আমরা দেখেছি ফেইসবুকের মাধ্যমে ছাগুরা কিভাবে দেশের মানুষের মাঝে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে। ফেইসবুক ছাগুদের নিয়ে এখন আমরা অনেকেই সচেতন।এখন আরো গুরত্বপূর্ণ একটি বিষয়ে আমাদের সাবধান হওয়া দরকার।
ছাগুরা ফেইসবুক ছেড়ে এবার একত্রিত হচ্ছে 'টুইটার' এ, বিশ্ব মিডিয়ার কাছে ছড়িয়ে দিচ্ছে ভুল আর মিথ্যা সংবাদ। নিচের লিংক আর স্ক্রীনশট গুলো দেখলে ব্যাপারটা কিছুটা আচ করতে পারবেন।
এক এক্কে এক
কাদের মোল্লার রায়ের খাতায়
ফাঁসির হুকুম লেখ।
দুই এক্কে দুই
রক্তচোষা বাচ্চু চোরা
কৈ পালাবি তুই?
দেশপ্রেম এর এক লেবাস পড়ে ছিলেন রাজা বেশ,
নতুন লেবাস দিতে হবে গায় এখন সময় শেষ।
এখনি সময়, পাল্টাতে হবে নাহলে যে আছে ভয়,
পাছে লোকে সব দেখে ফেলে, আর তুই রাজা(কার) কয়।
কোথায় পাব এমন পোশাক যা কিনা মানাবে গায়,
সবার গায়ে মলিন পোশাক, আমাকে কি শোভা পায়।
চেয়ে দেখি আজ আশে পাশে যারা পরে আছে সাধারণ,
দেশপ্রেমের এক পুরাতন পোশাক , যত আম জনগণ।
শাহবাগ
-শেখ ফেরদৌস শামস ভাস্কর
অ্যারিজোনা, যুক্তরাষ্ট্র
চলো চলো চলো যাই
শাহবাগ যে ডাকছে ভাই
তরুণ সমাজ
জেগেছে আজ
রাজাকারদের রক্ষা নাই।
তৃতীয় বিশ্বের একটি মুসলিম দেশে কি হচ্ছে তা নিয়ে অনেক বিদেশীদের তেমন একটা আগ্রহী না হলেও এত বড় আন্দোলন দেখে পুরোপুরি উপেক্ষাও করতে পারেনা। বিদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে সংহতি প্রকাশ, বিভিন্ন দুতাবাসের সামনে দেশপ্রেমিক বাংলাদেশীদের একতা এবং সংহতি দেখে অনেকেই প্রশ্ন করে কি হচ্ছে তোমাদের দেশে?
এখন আর অপেক্ষা নয়, সময় এসেছে নিজেদের অবস্থান সারাবিশ্বকে উচ্চ কণ্ঠে জানিয়ে দেবার। সেই লক্ষ্যেই তরুণ প্রজন্ম জেগে উঠেছে, একত্রিত হয়েছে যুদ্ধাপরাধীদের যথোপযুক্ত শাস্তির দাবীতে শাহবাগ তথা প্রজন্ম চত্বরে। একজন নয়, দুইজন নয়, হাজারে হাজারে, লাখে লাখে মানুষ মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচারের দাবীতে সোচ্চার। এই আন্দোলন যে কেবল শাহবাগে সীমাবদ্ধ নেই, ছড়িয়ে পড়েছে দেশের আনাচে কানাচে, তেমনি ছড়িয়ে পড়েছে দেশে-বিদেশেও
আসুন, শাহবাগ আন্দোলনে নিজেদের দেখা হৃদয়স্পর্শী ঘটনা আর ছবিগুলো জড়ো করি এখানে। বিশ্ব দেখুক আরেক মুক্তিযুদ্ধ।
ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইল আজ একাত্ম যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবীতে। স্লোগানে-সঙ্গীতে-প্রত্যয়ে মুখরিত রাত-দিন ক্লান্তিহীন শাহবাগ চত্ত্বর। যেই স্ফুলিঙ্গের সূচনা হয়েছিলো শাহবাগে আজ সেটা ছড়িয়ে গেছে সারা পৃথিবীতে। গতকাল পার্থ, সিডনি, মেলবোর্ন, ব্রিসবেনসহ অষ্ট্রেলিয়ার বড় বড় শহরগুলোতে হয়েছে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবীতে বিক্ষোভ সমাবেশ। একই সময়ে অর্থাৎ গতকাল বিকেলে ব্রিসবেন থেকে প্রায় ৯৪ কি.মি.
এক মুহূর্ত সময় নাই! আজকে যতক্ষণ বাধ্য হয়ে বাইরে ছিলাম ততক্ষণ হঠাৎ হঠাৎ শব্দগুলো মাথায় আসছিল। যে কয়টা মনে আছে, দিয়ে দিলাম। পরে আরো মনে পড়লে যোগ করব। বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক।
১.
মরছি হেসে বলতে যে
লাকি আক্তার হাঁকলে শ্লোগান
যায় শিবিরের প্যান্ট ভিজে