ভুমিকাঃ
আরো ভাল রেজ্যুলশনে দেখতে হলে কি করতে হবে? রাইট ক্লিক করে ইমগুর লিংকে চলে যেতে হবে।
আগের পর্ব: সারারাত গুলি বিনিময় হলো- এ পক্ষেও খানসেনা, ও পক্ষেও খানসেনা: সেমসাইড
আরো ভাল রেজ্যুলশনে দেখতে হলে কি করতে হবে? রাইট ক্লিক করে ইমগুর লিংকে চলে যেতে হবে।
আগের পর্ব: বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পুলিশটি হাত উপরে তুলে বলল,-"লেকিন হিঁয়া মে তো কারফিউ
পরের পর্ব: স্টেট ব্যাঙ্ক অপারেশন
১৯৭২ সালের দৈনিক বাংলায় প্রকাশিত হওয়া ফজলুল হক মনির এই সাক্ষাৎকারটি মনে হল এই সময় প্রাসংগিক। তাই দিয়ে দিলাম। এই ইমগুর লিংকে আরো ভালো রেজ্যুলুশনে এটি পড়া যাবে।
এয়ার ভাইস মার্শাল আব্দুল করিম খন্দকারের মিথ্যা কথা বলার পর সবাই কিছুটা বিরক্ত। কিন্তু এ নিয়ে দুশ্চিন্তা করার কিছু নেই। এটা তো আর ১৯৭৫ না, এটা ২০১৪। দুনিয়া চাপাবাজদের জন্য এখন আরো কঠিন। ভাবলাম সে সময়ের কিছু নিউজ কাটিং দিয়ে এনাদের জীবন আরেকটু কঠিন করে দেই।
৭ই মার্চ, ১৯৭২
দৈনিক বাংলার শেষের পাতা
৭ই মার্চ, ১৯৭৩
একজন জনপ্রিয় সাহিত্যিক (খুব সম্ভব হুমায়ুন আহমেদ) বলেছিলেন সাক্ষাৎকারে অর্থাৎ প্রশ্ন আর তার উত্তরের মাঝে কাউকে খুঁজতে যাওয়া অনেকটাই বোকামি। কারণ সাক্ষাৎকার প্রদানকারী যদি নিজেকে লুকিয়ে রাখেন তাহলে শত প্রশ্ন করেও তাকে বের করা সম্ভব নয়। তারপরও লেখকের সততার উপর আমরা আস্থা রাখি বলে সাক্ষাৎকার গ্রন্থগুলো আমাদের প্রিয় পাঠ্য হয়ে ওঠে। একজন লেখককে অামরা সাধারণত দুভাবে চিনতে কিংবা জানতে পারি। এক তার লেখা আর
এ মাসের শুরুর দিকে (আগস্টের ৫ তারিখ) ব্রিটিশ ধর্ম ও সমাজ বিষয়ক মন্ত্রি এবং পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রি বারনেস সায়িদা ওয়ার্সি ক্যাবিনেট থেকে পদত্যাগ করেন ইজরায়েলের গাজায় চালানো গণহত্যার বিষয়ে তার দলের নিষ্ক্রিয়তার প্রতিবাদে। তখন এ নিয়ে বিশ্বের ও বিশেষ করে বাংলাদেশের ‘ধর্মপ্রাণ’ মুসলমানদের মধ্যে গণমাধ্যমে মাতামাতি ও উচ্ছাস দেখে সচলে প্রথমবারের মত লিখেছিলাম, এই পাকি বংশোদ্ভূত মহিলা আমাদের দেশের যুদ্ধাপরাধ
নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে গত নির্বাচনে বিভিন্ন দলের খরচাপাতির হিসেব চলে এসেছে। এর মধ্যে সারণীতে সবার উপরে প্রার্থীকে দেয়া বিভিন্ন অনুদানের হিসেব দেয়ার তালিকা আছে। কেন যেন কোন সাংবাদিক বিভিন্ন প্রার্থীকে দেয়া অনুদানের তুলনামূলক চিত্র আঁকার ব্যাপারে আমার জানামতে এখন পর্যন্ত কোন উৎসাহ দেখালেন না। আমি সব দলের এই সংক্রান্ত তথ্যগুলো একজায়গায় করলাম।
একবিংশ শতাব্দীতে পৃথিবী যখন দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে, ঠিক তখনই আমাদের দেশে শুরু হয়েছে উল্টোযাত্রা। কোথায় ছেলেমেয়েরা জ্ঞানের আলোর মুখ দেখবে, সেখানে তাদের হাতছানি দিয়ে পিছু ডাকছে আদিম অন্ধকার। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সবকালেই ধর্ম একটা ফ্যাক্টর। আজও এর ব্যতিক্রম ঘটেনি। কবে ঘটবে তাও কেউ বলতে পারে না। অ্যালেক্স রাদারফোর্ডেও লেখা ‘মুঘল’ সিরিজগুলো পড়ে বোঝা যায়, সেই পঞ্চদশ শতাব্দীতে মানুষ ধর্মটাকে যত সহজভ