একটু আগে এক বন্ধুবরের কমেন্টে জানতে পারলাম শাফিন আহমেদ পারমানেন্টলি ইউ.এস.এ-তে শিফট্ করেছেন। তথ্যটি যাচাই করার সুযোগ পাইনি বা যাচাই করিনি। সত্য হতে পারেও আবার মিথ্যেও হতে পারে। যদি সত্যি হয়ে থাকে তাহলে ব্যাপারটা আমাদের জন্য দুঃখজনক ও লজ্জার!
কয়েকদিন বাদেই কস্তুরের বিয়ে। তাই একটু অন্যমনস্ক হয়ে থাকে সে। অফিসে কেউ প্রথমবার ডাকলে সে সবসময় ঠিকমতো শুনে ওঠে না যেন, দ্বিতীয়বার একটু জোরে ডাকতে হয়।
বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিএনপি নেতা ভাইস চেয়ারম্যান শমশের মবিন চৌধুরী সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষের ওপর চোরাগোপ্তা হামলা, রেল লাইন উৎপাটন, আগুন দিয়ে শিশু ও মহিলা হত্যাকে জায়েজ করেছেন আফগানিস্তানের উদাহরণ দিয়ে।
সোমবার বিবিসির অনুষ্ঠান "প্রবাহ"-তে সাংবাদিক কাদির কল্লোলের প্রশ্নের মোকাবেলা করেন তিনি এইভাবে।
[শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের শিক্ষক হিসাবে ৪ বছরে (২০০৯-২০১৩) ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে অনেক ধরনের কাজ করেছি। এই সময়ে হওয়া বিভিন্ন তিক্ত, মজার এবং গুরুত্বপূর্ণ কিছু অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্যেই আমার এই লেখা। আমার বিশ্বাস পাঠকেরা ভর্তি পরীক্ষার ভেতরের অনেক বিষয়ে নতুন কিছু ধারণা পাবেন এই লেখাটা থেকে। বিশেষ করে যারা ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে অনেক কথাবার্তা বলছেন, কিন্তু আসলে এতে কী কী
ধারা ১
ইহা একটি স্বচ্ছ, নির্দলীয়-নিরপেক্ষ, আন্তর্জাতিক মানের কাব্য প্রচেষ্টা।
.... .... .... .... .... .... .... .... ....
.... .... .... .... .... .... .... .... ....
ধারা ৫
ধারা ৪ এ যাহা বলা হইয়াছে তাহা সত্তেও, পাঠ উত্তর সংযোজিত আলোকচিত্র কিংবা সংবাদ সমূহ অবলোকন সাপেক্ষে আপনার মস্তিষ্ক সম্পূর্ন স্বাভাবিক ভাবে কর্মক্ষম থাকিয়া থাকিলে আপনি এক্ষণ হইতে "মানবাধিকার সম্পন্ন সুশীল" বলিয়া গন্য হইবার যোগ্যতা অর্জনে বাধ্য থাকিবেন। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বা ক্ষেত্রসমূহে নবলব্ধ যোগ্যতা প্রদর্শনপূর্বক, আপনার প্রাপ্য সংখ্যাতিরিক্ত নাগরিক সুবিধাদি বিনা রশীদে সম্পূর্ন অক্ষত অবস্থায় বুঝিয়া লইতে আপনাকে অনুরোধ জ্ঞাপন করা হইল।
কও তো মিয়া সমস্যা কই? সিনায় ব্যথা? ঠ্যাঙ্গে গোদ?
কোষ্ঠ কঠিন? জিব্বাতে ঘা? রাইতে হঠাৎ পাকছে পোদ?
বুক ধড়ফড়? বিশাল পাথর? ...জমছে মূত্রথলিতে?
এইচআইভি? হোটেল ছিলা মগবাজারের গলিতে?
সমস্যা নাই? আইছো কেন? সময় অনেক শস্তা, না?
চেহারাখান দেখতে আহো? রূপ কি আমার মস্তানা?
খাড়ায়া থাকো, আইবা পরে আবার তোমায় ডাক দিলে--
আপনে আহেন! কোথায় জখম? বুকে? খতরনাক দিলে?
জখম তো নাই! প্যাডের পীড়া? বিছনা ভিজে ঘুমাইলে?
গত উইকএন্ডে খুব ঘুরে বেড়িয়েছি, তার আগের সপ্তাহে বেশ কিছু কাজ জমিয়ে রেখেছিলাম। ফলে সোমবারে এসে দশ ঘণ্টা খেটে মরতে হলো। এই তিনদিন সংবাদপত্র দেখা হয় নি একেবারেই। আজ ভোরে ঘুম থেকে উঠে আধো জাগরণে ফেসবুকে ঢুকেই একটা ধাক্কা খেলাম। খবরে প্রকাশ, শাহজালাল বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল পদত্যাগ করেছেন।
আজ লীগি ভাই সাশ্রুনয়নে বিম্পি ভাইয়ের বুকে
বুক রেখে পথে নেমে এসে দেয় যতো অনাচার রুখে
মুসলিম ভাই সুখে চোখ বোঁজে হিন্দুর আলিঙ্গনে
জামাতি আমির বোনে সুখনীড় সিপিবি নেতার সনে
শ্রদ্ধেয় জাফর স্যার ও ইয়াসমীন ম্যাডাম কে ফেরার অনুরোধ করতে আসিনি। কোন মুখেই সেটা করার যোগ্য আমি নই। আমি আজ দুঃখিত নই, কেবলই লজ্জিত। আমাদের হাতে ফাইল নেই, আমাদের হাতে রাইফেল নেই, আমাদের হাতে আর্জেস গ্রেনেড কিংবা ককটেল নেই। আমাদের কাছে নেই পেপার স্প্রে কিংবা টিয়ার গ্যাস। শ্রদ্ধা মেশানো কিছু অকেজো ভালবাসা ছাড়া দেবার মত কিছুই নেই আমার কাছে। কবি নির্মলেন্দু গুণের কবিতায় পড়েছিলাম “হৃদয়ের মত ভয়ানক এক অস্ত্রের” কথা, সেটুকুই আজ সাথী আপনাদের। আপনি আমাদের চেতনার মেরুদণ্ড স্যার। আমরা আপনার মত আশা করতে চাই। আস্তে আস্তে হলেও মেরুদণ্ড সোজা করতে চাই। ভাল থাকুন স্যার, অনেক অনেক ভাল। এই শুভেচ্ছাটুকু ছাড়া দেবার যে কিছুই নেই এ নিঃস্ব হাতে।
[justify](শুরুতেই বলিয়া রাখা প্রয়োজন, গল্পটির ঘটনা ও চরিত্রগুলি আগাগোড়াই কাল্পনিক। কাহারো সহিত কিছু মিলিয়া গেলে তাহা কাকতাল, ফাঁকতাল, ঝাঁপতাল, একতাল, ত্রিতাল, দাদরা বা কাহারবা যে যাহার যা ইচ্ছা তাহাই মনে করিতে পারিবেন)