পৃথিবীর যে কয়টি সত্যিকারের ঐতিহাসিক, সুবিশাল, জাঁকজমকপূর্ণ শহর শতাব্দীর পর শতাব্দী ব্যপী একইসাথে প্রাচীন ইতিহাসের ছোঁয়া ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধরে রেখেছে মিলান নগরী তার মাঝে অন্যতম । তার সাথে আবার কয়েক দশক ধরে যোগ হয়েছে ফুটবল উম্মাদনা, বিশ্বের আর কোন শহরে বিশ্বমানের এমন দুটি ফুটবল ক্লাব আছে!
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
বাকী রাখা খাজনা
মোটে ভাল কাজ না।।
( --হীরক রাজার দেশ/ সত্যজিৎ রায়)
খাজনা আদারের কাছারি------------------------------
কলেজে থাকতে যে বিষয়গুলো আমাদের বেশি কষ্ট দিত তার মধ্যে একটা ছিল ‘প্র্যাক্টিকাল ক্লাস’। পদার্থবিদ্যা, রসায়ন আর জীববিদ্যার ভয়াবহ তিনটি ল্যাব আমাদের দিকে তাকিয়ে দাঁত বের করে হাসতো। সবচেয়ে অসহ্য ছিল জীববিদ্যা; বায়োলজি ল্যাব ক্লাস। গাছের শিকড়-বাকড় থেকে শুরু করে কেঁচো, ব্যাং, তেলাপোকার মত জঘন্য জিনিস কাটাকুটি করতে হত। আর এর জন্য প্রত্যেকের কাছে ‘ডিসেকশন কিট’ থাকা ছিল বাধ্যতামূলক। এর মধ্যে থাকতো
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
জমিদারির খোঁজে--------------------
কলিমখানের : জন্মসূত্র--হত্যাসূত্র-------------------------------------
বঙ্গীয় শব্দার্থ কোষে ৩৮৯ পৃষ্ঠায় কলিম খান রবি চক্রবর্তী লিখেছেন : জমি--(জমিদার, জমী, জমীন, জমীনদান)
[justify]সাম্প্রতিক একটি ইস্যু হল জাফর ইকবাল স্যার এর উপর মৌলবাদীদের আক্রমণ। অনেক লেখা হয়েছে এই ধর্মান্ধের নিয়ে। পোস্টগুলির অনেক শেয়ার হয়েছে ফেইসবুকে, মানুষের প্রতিবাদ দেখে বেশ ভাল লাগছে। আমার খুব কাছের একজন মানুষের ফেইসবুক প্রোফাইলে এমন একটি লেখা দেখলাম, দেখার পর থেকেই মৌলবাদীদের উত্থান নিয়ে কিছু না লিখে পারলাম না। যাহোক মৌলবাদের নীল নকশা কারীদের মুখোশটা সবার সামনে তুলে ধরার জন্য সচলে আবার
[justify]১১.
আমাদের ইতিহাসের বই বলে, পাল রাজ বংশ ৭৫০ খ্রীষ্টাব্দ (গোপাল) থেকে ১১৬১ খ্রীষ্টাব্দ (মদনপাল) পর্যন্ত চারশ’ বছরেরও বেশি সময় ধরে বাংলা শাসন করেছে। আবার একই বই বলছে, সেন রাজ বংশ ১০৭০ খ্রীষ্টাব্দ (হেমন্তসেন) থেকে ১২৩০ খ্রীষ্টাব্দ (কেশবসেন) পর্যন্ত বাংলা শাসন করেছে। তার মানে, পাল রাজত্বের শেষ ৯২ বছরে তাদের সাথে সেন রাজাদের রাজত্বও বাংলায় ছিলো। একটু গোলমাল হয়ে গেলো না? আসুন, আরেকটু গোলমাল বাঁধানো যাক।
০।
এই লেখাটিকে মোটাদাগে কোন 'পাঠ প্রতিক্রিয়া' বলা যাবে না নিশ্চয়ই। পাঠ প্রতিক্রিয়ায় পাঠক পঠিত গ্রন্থের উপর একটা চমৎকার আলোচনা আশা করেন। সেরকম কিছু আশা করলে বিজ্ঞ পাঠককে হতাশ হতে হবে। কেননা "যদ্যপি আমার গুরু" পড়ার পর থেকেই অনেকদিন ধরে জমে থাকা কিছু কথা ভাষায় ফুটিয়ে তোলার জন্য কীবোর্ডটা আকুপাকু করছে। কিন্তু কিছুতেই লেখাটা গুছিয়ে নিতে পারছি না। আমি আসলে কাকে ফোকাস করে লিখবো- আহমদ ছফাকে, প্রফেসর রাজ্জাককে না সরল অর্থে এই বইটাকে? তার উপর আহমদ ছফা ও এই বইটির পূর্বাপর নিয়ে সচল শুভাশীষদা এতো চমৎকার একটা সিরিজ লিখেছেন, যে এরপর কিছু বলতে যাওয়াটাই বাহুল্য হয়ে দাঁড়ায়। কিন্তু য়ামাদের গুরু তো অনেক আগেই বলে গিয়েছেন, "ওরে প্রাণের বাসনা, প্রাণের আবেগ রুধিয়া রাখিতে নারি"। সেই ভরসাতেই লেখাটায় হাত দিলাম। ভুলত্রুটি কিছু হলে বিজ্ঞ পাঠক ক্ষমাসুলভ দ্ষ্টিতে দেখবেন, এইটুকু আশা করতেই পারি।
[justify]৯.