এটা মূলত: ডকুমেন্টেশনের জন্য। আমাদের সংবিধান প্রণয়ন করা হয় ১৯৭২ সালে। একটি সর্বদলীয় কমিটি এটির খসড়া প্রণয়ন করে। এক পর্যায়ে জনমত যাচাইয়ের জন্য এটি ১৯৭২ সালের অক্টোবর মাসের ১৩ তারিখে দৈনিক পত্রিকাগুলোতে ছাপানো হয়। এর বাইরে সংসদেও আলোচনা চলে। এর মাধ্যমে কিছু সংশোধনও হয়। আমি এই পত্রিকায় ছাপানো খসড়াটি এখানে রাখলাম।
এতে কি লাভ হবে?
আরো ভাল রেজ্যুলশনে দেখতে হলে কি করতে হবে? রাইট ক্লিক করে ইমগুর লিংকে চলে যেতে হবে।
আগের পর্ব: সামনে লাল ট্রাফিকের সিগন্যাল
যুদ্ধাপরাধী মীর কাসেম আলীর বিরুদ্ধে রায়ের খবরে প্রথম আলো লিখেছে,
সামনে তো ৩রা নভেম্বর আসছে। ১৯৭৫ সালের এইদিনে আমাদের জাতীয় চার নেতাকে জেলের মধ্যে গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছিল। আমাদের গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভ সংবাদপত্রগুলোর সম্পাদকীয়তে এ নিয়ে তারপরের কয়েকদিনে কী প্রতিক্রিয়া ছিল?
৪ থেকে ৬ই নভেম্বর পর্যন্ত পত্রিকাগুলো দেখলে জানা যায় মাত্র একবার একটি পত্রিকায় সুশীল টাইপ একটি সম্পাদকীয় এসেছিল। ৭ই নভেম্বর থেকে যেহেতু আবার দেশের পরিস্থিতি পরিবর্তিত হয় সেদিন বা এর পরে যদি না এসে সেটা না হয় মাফ করা যায়। কিন্তু তার আগে যে বড় বড় পত্রিকার সম্পাদকরা এটি নিয়ে টুঁ শব্দটিও করলেন না এটি তো দেশের সাংবাদিকতা চর্চার ইতিহাসে একটি বড় কলংক। আজকে যখন প্রথম আলোর মতিউর রহমান বা ডেইলী স্টারের মাহফুজ আনামের দ্বিচারিতা আমরা দেখি তখন কি খুব বেশি অবাক হওয়া উচিৎ? তারা যে উত্তরাধিকার বহন করছেন সেটি কী খুব গৌরবজনক?
নিচে নিউজক্লিপগুলোতে আমি সম্পাদকীয়গুলো দিলাম। যেসব পত্রিকার কথা বলা হচ্ছে তাদের সম্পাদকরা ছিলেন নুরুল ইসলাম পাটোয়ারী (দৈনিক বাংলা), আনোয়ার হোসেন (ইত্তেফাক), ওবায়দুল হক (অবজারভার) ও এনায়েতউল্লাহ খান (বাংলাদেশ টাইমস)।
৪ঠা নভেম্বর, ১৯৭৫
এদিন কোন পত্রিকার সম্পাদকীয়তেই জেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে কিছু বলা হয় নি। সেদিন অবশ্য সংবাদ হিসেবেও এটি পত্রিকাগুলোতে আসেনি।
খন্দকার ঘাঁটতে ঘাঁটতে হয়রান হয়ে গেছি। তাই একটু বেতালের ব্লগর-ব্লগর। সামনে হরতালের ছুটি আছে, তখন নাহয় বকেয়া আদায় করে দেব। আজকে সুকুমার রায়ের জন্মদিবসে একটু গুরুভক্তি দেখাব ভাবছিলাম। কিন্তু আল-বদর প্রধান নিজামী’র রায়ের আনন্দে সব হ-য-ব-র-ল হয়ে গেল। তাই এই আবোল-তাবোল লেখা। এটি একান্তই ব্যাক্তিগত স্মৃতিচারণ। স্মৃতির সাথে বিজ্ঞান কিংবা ইতিহাস মেশাতে আসবেন না। বেশি মেশামেশির অভ্যাস থাকলে ব্লেন্ডারে আবেগের সঙ্গে যুক্তি মেশান।
১৯৯১ সালের ২৭শে মে যুদ্ধাপরাধী মতিউর রহমান নিজামী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর মনিরুজ্জামান মিঞার আমন্ত্রণে ক্যাম্পাসে গিয়ে ধোলাই খেয়েছিল। ভাবলাম সেদিনের নিউজ ক্লিপগুলো দিয়ে রাখি।
দৈনিক বাংলা
আরো ভাল রেজ্যুলশনে দেখতে হলে কি করতে হবে? রাইট ক্লিক করে ইমগুর লিংকে চলে যেতে হবে।
আগের পর্ব: স্টেট ব্যাঙ্ক অপারেশন
নোবেল শান্তি পুরস্কারঃ প্রেক্ষিত এবং বিতর্ক (পর্ব ১)
প্রথম পর্বে আমরা দেখেছি নোবেল শান্তি পুরস্কারের প্রেক্ষাপট, আলফ্রেড নোবেল প্রদত্ত শর্তাবলী, এবং এর ব্যাখ্যা। নোবেল শান্তি পুরস্কার কমিটির গঠন, এবং এই পুরস্কারের রাজনীতিকিকরণ এবং বানিজ্যিকিকরণ নিয়ে Heffermehl-এর আলোচনার সারাংশ হবে এই পর্বের বিষয়বস্তু।
প্রথম আলোর বান্ধা কলামিস্ট সোহরাব হাসান আজ "সিপি গ্যাং, গং এবং ‘নিষিদ্ধ শহীদ মিনার’" শিরোনামে একটি কলাম লিখেছে। তার লেখার বিষয়বস্তু টকশোজীবি পিয়াস করিমের মরদেহ শহীদ মিনারে নেয়ার প্রতিবাদ ও তদরূপ ভাবধারার টকশোজীবিদেরকে প্রতিহত করার আহবান - এর সমালোচনা।
(এটি মূলত: বিডিনিউজ২৪.কমের জন্য লেখা। কিন্তু আমি পাঠানোর পর পরই এই নিউজটি বের হয় যে কারণে আমার লেখা কিছুটা প্রাসংগিকতা হারায়। তাই ভাবলাম এখানে দিয়ে রাখি।)