ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর পশ্চিমা দেশগুলো অর্থনৈতিক অবরোধের পথে হেটেছে। কিন্তু এতদিন পর এসে সবার মনে একটাই প্রশ্ন-অবরোধ কী যুদ্ধের গতি স্লথ করতে পেরেছে?
বিস্তারিত থাক
শুধু বলি, লিফ্টের ভিতরে আমরা তিনজন ঠেসাঠেসি, নিঃস্পন্দ নির্বাক।
হিংস্র পত্নী প্রাণপ্রিয়া হোসনে আরা অদূরে জ্বলন্ত চোখে কটমট
আমা পানে চেয়ে, বিড়বিড়ায়ে কী যেন চলিছে বলি।
তার পাশে ততোধিক জ্বলন্ত যুগল আঁখি পিটপিটায়ে চেয়ে আছে
নিতম্বিনী রাবেয়া পাটেল। হোসনে বিবির সে সহকর্মিনী। নিকটেই বাসা।
সুন্দরী। তনুটি খাসা।
আলগোছে দেখে লই, হোসনে আরা খন্তাখানি লগে লয়ে আনিয়াছে কি না।
বিশ্ব এখন আকাশযুদ্ধে চতুর্থ প্রজন্ম পেরিয়ে পঞ্চম প্রজন্মে পা দিয়েছে। আর এজন্য অত্যাধুনিক ফাইটার জেট নির্মাণে পরাশক্তিগুলোর মধ্যে রীতিমত প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গিয়েছে। আমেরিকার পঞ্চম প্রজন্মের ফাইটার প্লেন এফ-৩৫ এরই মধ্যে প্রাথমিক ঝুট-ঝামেলা পেরিয়ে পুরোদমে উৎপাদন-ব্যবস্থায় প্রবেশ করেছে। শুধু তাই নয়, তারা প্রয়োজনীয় সংখ্যক এয়ারক্র্যাফটের প্রস্তুতিমূলক অপারেশন সম্পন্ন করে এখন সরাসরি যুদ্ধের ময়দানে ব্যবহ
ক্রিকেটে মাঝে মাঝে কিছু অদ্ভুত ধরণের রেকর্ডের কথা শোনা যায়।
ধরা যাক নতুন একজন বোলার কোনও এক ম্যাচে খেলতে নেমে এক উইকেট নিলো, সাথে সাথে জানা গেলো, এই উইকেটের মাধ্যমে আজ একটা বিশ্ব-রেকর্ড হয়ে গেছে! কী সেটা?
মনোযোগ দিয়ে পড়ুন, বলছি।
ক্রিকেট ইতিহাসে যে সব বোলাররা ১০ মিটারের বেশি দৌড়ে, তারপরে একটু থেমে, আকাশের দিকে তাকিয়ে আড়াই মিটার হেঁটে আবার এক মিটার দৌড়ে এসে উইকেটের ডান পাশ দিয়ে ঢুকে বাম হাত ঘুরিয়ে বল করেন, তাদের মধ্যে আবার যাদের বয়স ২১ এর কম কিন্তু সাড়ে বিশের বেশি, তাদের মধ্যে আবার যারা ডান পায়ে দৌড় শুরু করেন, কিন্তু শেষ করেন বাম পায়ে, এবং তাদের মধ্যে যারা ডান হাতে ব্যাট করেন কিন্তু সিঙ্গারা খান বাম হাতে, সেই সমস্ত বোলারদের মধ্যে ইনিই প্রথম যিনি ইনিংসের তৃতীয় ওভারের চতুর্থ বলে পঞ্চম স্লিপে ক্যাচ ধরিয়ে ষষ্ঠ ব্যাটসম্যানের উইকেট নিতে সক্ষম হয়েছেন!
সুতরাং, পরের ম্যাচে এই বোলারকে যদি পরিচয় করিয়ে দেয়া হয় - একজন রেকর্ডধারী বোলার হিসেবে, আগে পিছের সমস্ত শর্ত বাদ দিয়ে, আপনি কিন্তু বলতে পারবেন না এটা সঠিক নয়। কারণ রেকর্ড কিন্তু হয়েছে। কিন্তু কী করে কী হয়েছে এত খোঁজ কে-ই বা নিতে যায়!
পরিতাপের বিষয়, এমাজন বেস্ট সেলার বইয়ের তালিকা অনেকটা এই ক্রিকেট রেকর্ডের মতই।
২৯ বছর বয়স্ক ইরানী যুবতী সাহার খোদায়ারী। দারুন রকমের ফুটবল পাগল। ইরানের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় দল এস্তেঘালের বিশাল ভক্ত। এত বড় ভক্ত যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার ছদ্মনাম হলো 'ব্লু গার্ল' (নীল হলো এস্তেঘালের জার্সির রঙ)।
স্মিথসোনিয়ান জাদুঘরগুলো সম্বন্ধে সবাই কমবেশী পরিচিত। জ্ঞানের প্রচার এবং প্রসার - এই লক্ষ নিয়ে ১৮৪৬ সালে আমেরিকার সরকার স্থাপিত করে একগুচ্ছ জাদুঘর। প্রতিষ্ঠাতা দাতা এবং ইংরেজ বিজ্ঞানী জেমস স্মিথসন-এর নামানুসারে এদের নামকরন করা হয় স্মিথসোনিয়ান। "জাতীর চিলেকোঠা" হিসেবে অভিহিত এইসব জাদুঘরে রয়েছে ১৫৪ মিলিয়ন দূর্লভ প্রদর্শিত বস্তু। এখন পর্যন্ত রয়েছে ১৯ টি জাদুঘর, ৯ টি গবেষণা কেন্দ্র, একটি চিড়িয়াখানা যাদের বেশীরভাগের অবস্থান ওয়াশিংটন ডিসি। বুঝতেই পারছেন একদিনের সংক্ষিপ্ত ভ্রমনে এতগুলো জাদুঘর ঘুরে দেখা দুঃসাধ্য কর্ম। সেই সাথে এদের প্রদর্শিত বস্তু নিয়ে লিখতে বসলে বইয়ের পর বই লিখতে হবে, এবং সে কাজও গবেষকরা ইতিমধ্যেই করে ফেলেছেন! এ লেখায় আমার উদ্দেশ্য শুধু এই জাদুঘরগুলো সম্বন্ধে আগ্রহ জাগিয়ে তোলা। তাই চেষ্টা করলাম কিছু চমকপ্রদ প্রদর্শিত বস্তুর রেকর্ডকৃত ভিডিও এবং তাদের অতিসংক্ষেপিত কাহিনী এ লেখায় তুলে ধরার। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে এবং মনে এই বিশ্বখ্যাত জাদুঘরগুলো দেখার বাসনা জাগবে। চলুন তাহলে পড়ে দেখা যাক ...
ছবিঃ এরকম অসংখ্য অসামান্য চিত্রকর্ম, ভাস্কর্য, প্রাকৃতিক এবং প্রযুক্তিগত ইতিহাসে সমৃদ্ধ স্মিথসোনিয়ান । যার অতি যৎসামান্য তুলে ধরার চেষ্টা করব এই সিরিজ লেখায়।
লেখক -
চিঙ্গিস আইতমাতভ
বরং বলি, চিঙ্গিস টোরেকুলোভিচ আইতমাতভ, টোরেকুলপুত্র চিঙ্গিস আইতমাতভ।
স্তালিন জমানায় দেশের শত্রুদের নিশ্চিহ্নকরণ প্রক্রিয়ায় নিযুক্ত রাষ্ট্রীয় খুনীবাহিনী এন কে ভি ডি-র হাতে নিহত সোভিয়েত কর্মী টোরেকুল আইতমাতভের ছেলে চিঙ্গিস আইতমাতভ - যিনি বাবাকে কখনো ভোলেননি।
‘যন্ত্র-বিশারদ’ আইতমাত কিম্বিলদিয়েভ এর ছেলে সমাজতন্ত্রী টোরেকুল -এর ছেলে যাঁর পাহাড় ও স্তেপ-এর আখ্যান নামে গল্প-ত্রয় পেয়েছিল লেনিন পুরস্কার- সেই চিঙ্গিস আইতমাতভ।
কেন এ্যাতোকাল লিখি নাই,কী মনে করে আজকে লিখতে বসলাম,কেন সচলে লেখা প্রকাশের গতি অতিবৃদ্ধ জলহস্তির থেকেও শ্লথ ইত্যকার জাতীয় সহজ প্রশ্নের জবাব দিব না। আৎখা ঠাডা পড়ার মতো লিখতে মনে চাইল তাই লিখলাম। কথা এইখানেই শেষ।
এক
বিখ্যাত বিজ্ঞানী এবং বিজ্ঞানবক্তা মিচিও কাকুর একটি বই আছে, নামঃ “ফিজিক্স অব দ্যা ইম্পসিবল”। এই বইয়ে কাকু তিনটি ভাগে “বর্তমান বিজ্ঞানে অসম্ভব” বস্তুর পদার্থবিজ্ঞান ভবিষ্যতে কেমন হতে পারে বা গবেষণা কোন পর্যায়ে আছে তা নিয়ে কথা বলেছেন। এরকম “অসম্ভবের” প্রথমটি হল – ক্লাস ওয়ান ইম্পসিবিলিটিঃ এখানে আছে স্টার-ট্রেকের মতো শিল্ড বা ফোর্স ফিল্ড, স্টার-ওয়ার্সের মতো বিশাল স্পেসশীপ, কোন কিছুকে অদৃশ্য করে দেয়ার ক্ষমতা, টেলিপোর্টেশন, ভিন্ন গ্রহের বুদ্ধিমান প্রাণের সাথে যোগাযোগ ইত্যাদি। দ্বিতীয়টি হল – ক্লাস টু ইম্পসিবিলিটিঃ আলোর থেকে দ্রুত পরিভ্রমণ করা, সময় পরিভ্রমণ এবং প্যারালাল ইউনিভার্সে যোগাযোগ। শেষটি হল – ক্লাস থ্রি ইম্পসিবিলিটিঃ পার্পেচুয়াল মেশিন এবং ভবিষ্যৎ দেখতে পারা।
গত কিছুদিনে দুটি খুবই নতুন ধরণের খবর চোখে পড়ল। প্রথমে অক্টোবরের আঠার তারিখ একটি তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক প্রদর্শনীতে একজন খুবই গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী দেশে ইন্টারনেট অব থিংকস, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি, রোবোটিকস এসব প্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষতা বাড়ানোর কথা বলেছেন। এরপর নভেম্বরের ষোল তারিখ জানতে পারলাম ঢাকার একটি রেস্তোঁরা রোবট পরিচারক নিয়োগ দিয়েছে। মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল। কারণ, আমার ধারণা দেশের সব ভাল ভাল আ