২৯ বছর বয়স্ক ইরানী যুবতী সাহার খোদায়ারী। দারুন রকমের ফুটবল পাগল। ইরানের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় দল এস্তেঘালের বিশাল ভক্ত। এত বড় ভক্ত যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার ছদ্মনাম হলো 'ব্লু গার্ল' (নীল হলো এস্তেঘালের জার্সির রঙ)।
ফিলিপাইনসে অনুষ্ঠিত এশিয়ান আরচারি টুর্নামেন্টে রিকার্ভ (পুরুষ, একক) শাখায় স্বর্ণপদক জিতেছেন বাংলাদেশের তিরন্দাজ রোমান সানা। তাঁর বিশ্ব র্যাংকিং এখন ১৩। রোমানকে অভিনন্দন।
ভণিতা ১।।
অনুবাদে আমার দারুণ ভয়। একটা সময় তীব্র আনন্দ নিয়ে সেবার অনুবাদ পড়েছি, অপেক্ষায় থেকেছি কখন রিটার্ন অব শি কিংবা কাউন্ট অব মন্টিক্রিস্টো ছাপা হয়ে আমাদের পাড়ার সুমন ভাইয়ের দোকানে আসবে। পড়তে পড়তে ভাবতাম ইংরেজি পড়ার এবং সেইসাথে ইংরেজিতে লেখা বই কেনার মুরোদ হলে লেখাগুলো আবার পড়ে ফেলবো।
কবি হিসাবে আমার অপরাধ আমি জুনের সতারো তারিখে
আনমনে লিখেছিলাম একটি কবিতা। তাতে
ছিল না কুন পরনারীর প্রতি লালসা
ছিল না কুন নাইকা-মডেলের প্রতি মিষ্টি বচন
আমি শুধু হৃদয়ের সকল মধু ঢালিয়া খাতার পাতে রচেছিনু সুদুর আগ্নেয় দ্বীপ আইসলেন্ডের
প্রশস্তি। লিখেছিনু, হে বরফের মাঝে আগ্নেয়গিরি খচিত কাচা মাছের গন্ধে ভরা আইসলেন্ড
তুমি কি খাও?
কেন তুমার সন্তানদের পায়ে এমন মধুর জোর
রাজনাতি হেরি
কুথা হতে জুটায়াছে শ্যামাঙ্গিনী এক সুন্দরী
বেগানা নারী, মেগানা তার নাম।
রামাদানের পবিত্রতা ক্ষুন্ন করে আজ তারা সারাটি দিন ব্যাস্ত বনবাসী বনবোর ন্যায়
উদ্দাম ধস্তাধস্তি জাবরদস্তি লিঙ্গমস্তিতে।
সারাটি দুনিয়া তাদের এই পাউন্ডের হোলিখেলা দেখিতে অজ্ঞান।
হোসনে আরা সারাটি ছুটির দিন লইল সাধের মেকবুকটির দখল
বেন্ডুইথ পুড়াইয়া দেখিল উহাদের বখাটেপনা।
রাতের আঁধারে
হোসনে আরা মারে
হাইহুঁই ধুপধাপ।
ঘুমের আড়ালে
স্বপ্নের ময়দানে সে খেলে ফুটবল
বাস্তবের খাটে সে উল্টিপাল্টি খায় ঘনঘন তাহার মালিকানাধীন
কোলবালিশদুটি লয়ে
পাশে শুয়ে পেশাদার কবি আমি খেলায়েত খাঁ
টের পাই স্বপ্নেও হোসনে আরা প্রতিপক্ষের পায়ে পা পেচিয়ে অযথা
ল্যাং মারে সুদক্ষ ল্যাংচু হেন
সম্ভবত হলুদ কার্ডও পায়, কারণ বিবির হাসি-হাসি
বদনখানি মলিন হয়ে আসে ঘনঘন
সাউথ আফ্রিকা বনাম বাংলাদেশের খেলা হচ্ছে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে। ৪৭ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার রান ২২৩/৫। ওদেরকে আড়াইশোর নিচে আটকে রাখাই আমাদের জন্য বিশাল সাফল্য তখন। মাত্র তিন ওভার বাকি আছে, খুবই সম্ভব। ধারাভাষ্য দিচ্ছে চৌধূরী জাফরুল্লাহ শরাফত।
বাবুকাকা বেকার,
তাই বলে কি সাধ নাই তার বার্সা ঘুরে দেখার!
খেলতে কাকু ভালই পারে, যতই লাজুক দেখায়
গোলটা এবার দেবেই দেবে, সাধ্য যে কার ঠেকায়!
মাঠের কোণে প্লেয়াররা সব ভয়ে জড়োসড়ো
হাত ভাঙতে বাবুকাকার সুনাম আছে বড়।
ওরে ভুলু, ওরে মতি,
হালার পো সব, খাওতো কেবল কচুর লতি।
আনাও এবং বানাও খবর