এ ধরণের চিন্তা আমার মাথায় প্রথম আসে ভারতীয় রাজনৈতিক জয়প্রকাশ নারায়ণের একটি বক্তৃতা থেকে। এটি তিনি গুগোলে দিয়েছিলেন। এই যে বক্তৃতাটি।
১.
রিমন ঘুম জড়ানো চোখে মোবাইল ফোনে সময় টা দেখে নিলো। ৭ টা ১৫ বাজে, আরো মিনিট পনেরো গড়িয়ে নেয়া যাবে। এই সুযোগে সে ফোন থেকেই ফেসবুকে ঢুকল। হোম পেজে এক গাদা নতুন পোষ্ট। সবগুলোর মূল বক্তব্য একই, সরকার কেন কোটি কোটি টাকা সরাসরি গরীব মানুষেকে না খাইয়ে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার মত ফালতু কাজে ব্যয় করতে হবে? প্রায় প্রতিটি পোষ্টের সাথেই গরীব মানুষের কষ্ট করে জীবন যাপনের ছবি। রিমন ফেসবুক থেকে বেড়িয়ে এল। চোখ কচলে বাথরুমের দিকে গেল ফ্রেশ হবার জন্য।
(জেনেটিক মডিফাইড (বিটি) খাবার নিয়ে তিন পর্বের এই সিরিজ শুরু হচ্ছে পৃথিবীর জিএম বীজ সরবরাহের নব্বই ভাগ যার দখলে সেই মনসানটো কোম্পানি দিয়ে। দ্বিতীয় পর্বে থাকবে বিটি খাবার এবং শেষ হবে গোল্ডেন রাইস বা সোনালী ধান দিয়ে।)
(Monsanto) মনসানটো নবযুগের ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানি?
বিশ্ব রাজনীতিতে রাশিয়া নামের এক নতুন মেরুর আবির্ভাব ঘটলো| "এক ঘর মে দো পীর" হওয়াতে নতুন পীরের মুরিদসহ অনেকই "বিশ্ব রাজনীতিতে ভারসাম্য এলো" এই অজুহাতে আনন্দিত হওয়ার সুযোগ খুঁজছে| কিন্তু সিরিয়া হয়ে ক্রিমিয়া দখল এবং তত্পরবর্তী রাজনীতি বলে দেয় এটা কোন ভারসাম্য-ভারসাম্য খেলা নয় বরং এক নতুন ভূ-রাজনৈতিক ভাগ-বাটোয়ারার পর্ব শুরু হয়েছে|
দশ বছর আগের কথা।
সেদিন বাসায় তাড়াতাড়ি ফিরতে চেয়েছিলাম ইউনিভার্সিটি থেকে... দ্রুত কাজ গুছাচ্ছিলাম তাই। অন্যান্যদিন এক্সপেরিমেন্ট চালাই রাত আট টা দশটা পর্যন্ত কিন্তু সেদিন এক্সপেরিমেন্টের পাম্প বন্ধ করে দিলাম সন্ধ্যা ছয়টার মধ্যে। তাড়াতাড়ি করে লগবুকে সেইদিনকার উল্লেখযোগ্য খুঁটিনাটি তথ্যাদি টুকে রাখছি... উদ্দেশ্য রাত সাড়ে আটটার মধ্যে বাসায় ফেরা যেন কম্পিউটারের সামনে বসে হাই ভলিউমে সেইদিনের বিবিসি বাংলার অনুষ্ঠান "প্রভাতী" টা শুনতে পারি। তারিখ টা ছিল ইউএসএ তে ১৩ এপ্রিল আর বাংলাদেশে ১৪ এপ্রিল ২০০৪ অর্থাৎ ১৪১১ বাংলা সালের শুরুর দিন পহেলা বৈশাখ। না। বাংলাদেশের বিবিসি বাংলার নববর্ষের কোন অনুষ্ঠান শুনব বলে এত তড়িঘড়ি করছিলাম না সেদিন। তড়িঘড়ি করছিলাম কারণ সেদিন ছিল বিবিসি বাংলার চালানো "হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী" জরিপের সব চাইতে বেশী নাম আসা বাঙালীর নাম ঘোষণার দিন। ২৬ মার্চ ২০০৪ থেকে বিবিসি বাংলা প্রতিদিন যে একজন করে বাঙালী ব্যক্তিত্বের নাম ঘোষণা করে আসছে, আজ তার বিশতম এবং শেষ দিন। এরই মধ্যে উনিশ জনের নাম জেনে গেছি।
আমরা চেয়েছিলাম এই বাংলার আকাশে চাঁদতারা নয়; বরং লাল-সবুজের একটি পতাকা মাথা উঁচু করে উড়বে। এই পতাকাটির জন্য আমরা বছরের পর বছর ধরে সংগ্রাম করেছি। অবশেষে ৩০ লাখ শহীদের রক্ত আর ৪ লাখ মা-বোনের সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের বিনিময়ে লাল সবুজের এই পতাকাটি আমাদের হয়েছে। পৃথিবীর ইতিহাসে একটি পতাকার জন্য এমন চরম মূল্য দেয়ার নজির দ্বিতীয়টি নেই।
আমার লেখা এক পর্ব "মাসুদ রানা"
মন চাইলে পড়তে পারেন...
১
এই লেখাটি মূলত রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ছাত্র-শিক্ষকদের প্রতি অনুরোধের ঢেঁকিতে পাড়া দেয়া। কিছুদিন আগে জামাল হাসান নামে একজন বাংলাদেশী-আমেরিকান রাষ্ট্রবিজ্ঞানীর কাছ থেকে আমি একটি ইমেইল পাই। তিনি এই মুহুর্তে কুয়েতে আমেরিকান আর্মীর হয়ে কাজ করছেন। আমার একটি লেখার সাথে প্রাসংগিক মনে হওয়ায় তিনি তার আশির দশকের শেষে লেখা [url=http://jhasan1971.wordpress
চট্টগ্রামের সবচেয়ে বড় কলেজ চট্টগ্রাম সরকারি কলেজের বহিরঙ্গে চমক এসেছে। কিন্তু অন্তরঙ্গে মৌলবাদ রয়ে গেছে। কলেজে ঢুকতে গিয়ে প্রধান ফটক পার হলেই চোখে পড়ে ছাত্র শিবিরের বিশাল বিশাল সব ব্যানার। আবাসিক হলগুলো জুড়ে আছে ব্যানার-পোস্টার-ফেস্টুন-দেয়ালিকা!
গত দুদিনে মিডিয়ার কল্যাণে বাংলাদেশের আকাশে সবচেয়ে দুর্যোগের ঘনঘটা নিয়ে হাজির হয়েছে আইসিসিকে কাটাকুটি করে নোতুন করে সাজানো গোছানোর একটা থ্রিস্টুজেস আইডিয়ার ড্রাফট প্রস্তাব। ২৪শে জানুআরি প্রথম আলো ঘোষণা দিয়েছে ‘জমিদার’দের পক্ষে বিসিবি! আর একই তারিখে ডেইলি স্টার সরাস