পৃথিবীর মানুষের স্মরণশক্তি দিন দিন কমে যাচ্ছে নাকি জানি না, তবে ধৈর্য্য যে কমে যাচ্ছে তা নিশ্চিত করেই বলা যায়। গত ১টি মাসের কথায় ধরুন না, অন্যগ্রহের ফুটবল খেলে যাচ্ছে যে দল গত ৪টি বছর ধরে তাদের গত ১ মাসের পারফরমেন্স দেখেই সবাই বলাবলি শুরু করলো ‘নাহ, শেষ। বার্সা যুগ শেষ’। এটাকে স্মরণশক্তির দূর্বলতা বলুন আর ধৈর্য্যের অভাবই বলুন একটা কিছুর অভাব যে আমাদের হচ্ছে সেটা আপনাকে মানতেই হবে। তবে কি আমাদের
(ছবিঃ উইকিপিডিয়া থেকে নেয়া)
[justify]বাংলাদেশের কোন দায় নেই পাকিস্তানকে সতী-সাধ্বী প্রমান করার। বাংলাদেশের আসন্ন পাকিস্তান সফর কোন পূর্বনির্ধারিত সফর নয়, আইসিসির সম্ভাব্য সফর-সূচীতে এই সফরের কোন অস্তিত্ব নেই, অস্তিত্ব নেই পিসিবির সূচীতেও। আইসিসির তরফ থেকে এই সফরের জন্য কোন চাপ নেই, যা আছে তা একমাত্র লোটা-পাপনের চাপ।
বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সম্ভাব্য পাকিস্তান সফর নিয়ে দেশে-বিদেশে, বিশেষত বাঙালী ক্রিকেটপ্রেমীদের মধ্যে, সবিশেষ আগ্রহ গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই লক্ষ্যণীয়। এখানে স্পষ্ট করে বলা ভালো যে, ক্রিকেটপ্রেমীদের মধ্যেই এ-নিয়ে প্রবল বিতর্ক; সচেতন ক্রিকেটপ্রেমীরা (অর্থাৎ যাঁরা একইসঙ্গে দেশপ্রেমীও) নিষ্ঠার সঙ্গে এ-সফর বাতিল করার পক্ষপাতী, বিপরীতে ছাগু ক্রিকেটপ্রেমী (এরাও একইসঙ্গে দেশপ্রেমী; ফাঁরাক হচ্ছে, এদের দেশ পা
একটা ঘটনার বিশ্লেষণ বিভিন্নভাবে করা সম্ভব। একবার স্বাস্থ্যগবেষণার খুঁটিনাটি বিষয়ক একটা সেমিনার শেষে আমাদের এক সহপাঠিনীর মন্তব্য: “কী অসাধারণ রমণী! কী সুন্দর তাঁর উপস্থাপনা!
প্রথম আলোর প্রতিনিয়ত এই পাকিমেহনের ক্রমবর্ধমাণ ধারা নিয়ে সচলায়তন ও অন্যান্য ব্লগে নানা সময় বিচ্ছিন্নভাবে লেখা এসেছে। কিন্তু সেই ব্যাপারটাই একটু গোছানোভাবে একত্রিত করার জন্য আর এই পাকিপ্রেমের বিষবৃক্ষের প্রতি সবার দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য একটি নতুন সিরিজ চালু হয়েছিলঃ "আলুর পাকিমেহন" শিরোনামে। আগ্রহী যে কেউ এই শিরোনামে প্রথম আলোর পাকিমেহনের খবরগুলো নিয়ে কন্ট্রিবিউট করতে পারেন। সচল-পাঠক সবাই এতে অংশ নিয়ে এই সিরিজটি বেগবান-সমৃদ্ধ করার অনুরোধ রইলো। এখন থেকে যিনিই লিখুন, যে শিরোনামেই লিখুন, "আলুর পাকিমেহন" এই ট্যাগ দিয়ে লিখুন। তাহলে সবগুলো লেখা একসাথে পাওয়া যাবে।
[justify]বন্যেরা বনে সুন্দর আর টাইগাররা খুলনায়- বাতাসে ভেসে বেড়াচ্ছিলো জোর গুজব। সত্যতা আছে কথায়। খুলনার মাঠে দাপুটে দুই ম্যাচ জিতে আসা বাংলাদেশ ক্রিকেট দল ঢাকায় এসে একটু পালটে গেলো বোধহয়। দুটো ম্যাচেই জেতা সম্ভব ছিলো। একটা বাঁধা হয়ে দাঁড়ালেন অভিষেক টেস্ট সেঞ্চুরির পর স্টিভ ওয়াহর স্যালুট রুপে তার লাল রুমাল জিতে নেয়া মারলন স্যামুয়েলস, ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় পর্বে এসে নিজেকে যিনি বারবার চেনাচ্ছেন নতুন
বক্তব্য খুব সংক্ষিপ্ত।
এনামুল হক মণিকে বাদ দিতে হবে।
কার কাছে আবেদন করতে হবে জানি না।
হয়তো আইসিসি করবে, হয়তো বিসিবি'রও ভূমিকা থাকবে।
তবে বাংলাদেশ ক্রিকেটের সাপোর্টার হিসাবে আবেদন জানাই - এনামুল হক মণিকে বাদ দেয়া হোক।
অন্য দলের ম্যাচে কী হবে জানি না। বাংলাদেশ দলের ম্যাচে তো নয়ই---
গতকালও বাংলাদেশের বিপক্ষে ভুল সিদ্ধান্ত দিয়েছে।
আজ শেষ মুহূর্তে রাজ্জাককে ভুল এলবিডব্লিউ দিয়েছে।
খুলনার মানুষ হিসেবে একটু অতিরিক্ত ভালোলাগায় আচ্ছন্ন হলাম যখন বাংলাদেশ দল সফরকারী ওয়েষ্ট ইন্ডিজ দলকে ওডিআই সিরিজের প্রথম দুটো ম্যাচ বেশ বড়ো ব্যবধানে হারিয়ে দিলো এবং দ্বিতীয় ম্যাচটির ফলাফলের ব্যবধান এযাবতকালের মধ্যে বাংলাদেশের জেতা ম্যাচগুলোর মধ্যে সবথেকে বড়ো। সাবাস টাইগার্স, কিপ ইট আপ।