Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ইতিহাস

২৫ মার্চ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৫/০৩/২০১৬ - ৩:২৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যতদূর মনে পড়ে ১৯৭১ এর মার্চে রোদের তীব্রতা যেন একটু বেশিই ছিলো। এই উত্তাপ প্রকৃতির খেয়াল না বাঙ্গালীর মনের ক্ষোভের প্রতিফলন – তা ৪৫ বছর পর আজ আর স্মৃতি আলাদা করতে পারেনা।


ছবির গল্পঃ পাণ্ডবছাউনিতে ভয়াল রাত

সত্যপীর এর ছবি
লিখেছেন সত্যপীর (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৪/০৩/২০১৬ - ৮:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আর ছিল দশবন্ত, পাল্কিবেয়ারার ছেলে। কারখানায় কাজ করত আর তার দেয়ালে নানান ছবি এঁকে রাখত মনের খেয়ালে। হঠাৎ একদিন মহাদর্শী বাদশার নজরে আসে এই দেয়ালের ছবি। তিনি খাজা (আব্দুস সামাদ) এর কাছে একে ছবির কাজ শিখতে পাঠান। দুদিন না যেতেই দশবন্ত তার সময়ের সবচাইতে দুর্দান্ত এবং অতুলনীয় চিত্রশিল্পী হয়ে ওঠে, কিন্তু মস্তিষ্কবিকৃতির করাল গ্রাস অসাধারন মানুষটিকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়। আত্মহত্যা। কিছু অসামান্য প্রভুখন্ড সে রেখে গেছে বৈকি।

আবুল ফযল, আইন ই আকবরি।

প্রিয় পাঠক আজকের ছবির গল্প রযমনামা (অর্থাৎ যুদ্ধের গল্প) হতে উন্মাদ শিল্পী দশবন্তের এ নাইট অ্যাসল্ট অন দ্য পাণ্ডব ক্যাম্প।


এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। জয় বাংলা।

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৭/০৩/২০১৬ - ১২:২৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সূত্রমতে [১,২] একাত্তরের মার্চের শুরুতে বঙ্গবন্ধু বিদেশী সংবাদদাতাদের "অফ দ্যা রেকর্ড" বলেছিলেন রবিবারের মিটিংয়ে (৭ মার্চ) তাঁর বক্তব্যে যা থাকবে তা অনেকটাই স্বাধীনতার ঘোষণার মত। পাকিস্তান দূতাবাস থেকে ওয়াশিংটনে পাঠানো বিভিন্ন রিপোর্টে আকাশপথে (সি-১৩০, পাকিস্তান এয়ারলাইনস) এবং জলপথে পশ্চিম পাকিস্তান থেকে পূর্ব পাকিস্তানে সৈন্যদল আসার ভাসাভাসা খবর আসছিল। হোয়াইট হাউসের সিচ্যুয়


কীর্তনখোলার বাঁকে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২৪/০২/২০১৬ - ৩:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“কীর্তনখোলায় পূর্ণিমা দেখবেন নাকি স্যার? জোস লাগে কিন্তু।“


বুদ্ধিজীবী! বুদ্ধিজীবী! বুদ্ধিজীবী!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২১/০২/২০১৬ - ৩:২০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৯৪৯ সাল। ঢাকা থেকে মাহে-নও, মোহাম্মদী, নওবাহার নামের পত্রিকা ছাপানো হত।


ছবির গল্পঃ শাজাহানকে বিলাতি লকেট পরিহিত জাহাঙ্গীরের সাবাসি

সত্যপীর এর ছবি
লিখেছেন সত্যপীর (তারিখ: রবি, ১৪/০২/২০১৬ - ৪:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জাহাঙ্গীর বাদশার দাক্ষিণাত্য জয়ের স্বপ্নে কাঁথাবালিশ জাবড়ে মান্ডু শহরে থানা গাড়ার কথা আমরা আগের ছবির গল্পে দেখেছি। অক্টোবর, ১৬১৭। মান্ডুর আকাশে আজ চাঁদের গায়ে চাঁদ। শহরবাসী ভাবে করবে কী।তিন নং রাজপুত্র খুররম সদ্য দাক্ষিণাত্যে কিছু লড়াই জিতে বীরদর্পে বাপের কাছে ফিরেছেন। সন্তুষ্ট পিতা কয় পাত্তর মদ খেয়ে কইলেন যা ব্যাটা সাব্বাস। তোর নাম আজ থেকে শাহ-জাহান, দুনিয়ার রাজা। তিনি নিজে জাহাঙ্গীর (দুনিয়াজয়ী) আর ছেলে যদি হয় শাজাহান (দুনিয়ার রাজা) তাহলে কিছু টেকনিকাল সমস্যা থেকে যায় বটে তবে সেসব বাজে তর্ক।

প্রিয় পাঠক আজকের ছবির গল্পে মোগল শিল্পী প্রয়াগের আঁকা ছবি “জাহাঙ্গীর প্রেজেন্টিং প্রিন্স খুররম উইথ টার্বান অর্নামেন্ট”।


ছবির গল্পঃ মালিক অম্বর বিষয়ক জাহাঙ্গীরের মনকলা

সত্যপীর এর ছবি
লিখেছেন সত্যপীর (তারিখ: বুধ, ০৩/০২/২০১৬ - ১০:২৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চতুর্থ মোগল বাদশা নূরউদ্দীন মুহম্মদ জাহাঙ্গীরের বুদ্ধিশুদ্ধি ছিল অল্প। তার টাইটেল জাহাঙ্গীর ফার্সীতে বোঝায় দুনিয়াজয়ী ব্যক্তি, তাই তার হুকুমে আঁকা ছবিতে প্রায়ই দেখা যায় তিনি হাস্যকরভাবে জামাজুতাসুদ্ধা একটা আস্ত ভূগোলকের উপর খাড়িয়ে আছেন। এইরকম একটা ছবি নিয়ে আলোচনা করি আজকে চলেন। ছবিতে মাছের উপর গরু, গরুর উপর পৃথিবী, পৃথিবীর উপর জাহাঙ্গীর। হাতে সোনার ধনুক, সেইটে দিয়ে সোনার তীর ছুঁড়ে মারছেন সড়কির উপর গাঁথা একটি কৃষ্ণাঙ্গ মানুষের কেটে ফেলা মাথার হাঁ করা মুখের দিকে।

কৃষ্ণাঙ্গ মানুষটি দক্ষিণ ভারতের আফ্রিকান বংশোদ্ভূত গেরিলা কমান্ডার চাপু ওরফে মালিক অম্বর, যার যন্ত্রনায় বাপবেটা আকবর জাহাঙ্গীর ছিলেন অতীষ্ঠ।


তাক থেকে নামিয়ে - ০১

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১৬/০১/২০১৬ - ৯:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাতাসের হিমে তিরিশ লক্ষ শহিদের করতল
জনপদ জুড়ে হাওয়ার কোরাসে আহ্বান অবিচল,
আমাদের বুকে রৌদ্র লিখেছে নিহতজনের নাম-
গণহত্যার বিচার করবো, প্রতিজ্ঞা করলাম...


‘গায়েনের বংশ নির্বংশ’ করা শুরু হল

মাহবুবুল হক এর ছবি
লিখেছেন মাহবুবুল হক (তারিখ: বুধ, ১৩/০১/২০১৬ - ২:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রথমবার গিয়েই অবাক হয়েছিলাম পুরনো স্কুল-কলেজ দেখে। সেই উনবিংশ শতাব্দীর স্কুল-কলেজ- শিল্পকলা একাডেমিই বলে দেয় কতটা শিক্ষা ও সংস্কৃতিবান্ধব এই জনপদ। কতটা ঐতিহ্যবাহী এখানকার জ্ঞান ও সংস্কৃতিচর্চার পরিবেশ। বয়স-রহস্যও আমাকে বেশ বেকায়দায় ফেলেছিল। স্থানীয় মানুষের চেহারা-অবয়ব দেখে যা বয়স আন্দাজ করি বাস্তবে তা অনেক বেশি, এতটা বেশি যে সন্দেহ জাগে, ঠিক বললো কি না !