যখনই মুশফিকুর রহিম কোনো ক্যাচ ড্রপ করে, তখনই একটু উহ আহ এর সাথে বিকল্প উইকেট কীপারের কথা উচ্চারিত হয় এবং অবধারিতভাবে কিছুক্ষণের মধ্যেই সিদ্ধান্তে আসা হয় বাংলাদেশে আসলে তাকে রিপ্লেস করার মতো কেউ নেই। কারণ অবশ্যই তার কিপিং নয়, বরং ব্রাডম্যানসদৃশ ব্যাটিং!
প্রফেসর ব্রুস বয়েটলার মেইলটা পান প্রায় মাঝরাতে। বিছানায় ছিলেন তিনি। কেন জেগে উঠেছিলেন কে জানে! হাত বাড়িয়ে মোবাইল ফোনটা নিয়ে দেখেন সেখানে একটি নতুন ইমেইলের নোটিশ। ইমেইলেটি খানিকটা অবিশ্বাস্য লাগে তাঁর কাছে! তবে সেই অবিশ্বাস্য খবরটিই তার হৃদস্পন্দন বাড়িয়ে দেয়ার জন্য যথেষ্ট। বিছানা ছেড়ে তিনি নিচে নামেন। তাঁর কম্পিউটারটি নিচতলায়। সিঁড়ি ভেঙে নেমে সেটিতে মোবাইল ফোনে পাওয়া খবরটির সত্যতা যাচাই করার চেষ্টা করেন তিনি! যে সাইটটিতে প্রবেশ করতে চাইছিলেন সেটি আটকে থাকে! হতাশ হয়ে তিনি গুগল নিউজের সাহায্য নেন। সেখানের একটি সংবাদ তাঁকে নিশ্চিত করে! মোবাইলে পাওয়া তথ্যটি ভ্রান্ত নয়!
একটা ক্রিকেট দল হলো একটা টেমপ্লেট। এই টেমপ্লেটে ১১ টা পজিশন থাকে, প্রত্যেকটা পজিশনের কিছু বৈশিষ্ট্য থাকে, বৈশিষ্ট্যগুলো সময় ও খেলার পরিস্থিতির সাথে অভিযোজিত হয়। এরকম প্রত্যেকটা পজিশনে খেলার জন্য যে খেলোয়াড়কে নির্বাচিত করা হয়, তার যোগ্যতা বিচার করা হয় ওই পজিশনের জন্য দরকারী বৈশিষ্ট্য বিচার করে। খেলোয়াড়কে দলের জন্য প্রয়োজনীয় নির্দিষ্ট এবং অভিযোজনযোগ্য ভূমিকায় (রোল) অবদান রাখতে হয়। এজন্যই একটা দলে ১১
'অকুপাই ওয়ালস্ট্রিট' আন্দোলনে সোচ্চার হয়ে উঠেছে 'আমরাই ৯৯%' এর ব্যানার। হাজার হাজার মানুষ ওয়ালস্ট্রিটে অবস্থান নিয়েছে কর্পোরেট তন্ত্রের প্রতিবাদে। আজ শনিবার ঢাকায় টিএসসিতে সেই আন্দোলনের সাথে সংহতি জানিয়ে একত্রিত হয়েছিলেন কয়েকশ উচ্চকন্ঠ মানুষ। তাঁদের অনেকেই বামপন্থী আন্দোলনের সাথে যুক্ত। কিন্তু অবশ্যই সবাই নন। আমি তাদেরই একজন, যারা বাম ধারার সাথে কোনওভাবে যুক্ত না থেকেও এই সংহতি আন্দোলন 'অকুপাই বাং
এই মাত্র দেশের অন্যতম প্রধান জাতীয় দৈনিক "প্রথম আলো" তে দেখ্লাম একটা খবর এসেছেঃ
"ইলিশ প্রজনন মৌসুমে (৬-১৬ অক্টোবর) ইলিশ ধরায় বরগুনার আমতলী উপজেলায় গত রোববার গভীর রাতে পায়রা নদীতে অভিযান চালিয়ে ট্রলারভর্তি প্রায় ৯০ মণ ইলিশ আটক করা হয়েছে। আটক ট্রলারের মালিককে সোমবার দুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালত এক মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন।"
[justify]ছোটবেলায় আমাদের বন্ধু প্রবাসী বাংলাদেশীদের সন্তানদের কাছ থেকে তাদের বাবাদের গল্প চোখ গোল গোল করে শুনতাম। ওরা গল্পগুলো ওদের বাবাদের কাছ থেকে শুনে আমাদের কাছে সম্প্রচার করতো। আমরা প্লেনের গল্প শুনতাম, গাড়ির গল্প শুনতাম, আরও কতো কি। ওরা এমনভাবে বলতো যে যেনো ওরাই ঘুরে এসেছে। তখনকার দিনে প্রবাসী মানেই বিরাট কিছু একটা মনে করতাম। মাঝে মাঝে ওদের বাবারা বিদেশ থেকে ছুটিতে আসলে আমাদের কপালে বিদেশী চ
অসুরগুলোর বড্ডো বাড় বেড়েছে। যা নয়, তাই করে বেড়াচ্ছে। জগতের হেন অশুভ কম্ম নেই যা তারা করছে না। চুরি-ডাকাতি, রাহাজানি, সন্ত্রাস, ধর্ষণ ইত্যাদি যত ধরণের অনাচার-ব্যাভিচার আছে তার কোনোটাই তাদের কাজের তালিকা থেকে বাদ যাচ্ছে না। নাহ! এবার এর একটা বিহিত করতেই হবে।
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
একটি প্রতিমন্তব্যে আশালতা জানিয়েছিলেন, " জীবনের গল্পে আবার ধনী-গরিব কিসের ? " আর তারেক অনু লিখেছিলেন, " সাদামাটা অনেক অনেক ঘটনায় মনের মাধুরী মিশিয়ে লিখবেন, দেখবেন কেমন রত্নরাজি হয়ে ওঠে সেগুলো।"