সুপার কাপঃ আবারো সুপার ফাইনাল
বিপুল পরিমাণ অর্থ ঢেলে রাতারাতি গজিয়ে ওঠা দলগুলোর প্রতি আমার খানিকটা এলার্জি আছে। যে কারণে চেলসি বা রিয়েলের প্রতি আমার বিন্দুমাত্র সহানুভূতি নেই, যে কারণে ইদানীং শেখা জামাল দলটার উপর খানিকটা আক্রোশই তৈরি হয়েছে বলা চলে। মোফাজ্জল মায়া ও মঞ্জুর কাদের সাহেবরা যখন অর্থের জোরে আফ্রো-বঙ্গ তন্ন তন্ন করে দু রাজ্যের সমস্ত ভালো খেলোয়াড় জড়ো করেন এক সামিয়ানার নিচে, এদিকে দেশীয় খেলোয়াড়দের গোটা মৌসুম সাইডবেঞ্চে বসিয়ে রেখে ফুটবলকে পঙ্গু করার পাকা বন্দোবস্ত সম্পন্ন করেন, তখন আপনা থেকেই দলটির প্রতি এক ধরণের বৈরীভাব তৈরি হয়। সুপার কাপের সেমিতে তাই যখন দলটি মোহামেডানের কাছে নির্মমভাবে পরাজিত হয়, আমি তখন মোহামেডানের ঘোর বিরোধী হয়েও উল্লাস করি। উল্লাসটা দ্বিগুণ হয় যখন ফাইনালটা আবাহনী-মোহামেডানের ফাইনালে রূপ নেয়।
সপ্তাহ খানেক আগে গুগল বাজে কে যেন আমাকে একটা ভিডিও লিঙ্ক পোস্ট করল। ভিডিও টা আমি চালু করে দেখি নাই, ফেইসবুক, ইঊ টিউব লিঙ্ক আমার অফিসে বন্ধ বলে আমার আগ্রহ ও ছিল না। তবে স্পষ্ট মনে আছে ভিডিওটার মেইন পেজে যে ছবি দেখা যাচ্ছিলো তা হচ্ছে, রাস্তার পাশে পার্ক করা একটা গাডীর উপর দিয়ে একটা সামরিক যান ‘ট্যাংক’ চালিয়ে দেয়া হয়েছে। চালক আবার সূটেড কোট পরা, দেখে সাধারন মানুষই মনে হয়।
(ডিসক্লেইমারঃ প্রবলভাবে জেনারেলাইজ করা পোস্ট! মুড়ি-মুড়কি-চিনি-সয়াবিন তেল-ছোলা সবই একদর। বেশি দামী জিনিসের প্রবেশ নিষেধ!)
…
বাংলায় ঔপনিবেশিক আমলে নির্মিত ধর্মনিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান ও ভবনগুলোর মধ্যে ঢাকার ফরাশগঞ্জে বুড়িগঙ্গার তীরে অবস্থিত লালকুঠি (Lalkuthi) হিসেবে পরিচিত নর্থব্রুক হল (Northbruck Hall) অন্যতম। ভারতের তৎকালীন ভাইসরয় বা গভর্নর জেনারেল লর্ড নর্থব্রুক (১৮৭২-৭৬ খ্রিঃ) ১৮৭৪ সালে এক সফরে ঢাকায় এসেছিলেন। নর্থব্রুকের এই ঢাকা সফরকে স্মরণীয় করে রাখার জন্যে ঢাকার প্রখ্যাত ধনী ব্যক্তি ও জমিদারগণ ‘টাউন হল’ ধাঁচের একটি হল নির্মাণের উদ্যোগ নেন।
১. তিনি এখন মিডিয়াসৃষ্ট জনপ্রিয়তার ফাঁপা রঙিন ফানুসের বাসিন্দা।
২. একটা সুদখোরের জন্য তার কলমের কালি ব্যাবহৃত হতে পারে। কিন্তু এ ক্রান্তিকালে জাতীয় সম্পদের রক্ষার জন্য তিনি কলমের ঢাকনা খুলছেন না!
৩. তিনি বামপন্থী আন্দোলন পছন্দ করেন না।
৪. তিনি হরতাল সমর্থন করেন না।
৫. তেল-গ্যাস পাচার/রক্ষা বিষয়ে তিনি মৌন।
তিন পর্বের শেষ পর্বটি আজ দিলাম। মাথা থেকে একটি বোঝা নেমে গেল মনে হচ্ছে। অনুবাদ করা অনেক কষ্টকর আর সেটা যদি হয় এরকম টেকনিকাল সায়েন্টিফিক আর্টিকেল তাহলে তো কথাই নেই। তার উপরে আমার অনুবাদের আড়ষ্টতা ব্যাপারটাকে আরো কঠিন করে তুলেছিল আমার জন্য। আর কথা না বাড়াই।
প্রথম পর্ব: সমুদ্রবক্ষের মাটির উৎস : পর্ব ১
দ্বিতীয় পর্ব: সমুদ্রবক্ষের মাটির উৎস : পর্ব ২
আগের পর্ব হতে: মিড ওশান রিজের বিপুল পরিমাণ লাভা মাত্র পাঁচ কিলোমিটার প্রশস্ত একটি অংশ হতে সমুদ্রতলে উঠে আসে। ভূকম্পন সার্ভে, যা কঠিন ও গলিত পাথর আলাদাভাবে সনাক্ত করতে পারে, দ্বারা দেখা যায় যে মেল্ট প্রায় ১০০ কিলোমিটার গভীরতা ও কয়েকশত কিলোমিটার প্রশস্ত একটি এলাকা জুড়ে বিদ্যমান। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, কিভাবে এই বিপুল পরিমাণ লাভা আগ্নেয়গিরির সরু নালা দিয়ে সমুদ্রতলে উঠে আসে?
কেমন আছি আমরা?
কেমন চলছে আমাদের সবকিছু?
কেমন আছে আমাদের দেশ?
উত্তর একটিই: ভালো নেই।
স্বাধীন দেশের মানুষ হয়েও নিজ ভূমিতে পরাধীন আমরা। স্বাধীনতার পর থেকে আত্তয়ামী লীগ-বিএনপি-জামাত-জাতীয় পার্টি-সামরিক সরকার দ্বারা আমরা নির্যাতিত। প্রতিদিন এত এত খারাপ সংবাদ শুনতে শুনতে ক্লান্ত আমি-আমরা।
…
গুরুদুয়ারা (Gurdwara) হচ্ছে শিখ সম্প্রদায়ের প্রধান উপাসনালয়। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবাই গুরুদুয়ারায় প্রবেশ করে প্রার্থনায় অংশগ্রহণ করতে পারে। গুরুদুয়ারায় প্রার্থনাস্থলকে বলা হয় ‘দরবার সাহেব’। এর চারদিক দিয়েই ভেতরে প্রবেশের ব্যবস্থা থাকে। ফলে অন্যান্য ধর্মীয় স্থাপত্যের তুলনায় গুরুদুয়ারা উপাসনালয়ে প্রবেশদ্বারের সংখ্যা সাধারণত বেশি থাকে। প্রত্যেক গুরুদুয়ারায় হলুদ রঙের পতাকা টাঙানো থাকে। একে বলা হয় ‘নিশান সাহেব’। নিশানের দু’দিকে তলোয়ারের ছবি আঁকা থাকে, যা ‘খাণ্ডা’ নামে পরিচিত। এই নিশানকে শিখ-জীবনের জাগতিক ও আধ্যাত্মিক মিশ্রনের প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
…
দুর্গ ও দুর্গ প্রাকার:
কেল্লা বা দুর্গ বলতে বোঝায় শক্ত বেষ্টনী প্রাচীরবেষ্টিত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। উদ্দেশ্য আক্রমণকারীর হাত থেকে নিজেদের সুরক্ষা। ফলে দুর্গ স্থাপত্যের সাধারণ বৈশিষ্ট্য সব সময়ই প্রায় এক রূপ হতে দেখা যায়। যেমন আভ্যন্তরীণ বৃত্তাকার বেষ্টনী প্রাচীর বহিঃপ্রাচীর দ্বারা পরিবেষ্টিত হয়, সাথে প্রয়োজন অনুযায়ী পরিখা দ্বারাও পুনঃবেষ্টিত থাকে। আক্রমণ ও প্রতিরক্ষা উভয় ক্ষেত্রেই দুর্গের সর্বাপেক্ষা শক্তিশালী অঙ্গ হিসেবে বিবেচিত হতো সাধারণত দুর্গের প্রবেশফটক ও পার্শ্ব-বুরুজ। তাই প্রবেশফটক এবং প্রতিরক্ষা প্রাচীর বা বুরুজ হয়ে থাকে প্রহরা কক্ষ সংবলিত। বেষ্টনী প্রাচীরের উপরিভাগে চলাচলের জন্য চওড়া পথের ব্যবস্থা থাকে যাতে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান থেকে আক্রমণকারী শত্রুর আগমন লক্ষ্য করা যায়।
[justify]এলএনজি বাণিজ্য প্রধানত চুক্তিনির্ভর। এলএনজি চুক্তিগুলোকে মূলত Sales and Purchase Agreement (SPA) বলা হয়। এই চুক্তির একপক্ষ হচ্ছেন এলএনজির জোগানদাতা, বিক্রেতা বা রপ্তানিকারক। দ্বিতীয়পক্ষ হচ্ছেন ক্রেতা বা আমদানিকারক। এখানে একটা কথা বলে নেয়া ভালো যে, এই পক্ষগুলি হতে পারে কোনো রাষ্ট্র, রাষ্ট্রের মালিকানাধীন কোনো প্রতিষ্ঠান, কিংবা কোনো কোম্পানি। বাংলাদেশ সরকার এলএনজি আমদানি করার অভিপ্রায়ে যে সমঝোতা স্মারক চুক্তি করেছে তার অপরপক্ষও একটি রাষ্ট্র, কাতার।