প্রথম চাকমা ভাষার চলচ্চিত্র 'মর ঠ্যাংগারি' সেন্সর বোর্ডে আটকে যাওয়ার খবর শুনে আমার মনে কৌতুহল জেগেছে সেন্সর বোর্ডে সাধারণত কি কি কারণে কাটাকুটি করা হয় সেটি জানার জন্য। তারপর তাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে এ বছরের কাটাকুটির তালিকা পেয়ে ভাবলাম সবাইকে দেখাই। বেশ ইন্টারেসটিং!
অনুবাদ- (ভাঙ্গাচোরা অনুবাদ)
“আমার পাকিস্তানী-স্বত্বায় আজ রক্তের অশ্রু বয়ে যাচ্ছে”- আজ এই মুল্যবান উক্তি করেছেন মাননীয় মন্ত্রী জনাব চৌধুরী নিসার আলী খান সাহেব। এই উক্তির মর্মার্থ আপনারা স্বভাবতই বুঝতে পারছেন।
সাতসকালে ডাক্তার নূঢ়া চৌধুরী যত্ন করে গোঁফটা ছাঁটছিলেন। গোঁফ ছাঁটা কঠিন কাজ। দুইদিকেই খেয়াল রাখতে হয়। একদিকে ছোট করলেন তো আরেকদিকে বড় হয়ে গেল! খুব যত্ন নিয়ে দুইদিকেই সমান রাখতে হয়।
নূঢ়া সেটা ভালোই পারেন। দুইদিক সমান রাখার ক্ষেত্রে তার জুড়ি নাই।
গোঁফটা ছেঁটে নিজের চেহারাটা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে ছোট্ট আয়নার মধ্যে দেখছিলেন।
১.
মন্ত্রী বলেছেন-“পরিস্থিতি ভালো, অবশ্যই ভালো।”
প্রথমে দেখে রেগেমেগে দুই চার কথা লিখে ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দিলাম। একটু পর মাথা একটু ঠান্ডা হলে ভেবে দেখলাম- নাহ্, ঠিকই তো, পরিস্থিতি আর খারাপ কি হয়েছে? দুই পক্ষের মারামারি নাই। একদল স্বসস্ত্র খুনি এসে কয়েকজন নিরীহ মানুষকে কুপিয়ে চলে গেছে। তাও আবার তারা ব্লগার! কোন ট্যা ফো নেই, আওয়াজ নেই, কারও কোন ভ্রুক্ষেপ নেই। তাহলে পরিস্থিতিটা আসলে খারাপ হলো কোথায়?
কেমন আছে বাংলাদেশ এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়া এখন খুব কঠিন কিছু না। চারিদিক থেকে ঘনিয়ে আসা অন্ধকার ক্রমশ ঘিরে আসছে বাংলাদেশে এ কথা আমরা সবাই জানি। না ভুল বললাম, সবাই জানি না, ধর্মান্ধতা আর জঙ্গিবাদের বিস্তারের চেয়ে ও উন্নয়ন যাদের কাছে বড় কথা, জিডিপি আর চ্যাম্পিয়ান অব আর্থ পুরষ্কার পাওয়াটা বড় অর্জন মনে করে যারা, তাদের কাছে বাংলাদেশ ভালো আছে, ভীষন ভালো আছে। শুধু রাজনীতি বিশ্বাসে দলান্ধ মানুষ না, মূল ধার
প্রগতিশীলদের মধ্যে আমরা যারা সক্রিয়ভাবে রাজনীতির সাথে যুক্ত নই, বা কখনও মাঠ পর্যায়ের রাজনীতি করিনি তাদেরও কিন্তু একটা রাজনৈতিক চেতনা আছে। এই চেতনা কখনও আওয়ামী লীগের অনেক উদ্যোগকে সমর্থন করে, কখনও বাম উদ্যোগকে সমর্থন করে। আবার এই দুই পক্ষেরই নানা কাজের সমালোচনাও করে। কিন্তু একটা ব্যাপারে আমাদের সবার মিল এখানে যে, আমরা ধর্মান্ধতা, অন্ধকারের বিরুদ্ধে কথা বলি, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারও চাই। পার্টিজান অবস্
[justify]আমরা মাদ্রাসা শিক্ষার সংস্কারের কথা বলি, পাঠ্যক্রম বিজ্ঞানসম্মত করার কথা বলি। কিন্তু বাস্তবতা হলো, কেবল পাঠ্যক্রম বিজ্ঞাসম্মত হলেই বিজ্ঞানমনস্ক প্রজন্ম তৈরি করা সম্ভব না। জ্ঞান-বিজ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেয়ার জন্য বিজ্ঞান পড়ানোর চেয়ে বিজ্ঞানমনস্ক এবং যুক্তিবাদী শিক্ষক বেশি দরকার যিনি সত্যিকারের শিক্ষার আলোটা ছড়িয়ে দিবেন।
[justify]মুক্তচিন্তক গবেষক, বিজ্ঞানী, লেখক, ব্লগার, অনলাইন এক্টিভিস্টদের অন্তঃত মানুষ বা প্রাণি মনে করে, সকল শ্রেণি-পেশা-চিন্তা-সম্প্রদায়ের নাগরিকের জীবনের ন্যূনতম নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ এই আওয়ামী লীগ গঠিত সরকারের উচিৎ ব্যর্থতা স্বীকার করে নিয়ে বিশেষ টাস্ক ফোর্স গঠন করে এই ধরণের হত্যাকান্ডগুলোকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া। এবং বিভিন্ন সময়ে হত্যাকাণ্ড ঘটার পূর্বে, পরে তাদের কোন কোন সিদ্ধান্ত-উক্তি-কার্
এক বছর বিরতির পর ২২ নভেম্বর থেকে শুরু হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগের (বিপিএল) তৃতীয় সংস্করণ। ২২ নভেম্বর থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয়টি দল টি-২০ ফরম্যাটের এই টুর্নামেন্টে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। আর এর মাঝেই বিপিএল এর গভর্নিং কাউন্সিল দাবি করেছে, বিপিএলের টিকে থাকার জন্য আপাতত সাকিবের মতো বাংলাদেশের ‘আইকন’ ক্রিকেটারদের কম টাকা নিতে হবে [১]।আর এই বক্তব্য এসেছে মোঃ ইসমাইল হায়দার মল্লিকের কাছ থেকে যিনি একই সাথে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) একজন পরিচালক ও বটে [২]। টুর্নামেন্টকে টিকিয়ে রাখার স্বার্থে বাংলাদেশের বিশ্বমানের খেলোয়াড়দের বৈষম্যের স্বীকার হতে হবে- এ ব্যাপারে কথা বলার আগে খেলার ফরম্যাট, খেলোয়াড়দের তালিকা আর পারিশ্রমিকের পরিমাণের দিকে চোখ বুলিয়ে নিই।
মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম। কমিউনিস্ট পার্টি বাংলাদেশ (সিপিবি) এর সভাপতি। সাম্রাজ্যবাদী হেজেমনির বিরুদ্ধে আজীবন বিপ্লবী। বুর্জুয়াদের যম। বাংলাদেশের নিপীড়িত মেহনতি প্রলেতারিয়েতদের রক্ষাকর্তা। যার দাপটে বাঘ আর গরুও সাম্যবাদে অনুপ্রানিত হয়ে এক ঘাটে পানি খায়। এহেন ঘাগু কমরেড কিছুদিন আগে বিপ্লব করতে করতে সাম্রাজ্যবাদের সবচেয়ে বড় ডেরা আমেরিকায় এসে উপস্থিত হলেন। যখন শুনলাম তখন ভাবলাম 'বেশ বেশ এইবার বিপ্লবী কম