প্রিয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ,
বাংলাদেশের আজ বড় দুঃখের দিন।
ঢাকা শহরটা এই মুহুর্তে বড় নীরব, থমথমে। ইলিয়াস সাহেবের ম্লান,মনোরম,মনোটোনাস ঢাকা এখন মৃত। পথঘাটে মানুষের চলাচল বিস্ময়করভাবে কম বলে মনে হচ্ছে। পাশের গলিতে ছেলেরা দল বেঁধে ক্রিকেট খেলে বিকালে। সেই গলিতে ব্যাটবলের আওয়াজ পাওয়া যায়নি আজ। কেনো ??
এখন পর্যন্ত বিশ্বকাপে বাংলাদেশের দু'টি খেলা আমরা দেখলাম। ভারতের সাথে সাকিবরা বীরের মত লড়াই করেই পরাজিত হয়েছে আর আয়ারল্যান্ড এর বিপক্ষে খাদের কিনারা থেকে উঠে এসে জয়ী হয়েছে। সামনে আমাদের কঠিন পরীক্ষা ক্যারিবীয়দের সাথে। মাঠে নামার আগে সঠিক পরিকল্পনা দলকে এক ধাপ এগিয়ে রাখে এটা আমরা সবাই জানি। ৩ তারিখ মাঠে নামার আগে বাংলাদেশের গেম প্লান কি হবে এটা নিয়ে দেশের টিভি চ্যানেলগুলোতে রীতিমত তর্কযুদ্ধ চলছে। না
আমার কওমী মাদ্রাসায় পড়ার অভিজ্ঞতা আপনাদের শোনাই। এইটা অবশ্য অনেক আগের কথা। কওমী মাদ্রাসায় ক'দিন পড়েই সেখানকার পাট চুকিয়ে ফেরত আসি স্কুলে। তখন অনেক ছোট ছিলাম বলে সবকিছু বুঝতে শিখিনি। কিন্তু এখন মনে হয় এইটা খুব মূল্যবান একটা অভিজ্ঞতা ছিল, যা আমাকে সমাজের একটা অংশকে ভালোভাবে চিনতে শিখিয়েছে। আমি তাদের দিকে তাকিয়ে জঙ্গী বা অর্ধশিক্ষিত মানুষ না, কিছু অসহায়, নিগৃহীত মানুষকে দেখি।
বিশ্বকাপ খেলা শুরুর পর থেকেই খুব অবাক হয়ে লক্ষ করলাম পত্রিকান্তরে বিভিন্নভাবে সাংবাদিকরা বিভ্রান্তকর রিপোর্টের মাধ্যমে বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে এক প্রকার যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে। এই রিপোর্টগুলো মন দিয়ে পড়লে দেখা যায় প্রতিটা লেখার কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান। যেমন -
১। আশরাফুল লেহন
২। সাকিব এর বিরুদ্ধে বিষাদগার
৩। সিডন্সের বিরুদ্ধে বিষাদগার
৪। দলীয় কোন্দল সৃষ্টি ইত্যাদি
১. কৌতুহলের শুরু:
বিবিসি, এএফপি অথবা টাইম ম্যাগাজিনের রিপোর্টগুলো সত্যি হয়ে থাকলে ঢাকার মীরপুরে গত ১৭ই ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়ে গেছে পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে বড় কলেরা ভ্যাকসিনের ট্রায়াল। রিপোর্ট অনুযায়ী মীরপুর এলাকার আড়াই লাখ লোকের ওপরে এই ভ্যাকসিনের পরীক্ষা চালানো হবে। যে ভ্যাকসিন ব্যবহার করা হবে সেটি ভারতে তৈরী এবং সস্তা। চার বছর ধরে ট্রায়ালে অংশগ্রহণকারীদের পর্যবেক্ষণ করা হবে। প্রাপ্ত ফলাফল থেকে বোঝা যাবে বাংলাদেশে এবং পৃথিবীর অন্য যে কোন জায়গায় কলেরার প্রতিষেধক টীকা বৃহত্তর জাতীয় পরিসরে ব্যবহার করা যাবে কি না।
একটা মেয়ে যেই জীবনে আইলো,
সেই তরুণের প্রেমের রোগে পাইলো,
প্রেম ছাড়া তার অন্য কিছু নাই লো।
প্রেম বরষায় নাইলো,
প্রেমের স্তুতি গাইলো,
প্রেম আঁকড়ে জীবন-তরী বাইয়া যেতে চাইলো।
কিন্তু মেয়ের ইচ্ছা ছিল ‘হাই’ লো,
প্রতিষ্ঠিত কারো গলায় ঝুইলা যেতে চাইলো।
দুবাইবাসী আইলো,
মাইয়া ভালা পাইলো,
আর ছুড়িও বইসা বিয়া বিদেশ পানে ধাইলো।
প্রেমিক-তরুণ ধাক্কাটা খুব খাইলো,
বুকের মাঝে লাগলো এমন ঘাই লো,
//কুটুমবাড়ি//
আর মাত্র একদিন বাকি। তারপরই মাঠে গড়াতে যাচ্ছে বহুল প্রতীক্ষিত ক্রিকেট বিশ্বকাপ। বলার অপেক্ষা রাখে না, এটিই প্রথম কোনো বৈশ্বিক ক্রীড়ার আসর, যা বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। অবশ্য ভারত আর শ্রীলংকাও সহআয়োজক হিসেবে আছে, তবে বাংলাদেশের মাটিতেই পর্দা উঠতে যাচ্ছে দশম ক্রিকেট বিশ্বকাপের। এই মুহূর্তে সারা দেশজুড়েই একটা সাজ সাজ রব, দেশবাসীও আক্রান্ত হয়েছে প্রবল ক্রিকেট জ্বরে। বলা যায়, বিশ্বকাপ আয়োজনের সকল প্রস্তুতিই সম্পন্ন। সাফল্যের সাথে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানও শেষ করা গেছে। এখন শুধুই অপেক্ষা ব্যাটে-বলে জমজমাট লড়াই শুরু হওয়ার।
এবারের বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার আগেই ক্রিকেটপাগল দেশবাসীর জন্য একটি সুসংবাদ
গ্রিক পুরাণ অনুসারে, হার্মোস ও আফ্রোদিতির সুদর্শন পুত্র হার্মাফ্রোদিতাসের প্রেমে পড়ে ঝরনার দেবী সালমাসিস। সালমাসিস ইশ্বরের কাছে প্রর্থনা করে , সে যেন হার্মাফ্রোদিতাসের সঙ্গে একীভূত হতে পারে। ইশ্বর সালমাসিসের প্রার্থনা মঞ্জুর করেন; সৃষ্টি হয় তৃতীয় লিঙ্গ।