ভূমিকা: আজকের প্রথম আলো তে "কূটনীতি বনাম রাজনীতি" শিরোনামে হাসান ফেরদৌসের লেখা একটি মতামত প্রকাশিত হয়েছে। লেখাটিতে হাসান ফেরদৌস পাকিস্তানের সাথে কুটনৈতিক সম্পর্ক রাখার পেছনে
ইতিমধ্যে আপনারা পত্রিকান্তরে গত মন্ত্রীসভার অনেক সদস্যেরই সম্পদের পরিমাণ জেনে গেছেন এবং কারও কারও ব্যাপারে খেপে গেছেন। মনে করে দেখুন তো এরকম আর কখনও হয়েছে কিনা? না, কখনও হয়নি। কেন?
আজ একঝাক সুশীল গণতন্ত্র ভূলুণ্ঠিত হওয়াতে মুখে ফেনা তুলতে ব্যস্ত। মানবাধিকার কর্মীরা রিপোর্ট লিখতে লিখতে কলম ভাংছে শত শত। দেশের বিশাল এক জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্বকারী একটি রাজনৈতিক দলকে তার আন্দোলনের গণতান্ত্রিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। বঞ্চিত করা হয়েছে তার সহিংস কর্মকাণ্ডের ধারাবাহিকতাকে। বাসের ভেতর গন্তব্যগামী মানুষ পুড়ুক, বাসটি পুড়ুক, রাস্তার উপর কর্তিত গাছেরা কাঁদুক, ট্রেন পুড়ুক, মনির নাহিদ সিদ্ধার্থদের মনুষ্যমেদ যজ্ঞে বিকষিত হোক শুদ্ধ গণতন্ত্র।
ব্যক্তি খালেদা জিয়া এবং ব্যক্তি শেখ হাসিনা নিয়ে আমার সবসময়ই একটি আগ্রহ ছিল। ১৯৯১ সাল থেকে ঘুরে ফিরে মোটামুটি এই দুইজন মানুষই আমাদের প্রধানমন্ত্রী হয়ে আসছেন। কাজেই এই দুইজনের ব্যক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গী, সাহস, ভীতি, নমনীয়তা, কাঠিন্য, রুচি, দূরদর্শিতার মত বিষয়গুলোতে তুলনামূলক পার্থক্য নিশ্চিতভাবেই গত দুই দশকের বাংলাদেশের অগ্রগতিতে সুনির্দিষ্ট কিছু বাঁক তৈরিতে সাহায্য করেছে। তার উপর আমাদের সংবিধানের ৫৫ এবং
([i]এটি যতটি না লেখা তার চেয়ে বেশি হল এলোমেলো করে জট পাকানো চিন্তার সুতা। সে হিসেবে এটির জায়গা হওয়া উচিৎ ফেসবুক নোটে। সচলায়তন যেহেতু লেখকদের মঞ্চ এখানে কিছুটা কুণ্ঠাভরে দিচ্ছি। আমার মূল প্রশ্ন হল, বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিমন্ডলে কি আসলেই "আওয়ামী বিদ্বেষ" বলে অনন্য কোন অনুভূতি আছে?
গিয়েছিলাম প্রতিবেশী এক পিচকুর প্রথম বর্ষপূর্তিতে, কেক্কুক খেতে। বহুদিন পরে বাসায়, তাই আমিও প্রতিবেশীদের কাউকে চিনিনা- আমাকেও প্রতিবেশীরা চেনেনা। ফলাফল হল- গৃহকর্তা আমাকে সম্বোধন করলেন ‘ভাই’, আর পাশে দাঁড়ানো আমার জনককে ‘দুলাভাই’। পাকিস্তানী পাস্পোর্টধারী বাঙ্গালীদের (আজকাল আশেপাশে এই জাতের লোকজন দেখতে দেখতে অতিষ্ঠ হয়ে গেছি) মত খানিকক্ষন আত্মপরিচয় সঙ্কটে ভুগলাম।
"খুব জ্বলে, তাই না?"
এবারতো আমরা শুধু চাই শান্তিমতো নিজের ঘরের ময়লা-আবর্জনা পরিস্কার করতে। ওগুলাকে ডাস্টবিনে নিয়ে মাটি চাপা দিয়ে রেখে আসতে পারলে অনেক আরাম লাগতো; কিন্তু ঐদিকে খুব দূর্গন্ধ, একটু দুরেও, ঘরেও অনেক কাজ; তাই আবর্জনাগুলো ঘরেই মাটি চাপা দিচ্ছি। এতেও ডাস্টবিনের পিত্তি জ্বলছে; চোখের পানিতে সমগ্র ডাস্টবিনজুড়ে বৃষ্টিপাত শুরু হয়ে গেছে!
ঘাতক কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর হওয়ায় অবশ্যই খুশি হয়েছি। কিন্তু সে খুশি সাথে সাথেই উবে যায়, যখন দেখি কারো ভাই অফিস থেকে ফেরাপথে জামাতের চোরাগোপ্তা হামলার ভয়ে তটস্থ হয়ে থাকে। আরও উবে যায়, যখন দেখি, কারো বোন ভার্সিটি থেকে ফেরার পথে শিবিরের তাড়ায় আলি-গলি দৌড়ে বাড়ি ফেরে। ঘরের ভেতরে কোনো মায়ের ভীতসন্ত্রস্ত শুকনো মুখ দেখে আমারও মুখ শুকনো হয়ে যায়। পাশের বাড়ির একমাত্র উপার্জনক্ষম বাবা যখন জামাত-শিবিরের প
সারাদিন অফিস শেষে টেলিভিশনে চোখ রাখলেই দেখছি সারাদেশে অবরোধ আর হরতালে উৎসব করে গাড়িতে আগুন দেওয়া হচ্ছে, পেট্রোল বোমা মারছে পাপিস্থানি জারজগুলো। নিজের জীবনটাকে খুব বেশি ভালোবাসি বলেই বেঁচে থাকার লোভে ঝুঁকি মাথা নিয়ে এই উৎসবের মাঝে গত দুই মাস বাড়ি যাওয়া হয়নি। তবু গতকাল অসহ্য হয়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে ট্রেনে চেপে বসলাম। এ যেনো অনন্তকালের যাত্রা, ট্রেন দশ মিনিট চলে তো ১ ঘন্টা থেমে থাকে। কুমিল্লা দাঁড়িয়ে আছে
[=green]সাংবাদিক খ্রিস্টোফার হিচেন্স তাঁর The Trial of Henry Kissinger বইতে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতির ফলে সংঘটিত বিভিন্ন যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী ঘটনার সাথে হেনরি কিসিঞ্জারের সরাসরি সম্পৃক্ততা সংকলিত করেছেন - ভিয়েতন