বর্তমান মার্কিন সরকার ব্যবস্থাকে গণতান্ত্রিক না বলে গুটিকয় ক্ষমতাবানের শোষণ ব্যবস্থা বলাই অধিকতর যুক্তিসংগত। আমার ধারণা সমগ্র রাজনৈতিক ব্যবস্থায় আদর্শ আর নৈতিকতার এতখানি অধঃপতন আমি আমার জীবদ্দশায় দেখিনি। -- প্রাক্তন মার্কিন রাষ্ট্রপতি জিমি কার্টার (সেপ্টেম্বর ২০১৫, টম হার্টম্যান প্রোগ্রাম)
You will not be able to stay home, brother.
You will not be able to plug in, turn on and cop out.
You will not be able to lose yourself on skag and skip,
Skip out for beer during commercials,
Because the revolution will not be televised.
-- Gill Scott-Heron (1949-2011)
২০১৬ যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের বছর। এবছরের শেষ নাগাদ বারাক ওবামা পূর্ণ করবেন তার আট বছরের দায়িত্বকাল। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে সাধারণত রিপাবলিকান ও ডেমক্র্যাট এই দুই দলের দুজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তবে মূল নির্বাচনের বছর খানেক আগেই শুরু হয়ে যায় প্রার্থী নির্বাচনের লড়াই। প্রতি দল থেকেই সচরাচর আট-দশজন প্রার্থী হতে চান। এদের অধিকাংশই দেখা যায় নানান রাজ্যের সিনেটর কিংবা গভর্নর। এছাড়া
সম্প্রতি আফগানস্থানে আবারও তালেবানেরা মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। দু’ এক দিন পরপরই তারা এখানে ওখানে তুমুল হানা দিয়ে নিজেদের উপস্থিতি জাহির করছে। একইভাবে বাংলাদেশেও জেএমবি (জামায়াতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশ) সক্রিয় হয়ে উঠেছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে মৌলবাদী আক্রমণের সাথে তাদের সংশ্লিষ্টতার খবর পাওয়া যাচ্ছে; সম্প্রতি তাদের বিভিন্ন আস্তানা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে বিপুল পরিমাণ অস্ত্রপাতি : ধারণা করা হচ্ছে জেএমবি আবারও
সম্ভবত ১৯৭১ সালের পর বিশ্বের বৃহত্তম শরণার্থী-স্রোত দেখছে পৃথিবীর মানুষ। এই হতভাগ্য মানুষগুলোর প্রায় সবাই মধ্যপ্রাচ্যের ইয়াজিদী, কুর্দী, বাঙালি, আরবীয়, শিয়া, সুন্নী আরও কত সম্প্রদায়ের মুসলিম, অমুসলিম; এক কথায় আদম সন্তান। আরবের রাজনীতি সিরিয়া, ইরাক, লিবিয়া, জর্ডান, তুরস্ক, ইয়েমেনসহ সবদেশকে তছনছ করে দিয়
[justify]
আগের পর্বসমূহের লিঙ্কঃ
হ্যাভেনলি হাওয়াইইঃ পর্ব ১ (সৃষ্টি পর্ব)
হ্যাভেনলি হাওয়াইইঃ পর্ব ২ (ইতিহাস পর্ব)
জনৈক শিবলি আজাদ দাবী করেছেন, হুমায়ুন আজাদের বইগুলো নাকি বিদেশি বইয়ের নকল। তার দাবীর প্রেক্ষিতে আমরা সবাই প্রমাণ চাইলেও তিনি প্রমাণ হাজির করতে পারেননি। তার অনেকগুলো দাবীর মাঝে একটা দাবী ছিলঃ
"আজাদের লেখা প্রবাদ ও প্রবচন যে আসলে ফরাসী দার্শনিক লা রশফুকোর “ম্যাক্সিম” থেকে নেয়া বইদুটো পাশাপাশি পড়লেই তা বোঝা যায়।"
কয়েক দিন আগে সুপ্রিম কোর্টের চূড়ান্ত রায়ের ফলে সমগ্র আমেরিকায় সমকামী বিয়ে বৈধ হয়েছে। ফেসবুক ও অন্যান্য সোশাল মিডিয়ার কারণে এই সংবাদ বহুদূর ছড়িয়েছে, এবং এই রায়ের কারণে বিভিন্ন দেশ ও সমাজে সমকামিতা নিয়ে উচ্চকিত বিতর্ক এখনও চলছে। বিভিন্ন জনের মন্তব্য-প্রতিমন্তব্য অনুসরণ করে দুঃখের সাথে পর্যবেক্ষণ করলাম যে আলোচনাগুলো তথ্যের অভাবে প্রায়ই অকথ্য গালিগালাজ এবং আন্দাজে ঢিল ছুঁড়ায় পর্যবসিত হচ্ছে। লাইন ছাড়া ছুটে বেড়ানো সেই রেলগাড়িকে পথে আনার প্রচেষ্টা হিসাবেই এই লেখা। যেই সমাজ এবং যেই সময়ে এই রায় এসেছে, সেটার স্বরূপ না জেনে আমরা রায়ের মর্ম বুঝতে পারবো না।
তানভীর আহমেদ।
২৭ মে ভাষণ প্রদানকালে বৃটেনের রাণী
শাহবাগের পাবলিক লাইব্রেরীর মুল ফটকের ব্যানার হেডিং এ বড় করে লেখা আছে- ''পড়িলে বই আলোকিত হই, না পড়িলে বই অন্ধকারে রই৷''
কথাটা কি আদৌ সত্য? আমারতো মনে হয় বাজারে প্রচলিত বেশীর ভাগ বই আমাদেরকে বিপথগামী করে- অন্ধকারে ঠেলে দেয় । মলাটবদ্ধ পাতার পর পাতা । তাতে যা কিছু লেখা তাই আলোকের বার্তা নয় । এমনকি তা হতে পারে অন্ধকারের গোডাউন।