শিরোনাম:: 'অপঘাত'
মনন:: রেলে যত অপমৃত্যু।
লিখিত:: ৩১ অক্টোবর, ২০০৯।
জড় দেহ প্রাণহীন তবু বাহুভাজে
চোখে পড়ে বলিষ্ঠ পেশীময় রৌদ্রদগ্ধ ধ্রুবত্বকে
আধো কালোরং ঘর্মাক্ত পশমও
ঢেকে আছে লোহার পাথরে- ব্যথা কি সে পেল?
কত ঊর্ণনাভে মায়াবী আঁচলে মায়াবিনী মা
কোমল পনিরের মত গড়েছিল নরম শরীর,
একবারও কি স্মৃতির ট্রেনে সেই অমৃতস্বর ভেসে আসে নি!
সাবরিনা সুলতানা
"বেজে উঠো - ফড়িঙের রঙে, দোয়েলের জীবনে...দুর্জয় তারুণ্যে দুর্নীতি প্রতিরোধে" এই স্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠেছিলো চট্টগ্রাম প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গন। গত ১২, ১৩, ১৪ই মে’১১ আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে সাথে নিয়ে জমজমাট এক তারুণ্য উৎসবের আয়োজন করেছিলো চুয়েট ডিবেটিং সোসাইটি। জীবনে কখনো বিশ্ববিদ্যালয়ের আঙ্গিনা মাড়ানো হবে ভাবিনি। নিতান্ত কাকতালীয় ভাবেই সেদিন চট্টগ্রাম প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে তারুণ্যের এই উৎসবে যাওয়ার আমন্ত্রণ পেয়ে গেলাম আমি।
বৃদ্ধির হার!
স্কুলে পাটিগণিতের সুদ কষার অংকের প্রথম পাঠই ছিল সুদের হার বা বৃদ্ধির হার। যদি বলা হতো সুদের হার ২ শতাংশ বা বৃদ্ধির হার ২; তবে লিখতে হতো ১০০ টাকায় ১ বছরে সুদ ২ টাকা বাড়ে। বা এক বছরে ১০০ টাকা বেড়ে দাড়ায় ১০২ টাকায়।
এই এলাকায় নুতন বাড়ী কিনে গৃহ প্রবেশের পরের সপ্তাহেই দশ বছরের পুত্র এসে জানালো আগামী কাল তার ‘জব ইন্টারভিউ’। পরের দিন সকালে ঢ্যাংগা মতন একজন রাশান ভদ্রলোক এলেন আমাদের বাসায়। ফ্লায়ার ফোর্সের এরিয়া ম্যানেজার। এখানকার প্রায় প্রতিটি দোকানেই প্রতি সপ্তাহেই কিছু কিছু জিনিসের দাম কমিয়ে ব্যাবসা করার এদেশি নিয়ম। যে যে জিনিসের দাম কমলো, তার ছবিসহ নুতন দামের লিস্ট চমৎকার রঙ্গীন পেপারে ছাপিয়ে মানুষের বাড়ীতে বা
হাস্পাতাল থেকে এসে এক কাপ চা নিয়ে সচলায়তন এ বসেই দেখি ‘স্বাস্থ্যই সকল ব্যাবসার মুল’। ধন্যবাদ রেজোয়ান কে এই পোস্টের জন্য। আমার হাটুর অপারেশান(নী রিপলেস্মন্ট) নয় তারিখে, আজ ছিল প্রি-অপারেশান এপোয়েনমেন্ট। আগেই হাস্পাতাল থেকে জানিয়েছিল এটা অনেক লম্বা সময়ের ব্যাপার। আমার স্বামি ছুটি নিয়েছেন। সকাল নয়টায় আমরা হাস্পাতালে পৌছে অপেক্ষায় রইলাম।
ঢাকায় সচলায়তনের প্রাণভোমরা নজরুল দম্পতির সৌজন্যেই বেশীর ভাগ সচলাড্ডা হয়। এই প্রথা ভাঙ্গতেই সিদ্ধান্ত নিলাম ৯ই মে আমার বাসায় একটি ছোটখাট আড্ডা জমাব সচলদের নিয়ে। সব প্রস্তুতি শেষ করতে করতে পারিবারিক এক অসুস্থতা বাগড়া বসাল। আমার শাশুড়ি সপ্তাহ দুই ধরে খাবারে রুচি হচ্ছিল না বলে খুব দুর্বল হয়ে পড়ায় বিভিন্ন ডাক্তার দেখানোর পর শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত হল যে ওনাকে স্কয়্যার হাসপাতালে এক পাকস্থলীর চিকিৎসকের তত্বাবধানে ভর্তি করা হবে। সেই মোতাবেক ৮ই মে সকালে তাকে ভর্তি করানোর জন্যে উদ্যোগ নিলে বলা হল বিকেল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে সিটের জন্যে। সেদিন সকালে ভর্তি হলে হয়ত গল্পটি অন্যরকম হত।
কিন্তু বিধাতা আমাদের জন্যে অনেক অভিজ্ঞতা জমা করে রেখেছিলেন।
আরো অসংখ্য সঙ্কট আর দূর্ভোগের মত শেয়ার বাজারের সংকটটিও আমাদের কাছে নৈমিত্তিক হয়ে দাঁড়িয়েছে। সবকিছুতেই এক সময় আমরা অভ্যস্ত হয়ে যাই। তেমনি এখন যারা এই বাজারের সাথে জড়িত না তারা এটাকে "দূরবর্তী ঘটনা" ধরে নিয়ে শান্তিতে আছেন। অনেকেই আছেন যাদের শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ থাকলেও এটা দিয়ে ঘর-সংসার চালাতে হয় না বলে আপাতত ভুলে আছেন। ভবিষ্যতে কোন একদিন সংকট কেটে গেলে তারা ভুস করে মাথা তুলবেন। তবে কিনা দেশে ধৈর্য্য
উনিশ শতকেই প্রচুর ভারতীয় সাগর পারি দিয়ে পশ্চিমে আসে উচ্চশিক্ষার জন্য। দেশ স্বাধীন হবার পরে মানুষ আরো বেশি আসতে থাকে উচ্চতর শিক্ষার জন্য। মেধায় মননে এরা দুধের সরের মত। গ্রামে মাটির হাড়িতে দুধ জ্বাল দিলেও ঘন সর উপরে জমে, শহরে ধাতব পাত্রে জ্বাল দিলেও স্বরটা উপরেই জমা হয়!
বিদেশেই জন্ম, শিক্ষিত, এক প্রজন্ম বিদেশেই বিয়ের বন্দোবস্ত কি ভাবে করছেন তারা, তাদের প্রবাসী পিতামাতা, বন্ধু বান্ধব? কিভাবে বর কনে পরিচিত হচ্ছে, বাকদান, ঘটকালি, বিয়ে দেশের মতই কি সেসব অনুসঠান?
ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে রবীন্দ্রনাথের সার্ধশত জন্মবার্ষিকী সারা দেশে উদযাপিত হচ্ছে। স্বাভাবিকভাবে রবীন্দ্রনাথের জীবন ও সৃষ্টিকর্ম নিয়ে প্রিন্ট মিডিয়ায় অনেক লেখা আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় ৮ মে কালের কণ্ঠের প্রথম পাতায়[url=http://www.dailykalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Recipe&pub_...] রবি এবং রব