কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
অষ্টম পর্ব
কুশারী থেকে ঠাকুর : ঠাকুর থেকে টেগোর ----------------------
১৯৮৩ সালে শিল্পী ফকির আলমগীর আমার অটোগ্রাফের খাতায় লিখে দিয়েছিলেন,
ইতিহাস বাউলের মতো ক্ষমাশীল নয়।
খাতাটা হারিয়ে গেছে, অটোগ্রাফ শিকারের নেশাও ফুরিয়ে গেছে। কিন্তু সেদিনের সেই কথাটা আজও হঠাৎ হঠাৎ করেই মনে জেগে ওঠে। এটাই আসলেই বাস্তবতা।
[justify] মজলুম জননেতা মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী ছিলেন এদেশের নির্যাতিত-নিপীড়িত , মেহনতি মানুষের মুক্তির দিশারী। বায়ান্নর আন্দোলনের ভাষা তিনি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছিলেন। ভাষা আন্দোলনের সময় গঠিত সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা কর্মপরিষদ এর সভাপতি ছিলেন। ভাষা আন্দোলনে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখার জন্য তিনি কারাবরণ পর্যন্ত করেছিলেন। ৬৯ এর আন্দোলনেও তিনি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছিলেন। স্বাধীন বাংলাদেশের
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
একটু ইংরেজদের গেড়ে বসার আদিকাণ্ড-----------------------------------
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
প্যাগোডা ট্রি ওরফে টাকার গাছের কাহিনী
----------------------------------------------
ইদ্রাকপুর কেল্লা মুন্সীগন্জ শহরে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক মোঘল স্থাপত্য। বাংলার সুবাদার ও সেনাপতি মীর জুমলা ১৬৬০ খ্রীস্টাব্দে বর্তমানে মুন্সীগন্জ জেলা সদরে ইছামতি নদীর পশ্চিম তীরে ইদ্রাকপুর নামক স্থানে এই দুর্গটি নির্মান করেন। তৎকালীন মগ জলদস্যু ও পর্তুগিজ আক্রমণের হাত থেকে ঢাকা ও নারায়নগন্জ সহ সমগ্র এলাকাকে রক্ষা করার জন্য ইদ্রাকপুর কেল্লা নির্মিত হয়। ইদ্রাকপুর কেল্লা তৈরিতে ৮২ মি. * ৭২ মি. আয়তাকার ইট ব্যবহার করা হয়েছে।