দু’দিন আগে আমার ঘুম আসছিলনা রাত চারটা পর্যন্ত, সময় কাটছিল একটা চিন্তায় মগ্ন হয়ে, যা আমাকে ঘুমের বদলে আরো সজাগ করে রাখছিল. উত্তেজনা কাজ করছিল আমার মধ্যে. আমি মনে মনে এরকম একটা বাংলা লেখা লিখে যাচ্ছিলাম, ফেসবুক কিম্বা ছদ্ননামি ব্লগের জন্য. আমি স্বপ্ন দেখছিলাম একটি মৌন আন্দোলন এর. একদমই অহিংস একটি আন্দোলন, একটি গণ জাগরণ.
বইমেলা শেষ হয়ে এল প্রায়। তাক থেকে পুরানোদের হটিয়ে নতুন বইগুলো জায়গা করে নিচ্ছে, বাতাসে ছাপাই-বাঁধাইয়ের সৌরভ। সচলায়তনের সাথে সম্পৃক্ত অনেকের নতুন বই প্রকাশিত হয়েছে এবারের বইমেলায়। কারো বা পূর্বপ্রকাশিত বই নতুন আঙ্গিকে পাঠকের হাতে এসেছে। লেখার বিষয়বস্তু, ভাষার ধরন ও মুদ্রণের অভিনবত্ব বিচারে এই বইগুলো বিস্তর আলোচনার দাবী রাখে। সচলায়তনের পক্ষ থেকে এবারের বইমেলাকে কেন্দ্র করে লেখকদের সাথে তাই
লিখতে ইচ্ছে হয় অনেক কিছুই কিন্তু কী-বোর্ডে আঙ্গুল চাপতে গেলেই ইদানিং পেশী শক্তি দেখাতে শুরু করে। তার চিৎকার-চ্যাঁচামেচিতে আমি অস্থির হয়ে মনে মনেই লিখে শান্তি খোঁজার চেষ্টা করি। কিন্তু আজ না বসে পারলাম না।
…
১.০
বিগত মেলাগুলোর সাথে এবারের বইমেলার যে বাহ্যিক পরিবর্তনটা উল্লেখযোগ্যভাবে চোখে পড়লো, বাঙালির এই প্রাণের মেলাটা বুঝি শেষমেষ নিজেকে কর্পোরেট সংস্কৃতির কাছে পুরোপুরি সপেই দিলো। এইটা আমার টাকায় করা, ওইটা আমার টাকায় করা, ওইগুলা আমাদের টাকায় করা, এরকম আগ্রাসী মনোভাব ছড়িয়ে আছে গোটা মেলা জুড়ে স্পন্সরদাতার বিজ্ঞাপন আধিক্যে। এখানেই হয়তো দান বা সহায়তার সাথে বেনিয়াবৃত্তির তফাৎ।
১.
‘’আচ্ছা, এ দেশের মানুষ ৭১ এ যুদ্ধ করেছিল কেন?’’ চিন্তাটা গত কয়েকদিন ধরে উদয় হাসানের মাথায় ক্ষণে ক্ষণে ক্ষরিত হচ্ছে!
সচল সাবরিনা সুলতানা খুবই অসুস্থ। তার মাসকিউলার ডিসথ্রপি আগে থেকেই ছিল। আজ দুপুরে নিউমোনিয়া পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় চট্টগ্রামের মেট্রোপলিটন হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাকে। শ্বাসযন্ত্রের পেশিগুলো ঠিকমতো কাজ করছে না। এ জন্যে বিকেলের দিকে আইসিইউতে নেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
[এই পোস্টের উদ্দেশ্য সাধারণ মানুষকে বাংলাদেশে যেসব ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের পণ্য কিংবা ভারতীয় প্রতিষ্ঠান ব্যবহৃত হয় সে সম্পর্কে ধারণা দেওয়া, এসব পণ্য বা প্রতিষ্ঠান এড়িয়ে চলে কিংবা ব্যবহার না করে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ভারতীয় বানিজ্যিক আগ্রাসন থেকে মুক্ত করার এবং স্বদেশী পণ্য ব্যবহার করে দেশীয় অর্থনীতিকে সমৃদ্ধশালী করার পেছনে ভূমিকা রাখা যায়| কোনো ধরনের ধর্মীয় কিংবা ভারত বিদ্বেষ ছড়ানো এই পোস্ট
বিনোদনের সবচেয়ে বড়, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হল সঙ্গীত। একটা সময় সমাজের কতগুলো নির্দিষ্ট শ্রেণীতে সীমিত ভাবে আবদ্ধ থাকলেও প্রযুক্তির কল্যাণে বর্তমান সময়ে সঙ্গীত হয়ে উঠেছে সব বয়সী সব শ্রেণীর মানুষের বিনোদনের প্রথম ও প্রধান মাধ্যম। সঙ্গীতের গঠন, যন্ত্রব্যবহার, প্রকাশ ও উপস্থাপনরীতি দেশ, কাল এবং ভাষা ভেদে ভিন্ন হলেও সঙ্গীতের ভাব ও আবেগ মানুষের হৃদয়কোণে অনুপ্রবেশ করতে পারে খুব সহজেই। আর তাই শিক্ষিত,
আজ সকালে মেইল চেক করার সময় বন্ধু চ্যাটে এল ও জানালো আজকের দিনের বিভীষিকাময় খবরটি - সাংবাদিক সাগর সরোয়ার ও টিভি রিপোর্টার মেহেরুন রুনীর নৃশংস হত্যাকান্ড । সে বলছিল "গতকাল রাতেই সাগরকে একটি প্রেস রিলিজ পাঠিয়েছিলাম - আজকে সেটাই হাতে নিয়ে স্তব্ধ হয়ে বসে আছি।"
এইতো একদিন আগেও যারা ছিলেন সুখী দম্পতি, আজ শুধুই স্মৃতি আর ছবি। সারাদিন ফেসবুকে সাংবাদিক বন্ধুদের কাছ থেকে সাগর-রুনী নিয়ে শোকগাথা ও স্মৃতিচারণ, তাদের ছেলে মেঘকে নিয়ে নানা কথা পড়তে পড়তে ও ছবি দেখে আমরাও শোকাচ্ছন্ন ও ভারাক্রান্ত হই বইকি।
[justify]‘’রুট বিয়ার আছে?’’ একটা ফাস্ট ফুড শপে শোয়েবের এমন প্রশ্নে আমি তো থ! ও যেভাবে কথায় কথায় হাদিস শোনায়, তাতে তো এই ব্যাপারটা ওর সাথে যায় না। অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করি, ‘’তুই, বিয়ার খাওয়া শুরু করলি কবে থেকে?’’ শোয়েব আমাকে অভয় দেয়,‘’এই বিয়ারটা খাইতে পারস। এইটা হালাল। উইদাউট এলকোহল‘’। সেদিন কিঞ্চিত অবাক হলেও পরে আর হইনি; কারণ বিভিন্ন পার্টিতে শোয়েবের সাথে আমাকেও যে গলা ভেজাতে হয় কালে-ভদ্রে!