হাইকোর্টের ঐ ভবন থেকে যেমনি বলা- “ওগো,
অনেক তো ভাই ঘি খেয়েছ, এবার তুমি ভাগো।
আর দেব না দেশের ভাগা রক্তমাখা পাল্লায়,
এবার কেবল হাল ধরবে দেশের মাঝি-মাল্লায়।”
এইনা শুনে মার্খোরেদের মনটা বেজায় বিলা,
এদেশ-ওদেশ মিলিয়ে শুরু, হয়েছে কত খেলা।
ভিনদেশেতে মিছিল করে মৌদুদীদের চ্যালা-
অধ্যাপকের জাতটা চেনায়, লোক হাসিয়ে ম্যালা।
কাপড় খুলে লেঞ্জা বেরয়, সুশীল হামিদ মীরের,
আজকাল খুব একটা পত্রিকা পড়া হয় না। টিভিও তেমন একটা দেখা হয় না। টিভির রিমোট থাকে বউ আর বোনের হাতে। ওরা সিরিয়াল দেখে। ওদের হাত থেকে রিমোট পেলে সংবাদ চ্যানেলগুলোতে একটু ঘুরে এসে ন্যাশনাল জিওগ্রাফি, এইচবিও অথবা স্টার মুভিজে গিয়ে থিতু হই। গত পরশু সংবাদ চ্যানেল ঘুরতে ঘুরতে চ্যানেল২৪-এ এসে দেখি, মির্জা ফখরুল সাক্ষাত্কার দিচ্ছেন। তিনি আগামী নির্বাচন নিয়ে বিএনপি’র ভাবনাচিন্তার কথা বলছেন। তার বক্তব্য শুনতে থ
[justify]ফেসবুকে আজ এক নেটাতো বন্ধু ( যার লেখার আমি একজন বড় ভক্তও) দেখি অন্যতম প্রিয় সায়েন্স ফিকশন লেখক রে ব্র্যাডবেরীর একটা কথা উদ্ধৃতি দিয়েছে। কথাটা হলো –
You don’t have to burn books to destroy a culture. Just get people to stop reading them
তানভীর ইসলাম
এম এম আর জালাল
স্থপতি লুই আই কান বলেছিলেন- "A room is not a room without natural light"- প্রাকৃতিক আলো ছাড়া কোন ঘরকে ‘ঘর’ বলা যায় না। ১৯৬১ সালে “Law and Rule in Architecture” শীর্ষক বক্তৃতায় তিনি ব্যাখা দিয়েছিলেন-
গত ২৩ জুলাই মঙ্গলবারে মার্কিন রাষ্ট্রদুত ড্যান মজিনার বাসায় ইফতার পার্টি ছিল। সেখানে এক টেবিলে বসেছিলেন সৈয়দ আশরাফ, এইচ এম এরশাদ, ক্যাপ্টেন এবি তাজুল ইসলাম, মওদুদ আহমদ। পাশের টেবিলের কোনোটিতে ছিলেন মোহাম্মদ নাসিম, মঈন খান, অধ্যাপক আবদুল মান্নান, আনোয়ার হোসেন মঞ্জু। সুশীল সমাজ, সিনিয়র সাংবাদিকরাও উপস্থিত ছিলেন।
নোটিশ : ধর্মীয় বিশ্বাস ও সংস্কার বা মুক্তচিন্তায় যাঁদের সংবেদনশীলতা রয়েছে
তাঁদের জন্য অস্বস্তিকর হতে পারে !
…
একবার এক গল্পে পড়েছিলাম- ‘মেয়েটা মন খারাপ করিয়ে দেয়ার মতো সুন্দর।’ সেই কলেজপড়ুয়া আমি সারাদিন এর অর্থ খুঁজে ফিরি চারদিকে, কোনভাবেই ধরতে পারি না। সুন্দর কিছু দেখলে মন খারাপ হবে কেন? তারপর,একদিন, নাদের আলীর দাদাঠাকুরের মতো যখন আরেকটু বড়ো হয়ে উঠি, তখন বুঝে যাই এর অর্থ। এই খুব ছোট ছোট ডিটেইলসগুলো দুর্দান্তভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারতেন তিনি।
[এইখানে মগজ-ব্যবহারের কোন সুযোগ নাই।]
…
গত কয়েকদিন যাবৎ একটা অদ্ভুত গুজব ভাসছিলো ঢাকা শহর জুড়ে। ঈদের দিন সকাল দশটায় নাকি পাঁচ জনের একটা কমান্ডো দল পিজি হাসপাতাল থেকে গোলাম আযমকে বের করে নিয়ে আসবে, তারপর শাহবাগ ওভারব্রিজের গায়ে রশি বেঁধে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দেবে। কোথা থেকে এ গুজবের উৎপত্তি কেউ বলতে পারছে না। কিন্তু ঈদের দিন ভোর বেলায় পিজি হাসপাতালের সামনে কয়েক হাজার লোকের ভীড় দেখে বোঝা গেল, অনেকেই গুজবটা বিশ্বাস করেছে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের দেওয়া রায়ে সরকারের কোনো হাত নেই, তবুও কেন আওয়ামী লীগের এত সমালোচনা করা হয় -- এই প্রশ্ন লীগ-ঘেঁষা যেকোনো মানুষের। তারা আরও বলে থাকেন, জামায়াতের হাতে নিহত-আহত হয়েছেন শুধুই ছাত্রলীগের কর্মীরা, তাই কোনো আঁতাতের অভিযোগ তাদের কাছে বিস্ময়কর। সবশেষে তারা জানতে চান আওয়ামী লীগকে কেন বিচার শুরু করার জন্য বাহবা দেওয়া হয় না।