এই লেখাটি উদ্দেশ্য চিকিৎসকদের উপর একটি সীমাবদ্ধতার দায় চাপিয়ে দেয়া নয়।
এই লেখাটির উদ্দশ্য একটি সম্ভাব্য সীমাবদ্ধতাকে বিবেচনা করা এবং সেই সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে ওঠার পথ খোঁজা।
সবার পছন্দের মানুষ আমাদের এই “জগলুল ভাই” - জগলুল আহমেদ চৌধুরী
জগলুল আহমেদ চৌধুরী মারা গেলেন। একটি বাস তাঁকে মেরে ফেলে রেখে চলে গেল। তিনি ছিলেন বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক। প্রায় সবার পছন্দের মানুষ আমাদের এই “জগলুল ভাই।”
মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নাম আমরা সবাই শুনেছি। কিন্তু মেডিকেল কলেজ ক্লিনিক কথাটা কি কেউ শুনেছেন?
কাতার ভিত্তিক সংবাদ চ্যানেল আল-জাজিরা কর্তৃক লাগাতারভাবে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি, এবং চলমান মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের উপর একপেশে এবং ক্ষেত্র বিশেষে বিভ্রান্তিকর সংবাদ এবং আলোচনা পরিবেশন, এবং এর মাধ্যমে সংবাদ মাধ্যমটির ১৯৭১ এর ঘৃণ্য যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে বিশ্ব জনমত গঠনের অপচেষ্টার সংস্থাটির লন্ডন কার্যালয়ের সামনে এক শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করে আইসিএসএফ (ইন্টারন্যাশনাল ক
না, নেই।
এই বিষয়টা নিয়ে অহেতুক জল ঘোলা করা হচ্ছে। ট্রাইবুনাল, আইনমন্ত্রী, প্রসিকিউশন, অ্যাটর্নী জেনারেল, আইনজীবি আর এ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন এনটিটি কেউই বিষয়টি স্পষ্টকথায় পরিস্কার করছে না। আলু-মিজানরা এটা নিয়ে জল ঘোলা করছে। অথচ একটু পড়াশুনা করলেই বিষয়টা পুরোপুরি পরিস্কার হওয়ার কথা।
রিভিউ তখনই করা যাবে, যদি সংশ্লিষ্ট আইনে থাকে
যুদ্ধাপরাধী মীর কাসেম আলীর বিরুদ্ধে রায়ের খবরে প্রথম আলো লিখেছে,
নোবেল শান্তি পুরস্কারঃ প্রেক্ষিত এবং বিতর্ক (পর্ব ১)
প্রথম পর্বে আমরা দেখেছি নোবেল শান্তি পুরস্কারের প্রেক্ষাপট, আলফ্রেড নোবেল প্রদত্ত শর্তাবলী, এবং এর ব্যাখ্যা। নোবেল শান্তি পুরস্কার কমিটির গঠন, এবং এই পুরস্কারের রাজনীতিকিকরণ এবং বানিজ্যিকিকরণ নিয়ে Heffermehl-এর আলোচনার সারাংশ হবে এই পর্বের বিষয়বস্তু।
কাঁপছে জাতি, ভীষণ জ্বরে
গোলাম আজম মরার পরে
গুষ্টি বেঁধে নামাজ ঘরে
মাগছে পানাহ, খোদাতা’লায়
মুনশি যখন জুতো মারে
সুশীল চেপে ধরে তারে
ফেনিয়ে ওঠা কথার ভারে
মানবতার গল্প শোনায়
ইতিহাসকে হারিয়ে খোঁজা
অস্বীকার আজ বড়ই সোজা
রাজাকারের শবের বোঝা
বাংলা মায়ের দূষণ বাড়ায়
মুক্তিসেনা, কষ্ট বুকে
রক্তে ভেজা হতাশ চোখে
ব্যাঘ্র জাতির তামশা দেখে
তীব্র ঘৃণায়, তীব্র ঘৃণায়।
প্রথম আলোর বান্ধা কলামিস্ট সোহরাব হাসান আজ "সিপি গ্যাং, গং এবং ‘নিষিদ্ধ শহীদ মিনার’" শিরোনামে একটি কলাম লিখেছে। তার লেখার বিষয়বস্তু টকশোজীবি পিয়াস করিমের মরদেহ শহীদ মিনারে নেয়ার প্রতিবাদ ও তদরূপ ভাবধারার টকশোজীবিদেরকে প্রতিহত করার আহবান - এর সমালোচনা।
ভুমিকাঃ