সারাদেশে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়ে পুরো পরীক্ষাটাকে একটা তামাশায় পরিণত করেছে। প্রথম পরীক্ষা (২০/১১/১৩) ছিল গণিত যার প্রশ্ন ফাঁসের তথ্য আজকের পত্রিকাতেও এসেছে। আর আজকের বাংলা পরীক্ষার (২১/১১/১৩) প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার খবর সর্বত্র ছড়িয়ে গেছে সকাল বেলাতেই। পরীক্ষা কেন্দ্রগুলোতে অভিভাবকদের মাঝে চাপা উত্তেজনা, ইঙ্গিতপূর্ণ কথাবার্তা চলছিল; পরীক্ষার হলে প্রশ্নপত্র বিতরণ করার সাথ
১.
সোজা পথগুলো রূদ্ধ। বাঁকা পথেই রওনা দিল সে।
সবচেয়ে সোজা ছিল সল্টগোলা বারিকবিল্ডিং হয়ে আগ্রাবাদ পেরিয়ে টাইগার পাস লালখান বাজার। এটা হবে না, বারিকবিল্ডিং থেকে আগ্রাবাদ হয়ে দেওয়ানহাট পর্যন্ত দাউ দাউ জ্বলছে।
দ্বিতীয় বিকল্প পোর্টকানেকটিং রোড হয়ে আগ্রাবাদ এক্সেস রোড দিয়ে বাদামতলি মোড় পেরিয়ে সোজা উত্তরে। তাতেও জ্বলছে আগুন আগ্রাবাদ এক্সেস রোডে।
“রাজনীতিবিদদের জন্য জটিল করে যাব রাজনীতি” বলে ছিলেন মেজর জিয়া। কিন্তু তা পূর্ন বাস্তবে পরিণত করে দেখিয়েছে এরশাদ। “মুক্তিযোদ্ধারা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান”। নীচে লেখা ছিল হোসাইন মোহাম্মদ এরশাদ। এই ধরণের ব্যানারে সাজানো ছিল রাজধানী ঢাকার পথ-ঘাট। ঠিক একই সময়ে অনেক সময় এরশাদের ব্যানারের নীচেই ঝুলত; মেজর ফারুক- রশিদের ফ্রিডম পার্টির বক্তব্য; “ শেখ মুজিবকে হত্যা করে দেশ স্বাধীন করেছি ১৫ই আগস্ট ১৯৭৫।
গত দুই দিন ধরে বাজার গরম দুই নেত্রীর ফোনালাপ নিয়ে। এক সময় পাশে বসে ছবি তুলেছেন, রাজপথে এক সাথে আন্দোলন করেছেন, কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে মিলিটারির ধমক কিংবা বিদেশি শক্তির দাওয়াত ছাড়া কোথাও তাঁদের আলাপ হয়নি। যেটুকু মিথষ্ক্রিয়া হয়েছে, সেটাও হয়েছে মেঠো ভাষণ কিংবা সাংবাদিক সম্মেলনে পূর্বলিখিত বক্তৃতার মাধ্যমে। এই প্রেক্ষাপট বিচারে দীর্ঘ ৩৭ মিনিট ধরে তাঁদের সরাসরি আলাপ তাক লাগানোর মতো ব্যাপার।
তার চাইতেও তাক লাগানোর মতো ব্যাপার হলো দেশবাসীর সেই বক্তব্য শুনতে পাওয়ার সৌভাগ্য হওয়া। যারা এই সুযোগ (?) থেকে বঞ্চিত আছেন, তাদের জন্য রইলো রেকর্ডিং-এর লিংক। জীবন থেকে ৩৭ মিনিট অহেতুক ঝড়ে গেলে আমি দায়ী নই।
১।
নামের জন্য সুকুমার রায়ের এবং তথ্য-উপাত্তের জন্য পাকিস্তান ক্রিকেট দলের কাছে আমি বিশেষ কৃতজ্ঞ।
২।
উল্লেখিত কোন কোন চরিত্র কাল্পনিক, বাস্তবের সঙ্গে সামান্যতম মিল পাওয়া গেলে তা ফটোশপের কারসাজি বলে গন্য হবে।
৩।
পাকিস্তানের (ক্রিকেট খেলায় হোক আর যেখানেই হোক) সমর্থকেরা নিজ দায়িত্বে দূরে থাকুন। এই ছড়া পড়ে আপনাদের হৃদযন্ত্র, জননযন্ত্র কিংবা নিদেনপক্ষে আপনাদের পরিপাকতন্ত্রের শেষাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হলে আমি দায়ী নই।
বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ উদ্যোগে রামপাল উপজেলায় একটি কয়লা ভিত্তিক ১৩২০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের কাজ শুরু হতে যাচ্ছে। বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড (BPDB) এবং ভারতের ন্যাশনাল থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট কোম্পানি লিমিটেড (NTPC) এর এই জয়েন্ট ভেঞ্চারটির নামকরণ করা হয়েছে “বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি”। দেশের বিদ্যুতের ক্রমবর্ধমান চাহিদার কথা চিন্তা করলে এই উদ্যোগটা স্বস্তি এনে দে
১। আব্দারঃ বহুদিন পর ছড়া লিখলাম, তাল হারালে আমার দোষ নেই
২। সতর্কীকরনঃ হাতি সাইজের না হলেও জিরাফ সাইজের ছড়া
৩। অনুরোধঃ আলোচ্য কেন্দ্রীয় চরিত্র নিজগুনে অশ্লীল হওয়ায় অ-প্রাপ্তমনস্ক পাঠকেরা এখানেই থামুন
মাহির এই প্রথম এসেছে এদিকে। ঢাকা থেকে এতদূর কেউ পিকনিকে আসে না। কিন্তু মাহির আর ওর কিছু বন্ধু ছোট মামাকে ম্যানেজ করে এই ট্রিপটা বাগিয়েছে। বুদ্ধিমান ছেলে সে। বইতে পড়ে তার খুব ইচ্ছে জেগেছে এই জায়গাটায় বেড়াতে আসার। কিন্তু এখানে আসার পর তার নিজেকে বোকা বোকা মনে হচ্ছে। এই প্রথম তার মনে হচ্ছে পাঠ্যবইকে বিশ্বাস করাটা বিরাট ভুল। যে পাঠ্যবইতে টলটলে জল বুকে নিয়ে সবুজ বনের মধ্য দিয়ে বয়ে চলা এক নদীর