[justify]মনোসন্তোষপুর নামটি অতি মনোরম। নিশ্চিন্তপুরের মনোসন্তোষপুরে আমরা সবাই অতি নিশ্চিন্তে মনে সন্তোষ নিয়েই ছিলাম। সকাল বিকাল নিশ্চিন্তপুরের রাস্তায় ছোট ছোট ময়লা পায়ে পুরনো ছেড়া স্যান্ডেলের ঘর্ষণে মৃদু ধুলোময় পথে রেহানারা ছুটে চলে। আমরা আমাদের পোর্শে সিডানের চৌকশ চালকের পেছনের সীটে আয়েশে হেলান দিয়ে গাড়ির কালো মোটা কাঁচের ওপার থেকে পথ চলার নিয়ম না জানা ওদের ভীরু পায়ে এগিয়ে চলা দেখি। ওদের আমরাই জী
"মানুষটা তখনো বেঁচে ছিল। বুক আর মাথা বাদে বাকী অংশ ফ্লাইওভারের ভেঙ্গে পড়া ১০০ টনের গার্ডারের নীচে থেতলে গেছে। মানুষটার উর্ধাঙ্গ তীব্র চিৎকার করছে বাঁচার আকুতিতে। শত শত মানুষ অসহায় তাকিয়ে আছে চোখে জল নিয়ে। টান দিয়ে বের করার ব্যর্থ চেষ্টা করছে। কিন্তু এত বড় গার্ডার সরাবার মতো শক্তিমান যন্ত্র এখানে নেই। কেটে বের করার মতো দুঃসাহস কারো নেই। অনেক চোখের সামনেই নিথর হয়ে গিয়েছিল হয়তো দেহটা। আরো অনেক মানুষে
নেদারল্যান্ডস-এর হেগ শহরে গত ২১ নভেম্বর রোম সংবিধি-এর আওতাধীন ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল কোর্ট (আইসিসি)-এর রাষ্ট্রপক্ষসমূহের সম্মেলনের (Assembly of States Parties) অংশ হিসেবে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল (আইসিটি)-এর ওপর বিশেষ একটি অধিবেশন আয়োজিত হয়।
[ দীর্ঘ পোস্ট, বিরক্ত হলে তাও পাঠকের নিজ দায়িত্বে হবেন। হা হা হা ! ]
(১)
ভার্চুয়াল একজনের সাথে আলাপ হচ্ছিলো ফেসবুক চ্যাটে। অবশ্য এটাকে আলাপ না বলে দৃশ্যমান সংলাপ বিনিময় বলাই শ্রেয়। অন্তর্জালিক যুগের হাল আমলের ভৌতিক আলাপ বললেও অত্যুক্তি হবে না ! কারণ ওপাশে যিনি আছেন তাঁকে কখনো কোথাও দেখেছি কিনা সেটাই জানি না যেহেতু, তাই তিনি আদৌ আমার পরিচিত কিনা সে প্রশ্নও অবান্তর। যেটুকু চেনার সূত্র, সেখানেও তাঁর পরিচয় একটা বানোয়াট ছদ্ম নিক-নামের মধ্যেই সীমাবদ্ধ।
প্রথম আলোর প্রতিনিয়ত এই পাকিমেহনের ক্রমবর্ধমাণ ধারা নিয়ে সচলায়তন ও অন্যান্য ব্লগে নানা সময় বিচ্ছিন্নভাবে লেখা এসেছে। কিন্তু সেই ব্যাপারটাই একটু গোছানোভাবে একত্রিত করার জন্য আর এই পাকিপ্রেমের বিষবৃক্ষের প্রতি সবার দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য আজ থেকে একটি নতুন সিরিজ চালু হলোঃ "আলুর আজকের পাকিমেহন" শিরোনামে। আগ্রহী যে কেউ এই শিরোনামে প্রথম আলোর পাকিমেহনের খবরগুলো নিয়ে কন্ট্রিবিউট করতে পারেন। সচল-পাঠক সবাই এতে অংশ নিয়ে এই সিরিজটি বেগবান-সমৃদ্ধ করার অনুরোধ রইলো। এখন থেকে যিনিই লিখুন, যে শিরোনামেই লিখুন, "আলুর পাকিমেহন" এই ট্যাগ দিয়ে লিখুন। তাহলে সবগুলো লেখা একসাথে পাওয়া যাবে।
যখন বাবরী মসজিদ ধংসের পর উপমহাদেশে সংখ্যালঘুদের বিনাশ-নিশ্চিহ্ন করা হয়- ভাবি, ঈশ্বর কি করছেন?
যখন ইরাক বিধ্বস্ত হয়- মনে হয়, ঈশ্বর এখন কোথায়?
যখন দেশে-দেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন-অত্যাচার অথবা সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হয়- চিন্তা করি, ঈশ্বর আসলে কেন?
যখন রামুতে সব ধংস হয়- মনে জাগে, ঈশ্বর কি করেন?
যখন সংখ্যাগুরু রাখাইনরা রোহিঙ্গাদের নির্মূল করে- প্রশ্ন জাগে, ঈশ্বর কী ভাবেন?
আপাততঃ জামাত শিবিরের প্রধান প্রতিপক্ষ পুলিশ। বাংলাদেশে পুলিশ বাহিনী বরাবরই একটু বিশৃংখল আর ঢিলেঢালা। এদেশে পুলিশের অন্যতম একটা ধর্ম হলো এরা দুর্বলের প্রতি হিংস্র সবলের কাছে নতজানু। এরা দুর্নীতিতে প্রথম শ্রেণীর, কিন্তু রাজনৈতিকভাবে ব্যবহৃত হয় পণ্যের মতো। সরকারের মেয়াদ এখন শেষদিকে এবং জনপ্রিয়তায় ব্যাপক ধ্বস। জনতার কাছে পুলিশ হলো সরকারের অংশ বিশেষ। তাই পুলিশ পেটালে, পুলিশের গাড়ি পোড়ালে জনতার একাংশ
হে' কি ও কেন?
বিলেতি ফেস্টিভ্যাল ডিরেক্টর পিটার ফ্লোরেন্স তার বাবা নর্মান ফ্লোরেন্সকে নিয়ে ১৯৮৮ সালে প্রথম হে' ফেস্টিভ্যাল শুরু করেন ওয়েলশ এর হে অন ওয়েই শহরে যা বইয়ের শহর নামে পরিচিত। এই ছোট শহরে ত্রিশটিরও বেশী বইয়ের দোকান আছে যাতে নতুন ও পুরোনো বই বিক্রি হয়। হে' ফেস্টিভ্যাল নামক সাহিত্য উৎসব জুন মাসে দশদিন ধরে চলে এবং বর্তমানে দ্যা ডেইলি টেলিগ্রাফের পৃষ্ঠপোষকতায় প্রতিবছর প্রায় ৮০০০০ লোকের সমাগম হয় এই উৎসবে। পিটার আরও বহু শহরে এই উৎসবকে নিয়ে গেছেন যার মধ্যে নাইরোবি, ইস্তাম্বুল, বুদাপেস্ট, থিরুভানান্থাপুরাম, বেলফাস্ট ও ঢাকা উল্লেখযোগ্য।