আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে পাকিস্তানের দালাল রাজাকার/আল বদর নেতাদের যুদ্ধাপরাধের বিচারকে প্রশ্নবিদ্ধ করার প্রচেষ্টার অগ্রদূত হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকারের কিছু প্রভাবশালী সদস্য। আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনালের অধীনে চলামান এই বিচারের শুরু থেকেই পুরো প্রক্রিয়া নিয়ে এরা নানা বিভ্রান্তিকর বক্তব্য দিয়ে আসছেন এবং হস্তক্ষেপ করার চেষ্টা চালিয়ে গেছেন। মার্কিন রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামার যুদ্ধ
আমাদের দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বিশ্বাসঘাতক রাজনীতিবিদদের একজন থন্দকার মোশতাক আহমদ বেশ কয়েকবার পদত্যাগ করেছিলেন। জন্মযুদ্ধ '৭১ এ একটি প্রবন্ধে বলা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী না হতে পেরে তিনি পদত্যাগ করতে চেয়েছিলেন। এর বাইরে বঙ্গবন্ধু আর জাতীয় চার নেতার লাশের উপর দিয়ে হেঁটে গিয়ে তিনি একবার অল্প সময়ের জন্য প্রেস
কাছাকাছি সময়ে আমাদের জাতীয় জীবনে এমন কোন সময় এসেছে যেদিন সবদিক থেকে শুধু আনন্দের খবর? কিছুদিনের মধ্যে এরকম দুটি ব্যাপার আমার মনে পড়ছে। একটি হল এবার খুব কাছাকাছি সময়ে ঈদ আর পূজা আর আরেকটি হল আরো ২০১৩ আগে এক সপ্তাহের ও কম ব্যবধানে বিজয় দিবস কিংবা কাদের মোল্লার ফাঁসি।
সংসদীয় নির্বাচন এমনিতেই আমাদের দেশের গণতান্ত্রিক ব্যাবস্থার সবচেয়ে বড় খুঁটি, আর এই বছর ৫ই জানুয়ারী আমাদের দেশে যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয়ে গেল, তা বিভিন্ন কারণে আরো অনেক বেশী আলোচিত/সমালোচিত। বি এন পির নির্বাচন বয়কট, অর্ধেকের বেশী আসন বিনা ভোটে প্রার্থী নির্বাচন, এর আগের নির্বাচনগুলি থেকে দৃশ্যত কম ভোট পড়া, ভোট জালিয়াতির অভিযোগ এসেছে।
নির্বাচন শেষ হয়ে যাওয়ার পর, এই নির্বাচনে অংশ নেয়া ভোটারের সংখ্যা একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দঁড়িয়েছে। নির্বাচন কমিশনের হিসাব নিয়ে আপত্তি উঠেছে, এমন অবস্থায় বেসরকারী বা স্বাধীন কোনো প্রতিষ্ঠানের হিসাব/জরিপ নিয়ে একটা আগ্রহ তৈরী হয়েছে। ভবিষ্যতে এই নির্বাচন নিয়ে আরো আলোচনার বিস্তর সম্ভাবনা রয়েছে, তাই ভাবলাম, নির্বাচনের ভোটার অংশগ্রহণ সংখ্যা নিয়ে আলোচনার কিছুটা হলেও মূল্য আছে।
ডিসক্লেইমার:
এই নিউজক্লিপগুলি ত্রিশ লক্ষের পরিসংখ্যান নিয়ে একাডেমিক রিসার্চের বিকল্প নয়। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের শহীদের পরিসংখ্যান নিয়ে এখন পর্যন্ত কোন পূর্ণাঙ্গ একাডেমিক গবেষণা হয় নি। যতদিন হবে না এটি কি ত্রিশ লক্ষ, নাকি আরো কম, নাকি আরো বেশি এ নিয়ে কখনও জোর গলায় কথা বলা যাবে না।
'বাংলাদেশের বুকে পুঁজিবাদ-সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী সর্বহারা শ্রেণীর রাজনৈতিক দল গনসংহতি আন্দোলন'র এক যুগ পুর্তি উপলক্ষে গনসংহতি আন্দোলনের প্রধান কমরেড জোনায়েদ সাকির বক্তব্য থেকে নিচের পর্যবেক্ষণগুলো টুকে রাখলাম। বক্তব্যটির ভিডিও ইউটিউবে পাওয়া যাচ্ছে নিচের লিঙ্কে-
বক্তার সার বক্তব্য- দেশ পরিচালনায় আওয়ামী লীগ = বিএনপি জোট। তিনি বলছেন, দেশের মানুষ আজ আওয়ামী লীগ জোট ও বিএনপি জোটের ক্ষমতা দখলের জ্বালানী। এরা বিপরীতে জোট-মহাজোটের রাজনৈতিক সহিংসতার বিরুদ্ধে গণ প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহবান জানিয়েছেন তিনি। ২০১৩ সালে দেশব্যাপী বিএনপি-জামাত-হেফাজতের তাণ্ডব, বিএনপি কর্মীদের হাতে জীবন্ত মানুষ পুড়ে দগ্ধ হওয়া এবং শিবির কর্মীদের বাসে পেট্রোল বোমা মারার সাথে ওই সময়কার আওয়ামী লীগকে এক সমীকরণে বেঁধে ফেলা ন্যায্য কী? এই সহজ সমীকরণকে আমরা কি বলতে পারি না, ধর্ষক আর ধর্ষিতা উভয়ে সমান দোষে দোষী?
কয়েকদিন আগে আমার আলমা ম্যাটার শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মারামারিতে শহরের অন্য একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্রলীগ সদস্য মারা গেছে। এখন যেহেতু সবার হাতে হাতে ক্যামেরা ওয়ালা মোবাইল ফোন আছে কিভাবে কিভাবে যেন ক্যাম্পাসের কিছু মানুষ ওই সময়কার কিছু ছবি তুলে ফেলেছে এবং কয়েক দিন পরে [url=https://www.facebook.com/groups/sustian/permalink/1018076638217801/]আমাদের বিশ্
আরো ভাল রেজ্যুলশনে দেখতে হলে কি করতে হবে? রাইট ক্লিক করে ইমগুর লিংকে চলে যেতে হবে।
আগের পর্ব: ইন্টারকনে বিস্ফোরণ : যার ঝাঁকুনি লেগেছিল বিদেশেও -
আরো ভাল রেজ্যুলশনে দেখতে হলে কি করতে হবে? রাইট ক্লিক করে ইমগুর লিংকে চলে যেতে হবে।
না, নেই।
এই বিষয়টা নিয়ে অহেতুক জল ঘোলা করা হচ্ছে। ট্রাইবুনাল, আইনমন্ত্রী, প্রসিকিউশন, অ্যাটর্নী জেনারেল, আইনজীবি আর এ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন এনটিটি কেউই বিষয়টি স্পষ্টকথায় পরিস্কার করছে না। আলু-মিজানরা এটা নিয়ে জল ঘোলা করছে। অথচ একটু পড়াশুনা করলেই বিষয়টা পুরোপুরি পরিস্কার হওয়ার কথা।
রিভিউ তখনই করা যাবে, যদি সংশ্লিষ্ট আইনে থাকে