Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সমসাময়িক

খুন করতে নেই মানা....!

মূর্তালা রামাত এর ছবি
লিখেছেন মূর্তালা রামাত (তারিখ: বুধ, ২০/০৭/২০১১ - ১১:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজকের পত্রিকার অনেক খবরের মাঝে রাষ্ট্রপতি'র ক্ষমা বিষয়ক একটি খবর আছে। দেশের সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি বিশেষ ক্ষমতার অধিকারী। সর্বোচ্চ সাজাপ্রাপ্ত, বাংলাদেশের যে কোন নাগরিককে তিনি ক্ষমা করতে পারেন; বাংলাদেশের জনগণ সেই অধিকার তাকে দিয়েছে। সেই অধিকার বলে তিনি এবার ক্ষমা করেছেন চিহ্ণিত এক খুনিকে।


| কালের স্মৃতিচিহ্ন | ঢাকা: খান মহম্মদ মির্ধা মসজিদ |

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: সোম, ১৮/০৭/২০১১ - ২:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:



লালবাগ কেল্লা থেকে উত্তর-পশ্চিমে সামান্য দূরে আতিশখানায় এই সুদৃশ্য খান মহম্মদ মির্ধা মসজিদটির (Khan Muhammad Mirdha Mosque) অবস্থান। মূলত এটি চারদিকে দেয়াল দ্বারা বেষ্টিত একটি আবাসিক মাদ্রাসা-মসজিদ কমপ্লেক্স। কাজী ইবাদুল্লাহর নির্দেশে জনৈক খান মহম্মদ মির্ধা এই মসজিদটি নির্মাণ করেন। ধারণা করা হয় কাজী ইবাদুল্লাহ ছিলেন ঢাকার প্রধান কাজী। তবে মসজিদটির নির্মাণকাল নিয়ে গবেষক মুনতাসীর মামুনের ‘ঢাকা স্মৃতি বিস্মৃতির নগরী’ গ্রন্থের তথ্যমতে ফররুখসিয়ার যখন ঢাকার উপ শাসনকর্তা তখন ১৭০৬ সালে মসজিদটি নির্মিত হয়। প্রাচীনত্বের দিক থেকে এর অবস্থান সপ্তদশ। বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি থেকে প্রকাশিত ‘বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক সমীক্ষামালা-২’ স্থাপত্য শীর্ষক গ্রন্থে এই কমপ্লেক্সটির নির্মাণকাল উল্লেখ করা হয়েছে ১৭০৪-০৫ সাল।


| নওশা...| দুই-মেগাপিক্সেল |

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: শুক্র, ১৫/০৭/২০১১ - ১:৩৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেকদিন লিখা হয়না কিছুই। মনে হলো একটা ছবির গল্প লিখি ! শুরু করেই ফের মনে হলো, এ গল্প তো আমার একার লিখার কথা নয় !
অতএব, সব সচলকে আমন্ত্রণ জানাই, আসুন সবাই মিলে এ গল্পটা এগিয়ে নেই ! গল্পের সূত্র এই ছবিটা।


তোমরা জানতেনা চ্যাম্পিয়নরা এখানে বেঁচে থাকতে পারেনা!

তানিম এহসান এর ছবি
লিখেছেন তানিম এহসান [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৭/২০১১ - ৯:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
আমি সচলে নজরুল ইসলাম, ইসকান্দর বরকন্দাজ এর পোষ্টে কমেন্ট করি তবু আমার মাথার ভেতরে কোন এক যন্ত্রনা হতে থাকে, গত বেশ কটি দিন ধরে চরম বিক্ষুদ্ধ, ঘুম হয়না, এরই মাঝে এতগুলি শিশুর মৃত্যুর খবর শুনে আমার প্রেশার আরো বাড়তে থাকে, এনজিওলকে কোন কাজ হয়না। আমি ফেসবুকে ঢুকি, আমার ক্ষুব্ধতা, বিরক্তি প্রকাশ করার জন্য প্রোফাইল স্ট্যাটাস দিতে যেয়ে একটা কবিতা লিখে ফেলি, কিন্তু আমার যন্ত্রনা কমেনা।


সমুদ্রবক্ষের মাটির উৎস : পর্ব ২

পাগল মন এর ছবি
লিখেছেন পাগল মন [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৭/২০১১ - ৩:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি এত দেরিতে পরের পর্ব দেয়ার জন্য এবং কাঠখোট্টা অনুবাদের জন্য।

প্রথম পর্ব: সমুদ্রবক্ষের মাটির উৎস : পর্ব ১

আগের পর্ব হতে: যদি গবেষকদের ধারনা অনুযায়ী মেল্ট ধীরে ধীরে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র আনুবীক্ষণীক ছিদ্র দিয়ে উপরে উঠে আসে তাহলে সব মেল্টের রাসায়নিক গঠন হওয়া উচিত স্বল্পগভীরতায় (১০ কি.মি. অথবা তার কম গভীরতা) মেল্টের মত। কিন্তু বেশিরভাগ সংগ্রহকৃত নমুনার উৎস আসলে প্রায় ৪৫ কি.মি. কিংবা তারও গভীরে এবং তারা এতটা পথ তাদের চলার পথে কোন অর্থোপাইরক্সিন দ্রবীভূত না করেই সমুদ্রবক্ষে উঠে এসেছে। কিন্তু কিভাবে??


এলএনজি বা তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস: প্রেক্ষিত বাংলাদেশ || পর্ব ২ - কাতার বনাম কনোকোফিলিপ্স

ফারুক হাসান এর ছবি
লিখেছেন ফারুক হাসান (তারিখ: সোম, ১১/০৭/২০১১ - ৭:৩৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রাকৃতিক গ্যাস বাংলাদেশের অন্যতম জ্বালানী সম্পদ। প্রতিদিন উৎপাদিত বিদ্যুতের শতকরা ৭০ ভাগই আসে এই গ্যাস পুড়িয়ে। কিন্তু চাহিদার সাথে তাল মিলিয়ে গ্যাসের জোগান আমরা দিতে পারি না। দৈনিক গ্যাসের ঘাটতির পরিমাণ ২৫০ থেকে ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট। গ্যাসের এই ক্রমবর্ধমান ঘাটতি ও ভবিষ্যত চাহিদা পূরণে সরকার যে সমস্ত পদক্ষেপ নিচ্ছে, নিচ্ছে বলে মনে হচ্ছে, কিংবা নেয়ার কথা বলছে সেগুলো কতটা সমন্বিত, বাস্তবমুখী এবং উপযোগী – সে ব্যাপারে প্রশ্ন থেকেই যায়। দেশের জ্বালানী অব্যবস্থাপনার সামগ্রিক চিত্রকে না টেনেও কেবলমাত্র সাম্প্রতিককালে নেয়া দুইটি উদ্যোগের দিকে তাকালেই প্রকট সমন্বয়হীনতা সম্পর্কে কিছুটা আঁচ পাওয়া সম্ভব। উদ্যোগ দুটি হচ্ছে – (১) এলএনজি আমদানির উদ্দেশ্যে এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণ, এবং (২) কনোকোফিলিপ্সের সাথে করা পিএসসি চুক্তিতে এলএনজি রপ্তানির বিধান।


প্রধানমন্ত্রীর নিকট একজন বালকের খোলা চিঠি...

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৯/০৭/২০১১ - ১:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রিয় প্রধানমন্ত্রী,
আমি একজন সাধারন পরিবারের সন্তান। আমি জানি, আমার এই খোলা চিঠি কোনদিন আপনার দরবার পর্যন্ত পৌছাবে না। কিন্তু তারপরও চিঠি লিখছি। বরং বলা উচিত, লিখতে বাধ্য হচ্ছি।


সংবিধান নিয়ে খেজুরে আলাপ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৪/০৭/২০১১ - ২:৪২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সংবিধানে বেশ অনেকখানি কাটাছেড়া আর জোড়াতালি হল আওয়ামী সরকারের ক'বছরে। ৫ম সংশোধনী বাতিল দিয়ে শুরু, আর শেষ পর্যন্ত নতুন করে ১৫তম সংশোধনী। সংবিধান কতটা সাংঘর্ষিক হল, সেই আলোচনা তো চলছেই, কিন্তু আরো একটা বিষয় আমাকে ভাবাচ্ছে। আওয়ামী লীগ কি সংবিধানে একটা ব্যাকডোর তৈরী করল? অসাংবিধানিক শক্তির আসার পথকে রুদ্ধ করল, নাকি অন্য কোন অশুভ শক্তির পথ খুলে দিল?
(অনেকটাই যদি-কিন্তুর মালা গাথা, আজাইরা ভাবার মত অলস মাথা না থাকলে মাফ করবেন প্লিজ...)


যত্তোসব টোকাই এর দল...

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০৩/০৭/২০১১ - ১০:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ ঢাবি তে দেখি কতগুলো টোকাই একটা সভা করতেসে। মানে আলোচনা সভা আর কি। ভাব টা এমন তারা আলোচনা কথাটার মানে বোঝে! কৌতূহল নিয়ে শূনতে গেলাম ব্যাটারা বলতে চায় কি। শুনে তো আমার হাসতে হাসতে পেত খারাপ হওয়ার মত অবস্থা। তারা নাকি দেশপ্রেমিক!


No one killed Jessica এবং আমাদের রুমানা মঞ্জুর

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০১/০৭/২০১১ - ১১:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কিছুক্ষণ আগে No One Killed Jessica ছবিটা দেখা শেষ করলাম। ছবিটি যারা দেখেননি বা এর কাহিনী সম্পর্কে যারা জানেন না, তাদের জন্য বলছি - ছবিটিতে জেসিকা নামের একজন মেয়েকে হত্যার পরের কিছু ঘটনা দেখানো হয়েছে যেখানে হত্যার ঘটনার সময় চাক্ষুষ প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও হত্যাকারীর বাবা একজন ক্ষমতাশালী এমপি হওয়ার কারণে অর্থ ও ক্ষমতার দাপটে ঘটনার চাক্ষুষ সকল সাক্ষী আদালতে মিথ্যা সাক্ষ্য দেয়, যার ফলে জেসিকার হত্