বিডিনিউজের খবরে দেখলাম, উচ্চমাধ্যমিকের পাঠ্যসূচীতে কিছু পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে সরকার।
তানভীর আহমেদ
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ডিরেক্টর জেনারেল সাঈদা মুনা তাসমিন প্যারিস ট্যুরে গিয়ে ডাকাতির শিকার হয়েছেন, ডাকাতরা তার ক্রেডিট কার্ড ও নগদ অর্থ ছিনিয়ে নিয়েছে। তিনি এবং তার সহকর্মিরা যে হোটেলে থাকতেন সে হোটেলের টেলিফোন সংযোগও বিচ্ছিন্ন করেছে দুর্বত্তরা। এ অবস্থায় মুনার দেশে ফেরা নিয়ে তিনি খুব শংকিত, বিষয়টি তিনি ফ্রান্সের বাংলাদেশ দূতাবাসে অবহিত করলেও কোনো সাড়া পাননি তাই তিনি নিরুপায় হয়ে আমাকে ইমেইল করলেন যেন তাকে আমি আর্থিকভাবে সহায়তা করি। ওয়ান ইলেভেন পরবর্তী সময়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে মুনা তাসমিন লণ্ডন হাইকমিশনে পলিটিক্যাল কাউন্সেলর হিসাবে কর্মরত ছিলেন। সে সময়ে বেশ কিছুদিন তিনি প্রেস মিনিস্টারের বাড়তি দায়িত্ব পালন করেছেন, সে সুবাদে মিডিয়াকর্মীদের সাথে তার যোগাযোগ খুবই ঘনিষ্ট।
অতি ভদ্র আর আত্মকেন্দ্রিক হিসেবে আমাদের চিকিৎসক সম্প্রদায়ের সুনাম গগনচুম্বী !
কেউ যদি দেবতাদের অপমান করে থাকে, দেবতারাই তার ব্যবস্থা করুক। - রোমান সম্রাট তিবেরিয়াস (খ্রীঃ ১৪-৩৭)
সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে অবাক করা ব্যাপারগুলোর একটি হল, অন্য ধর্মের প্রতি আমাদের হুজুর সম্প্রদায়ের ক্রমবর্ধমান ভালবাসা! যেমন, সেদিন এক ধর্মীয় নেতার মুখে শুনলাম, "এই নাস্তিক ব্লগারদের হাতে এমনকি হিন্দু বা খ্রিস্টান ধর্মও নিরাপদ না, এরা সব ধর্মের প্রবর্তকদের নিয়ে কটাক্ষ করে।''
‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার চায় ৯০% মানুষ।’
একবার আমাদের গ্রামের ইস্কুলের এক মাস্টার মশাই নারীশিক্ষার গুরুত্ব উপলব্ধি করে মেয়েদের ইস্কুলে পাঠানোর জন্যে বাড়ী বাড়ী ধরনা দিলেন। ইস্কুলটি যদিও শুধু মাত্র ছেলেদের শিক্ষা দানের জন্যে নয়, তবু ইস্কুলের সর্বমোট ১৪১ জন ছাত্রের মাঝে কোনো লিঙ্গ বৈষম্য ছিল না। ঘরে ঘরে গিয়ে ভবিষ্যতে স্বাবলম্বী হবার ক্ষেত্রে মেয়েদের শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা বুঝাতে বুঝাতে মাস্টার মশাইয়ের সবেধন নীলমণি এক জোড়া চটির তলা ক
[justify]ঘটা করে মা দিবস পালন করা নিয়ে আমাদের সমাজে দুই রকমের প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যায়। কেউ দিবসটি উপলক্ষে মা´র প্রতি সেদিন একটু বেশি ভালবাসায় সিক্ত হন, আবার কেউ হয়ত বছরে এই দিনটিতে ভক্তি-ভালবাসা প্রকাশের অতিসাহ্য কে কিছুটা বিরক্তির চোখে দেখেন। যদিও বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে পুরো ব্যাপারটাই এখনো খুবই শহুরে এবং দিবসটি সরকারি ভাবে কোনো ছুটির দিনও নয়। তারপরও বিগত ১০/১২ বছর ধরে এই দিবসটি নিয়ে পত্
হেফাযতে ইসলামীর ঢাকায় তাণ্ডব চালানোর দৃশ্য দেখে অনেকের চোখই কপালে উঠে গেছে। কেউ কেউ বিশ্বাসই করতে পারছেন না যে হেফাযতীরা বাংলাদেশেই বাস করে। অথচ কদিন আগেই শাপলা চত্বরে হেফাযতের প্রথম সমাবেশের সময় এদের অনেকেই সেখানে গিয়েছিলেন, অনেকে তাদেরকে আপ্যায়নও করেছিলেন। আবার তারাই এখন হেফাযতকে ধিক্কার দিচ্ছেন। বলছেন এরা আসলে ইসলাম কী সেটাই ঠিকমতো জানে না, এদের হাতে ইসলাম মোটেই নিরাপদ নয়।
কিছু কিছু মানুষ আছেন যাদের কাছে জীবনের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্যই হচ্ছে গুজব ছড়ানো!