় আট মণ চালের গল্পে উদ্বাহু হয়ে নৃত্য করার আগে যাচাই করে নেয়া জরুরী, কয়টা লোকের পকেটে টাকাটা ছিল। পর্যাপ্ত ফসলের অভাব নয় বরং ক্রয়ক্ষমতার অভাবকেই দুর্ভিক্ষের মূল কারণ হিসেবে দেখিয়েছেন অমর্ত্য সেন।
আজ ১৯শে মে । আজ থেকে প্রায় ৫১ বছর আগে এমনি একটা দিনে ভাষার জন্য রক্ত ঝরেছিল। সেই ভাষা আমার বাংলা ভাষা।
বাংলা ভাষার কথা আসলেই ৫২'র সেই রক্তিম পুষ্পাঞ্জলির কথা মনে পড়ে। কিন্তু এই ভাষার জন্যই যে আরেকটা বৃহৎ আন্দোলন হয়ে গিয়েছিল তার খবর কেউ রাখেনা। ইতিহাসের খাতাতেও এই আন্দোলন চিরকাল ব্রাত্য।
"লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি"- মানব সভ্যতার ইতিহাসে অবিস্মরণীয় একটি নাম। যুগের পর যুগ ধরে অজস্র মানুষের মনে কৌতূহল ও বিস্ময় জাগানো এই মানুষটি আসলেই তুলনাহীন। তিনি একাধারে চিত্রশিল্পী, ভাস্কর, স্থপতি, সংগীতজ্ঞ, বৈজ্ঞানিক, প্রকৌশলী, উদ্ভাবক এবং আরও অনেক অনেক দক্ষতার অধিকারী একজন বিস্ময়কর মানুষ, ইটালিয়ান রেনেসার অন্যতম পথিকৃত। তার অজস্র অমর চিত্রকর্মের মাঝে "মোনালিসা" পৃথিবী শ্রেষ্ঠ, ধারণা করা হয়, যেকোনো শ
- আপনি কি হাই-কমিশনার সাহেবের পিএ বলছেন? - টেলিফোনে জিজ্ঞাসা করলাম আমি।
- হ্যাঁ, বলেন।
- আমার নাম সাইফ শহীদ। আমার বাবা, মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, হাই-কমিশনার সাহেবের শিক্ষক ছিলেন। উনার সাথে একটু কথা বলতে চাই।
আমাকে লাইনে থাকতে বলল পিএ।
একটু পরে বেশ ভারী গলার আওয়াজে টেলিফোনের অপর প্রান্ত থেকে প্রশ্ন এল - "স্যার কেমন আছেন?
বুঝলাম এটা হচ্ছে হাই-কমিশনার সমর সেনের গলা।
কোলকাতা জয় করে নবাব মুর্শিদাবাদ ফিরে গেছেন। ইংরেজ বাহিনীর ক্ষুদ্র অংশ ফুলতা গ্রামে দুর্দশার মধ্যে আছে। বাংলা পতনের খবর অন্য বড় ইংরেজ কুঠি মাদ্রাজে এখনো যায়নি। এরকম অবস্থায় শেষ হয়েছিল গত পর্ব। আজ ইংরেজ মাদ্রাজ থেকে জাহাজ পাঠিয়ে কোলকাতা পুনর্দখল করবে, হুগলীতে অন্যান্য ইয়োরোপীয় জাতের সাথে কাইজা লাগাবে আর নবাব ফৌজের হাতে মারা যাবেন কাজিন শওকত জং। এছাড়া বাংলা অ্যাফেয়ারে প্রথমবারের মত নোংরা নাকটি গলাবেন কর্নেল রবার্ট ক্লাইভ।
এই সাইট টা সমন্ধে বলা হয়েছে যখন একে Orkney এর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবে নমিনেশান দেয়া হয়েছিল
"The Ring of Brodgar is the finest known truly circular late Neolithic or early Bronze Age stone ring and a later expression of the spirit which gave rise to Maeshowe, Stenness and Skara Brae."
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
বেশ ছোটবেলার কথা। আমার বয়েস তখন ১০-১২ বছর হবে। জন্মদিনে উপহার পেলাম একটা 'ব্রাউনি বক্স ক্যামেরা।' দেখতে একটা ছোট জুতার বাক্সের মত এই ক্যামেরাটা, তবে জুতার বাক্স যেমন সাধারনত সাদা রঙের হয় তার বদলে এটি ছিল কাল। ছবি তোলার বদলে এটি আমি আমার ‘স্ট্যাটাস সিমবল’ হিসাবে বেশি ব্যাবহার করার সুযোগ পেলাম। তখনকার দিনে এই ক্যামেরাতে ব্যবহার করতে হত ১২০ সাইজের ফিল্ম। তখন সাদা-কালোর দুনিয়া। রঙ্গিন ফিল্ম তখনও শুর
মর্ত্যের বুকে এক বিশাল স্বর্গ, হিংস্র কোন পশু সেখানে নেই, নেই প্রাকৃতিক তাণ্ডব, সময়ের সাথে বিশেষ কিছুই বদল হয় না এমন এক অদ্ভুত ভূখণ্ড। মানুষের দল ৪৫ থেকে ৫০ হাজার বছর আগে অগভীর আদি সমুদ্র পাড়ি দিয়ে পৌঁছেছিল এই বিশাল দ্বীপ মহাদেশে, আড়াই শতাধিক ভিন্ন ভাষা-ভাষী নৃগোষ্ঠীর উদ্ভব ঘটল এত হাজার বছরে অতঃপর তাহারা সুখে শান্তিতে বসবাস করিতে লাগিল। এমনটাই ছিল আবহমান কাল ধরে, হঠাৎ পরিবর্তন হয়ে গেল সবকিছ
মানব জাতির ইতিহাস পর্যালোচনা করে দেখা হলে আমরা জানতে পারি যে মানব গোষ্ঠী আনুমানিক ১০ থেকে ১৫ হাজার বছর পূর্বে যাযাবর জীবন ছেড়ে গ্রামীণ আর কৌম সমাজে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে মানুষ।কিন্তু এটা ঠিক কোথায় হয় সেটা আমাদের জানা ছিল না পুরোপুরি ভাবে। যেকোন বিজ্ঞানী বা ইতিহাসবিদকে এটা জিজ্ঞেস করলে তিনি দেখিয়ে দিতেন দুইটি এলাকা এক,মেসোপটেমিয়া দুই,মিশর তবে আজকাল আরেকটা অপশন যথেষ্ট জনপ্রিয় গবেষক দের কাছে আর সে