প্রথম আলোর প্রতিনিয়ত এই পাকিমেহনের ক্রমবর্ধমাণ ধারা নিয়ে সচলায়তন ও অন্যান্য ব্লগে নানা সময় বিচ্ছিন্নভাবে লেখা এসেছে। কিন্তু সেই ব্যাপারটাই একটু গোছানোভাবে একত্রিত করার জন্য আর এই পাকিপ্রেমের বিষবৃক্ষের প্রতি সবার দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য আজ থেকে একটি নতুন সিরিজ চালু হলোঃ "আলুর আজকের পাকিমেহন" শিরোনামে। আগ্রহী যে কেউ এই শিরোনামে প্রথম আলোর পাকিমেহনের খবরগুলো নিয়ে কন্ট্রিবিউট করতে পারেন। সচল-পাঠক সবাই এতে অংশ নিয়ে এই সিরিজটি বেগবান-সমৃদ্ধ করার অনুরোধ রইলো। এখন থেকে যিনিই লিখুন, যে শিরোনামেই লিখুন, "আলুর পাকিমেহন" এই ট্যাগ দিয়ে লিখুন। তাহলে সবগুলো লেখা একসাথে পাওয়া যাবে।
এক - তামিম ইকবাল, জুলাই ২০০৯
দুই - জাভেদ ওমর বেলিম গুল্লু, আগস্ট ২০০৩
তিন - হাবিবুল বাশার, নভেম্বর ২০০১
স্যারের ১০০০তম লিগ ম্যাচ আজকে। আরব্য রজনী ১০০০ রাত পরে শেষ হয়ে গিয়েছিলো কিন্তু এক হাজার রাতের প্রিমিয়ার লীগ ম্যাচের পরেও স্যার এখনো সমান উৎসাহে তার ম্যানেজারিয়াল ক্যারিয়ার চালিয়ে যাচ্ছেন, যাবেন। রূপকথার এই রাতে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের প্রতিপক্ষ সাউদাম্পটন। আসুন কি হলো এই রূপকথার রাতে তা পড়তে থাকি. . .
কপালফেরে রাণীর রাজ্যে আমার বর্তমান নিবাস। তবে যেখানে থাকি সেখান থেকে লন্ডন বেশ খানিকটা দূরে বলে অলিম্পিকের উত্তাপ এখানে ওভাবে আসেনি। তবে অলিম্পিক আসছে- এমন একটা শোরগোল চলছে অনেকদিন ধরেই। এপ্রিল যখন শেষবার লন্ডন গিয়েছিলাম তখন অলিম্পিক ভেন্যুগুলো দেখে এসেছিলাম। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান দেখার পর সেটার একটা রিভিউ লিখতে বসে গেলাম।
[ছবি কৃতজ্ঞতা হাল্টন সংগ্রহশালা]
১১ ফেব্রুয়ারী, ১৯৯০, রবিবার, বিকেল তিনটে- দক্ষিণ আফ্রিকার রক্তবর্ণ ধূলোময় মাঠে রাগবী অনুশীলনে মত্ত একদল শ্বেতাঙ্গ কিশোর, রাস্তার অন্য পারে কাটাতারের বেড়া ঘেরা মাঠে তুমুল হৈ হট্টগোলে ফুটবল খেলায় নিবিষ্ট সমবয়সী একদল কৃষ্ণাঙ্গ কিশোর, তখনকার অভিশপ্ত রাজনৈতিক সামাজিক ব্যবস্থার এক প্রতীক এই ভিন্ন গাত্রবর্ণের কোমলমতি কিশোরদের জন্যও আলাদা আলাদা খেলা, খেলার মাঠ ও কাটাতারের ব্যবস্থা।