Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সমসাময়িক

বিশ্বকাপ আর টাইগাররা

রেশনুভা এর ছবি
লিখেছেন রেশনুভা (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৭/০২/২০১১ - ৮:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রাত পোহালেই পর্দা উঠছে 'দ্য গ্রেটেস্ট শো অন বাংলাদেশ' - বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১১ এর। অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি আমরা সবাই। যতটা উদ্বোধনের তার চেয়েও হয়তো বেশি আমাদের লাল-সবুজে বর্ণিল ঐ ১১ জনের মাঠে নামার অপেক্ষা।


প্র্যাকটিস ম্যাচ ও আমাদের ব্যাটিং-বোলিং

অছ্যুৎ বলাই এর ছবি
লিখেছেন অছ্যুৎ বলাই (তারিখ: বুধ, ১৬/০২/২০১১ - ১২:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ক্রিকেট 'অবুঝ'দের জন্য ক্রিকেটকে আকর্ষণীয় করতে আইসিসি যে পদক্ষেপগুলো নিয়েছে, তার বেশির ভাগই বোলারদের জীবনকে দুর্বিসহ করেছে। টি২০র প্রচলন, ফ্ল্যাট উইকেট - আদেশক্রমে কর্তৃপক্ষ, একদিনের ম্যাচে ৪০% ওভারেই ব্যাটসম্যানের পেশীশক্তি প্রদর্শনের অভয়ারণ্য সৃষ্টি, বাউন্সারের ওপর কড়াকড়ি আরোপ, নো-বল করলেই পরের বলে যেমন খুশি মারো - সবকিছুই বোলারদের বিপক্ষে যায়। ক্রিকেটে দিনকে দিন বোলাররা হচ্ছেন পাঞ্চিং ব্যাগ। তা


লিখি ভাই...বুঝে শুনে লিখি।

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৪/০২/২০১১ - ৯:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বেক্সিমকোর একটা বিশাল আকৃতির ক্রিকেট ব্যাট দেখলাম জিয়া কলোনির সামনে। ব্যাটটা আমাদের জাতীয় ক্রিকেট টীমের খেলোয়ারদের জন্য শুভকামনা জানানোর জন্য রাখা হয়েছে। ব্যস্ততার জন্য আমি যেতে পারছিনা, তবে ইচ্ছে ছিল যাবার।


ফেব্রুয়ারি ১৪: ব্যবসায়িক ভালোবাসা, নাকি চেতনার রক্তাক্ত জমিন?

গৌতম এর ছবি
লিখেছেন গৌতম (তারিখ: শনি, ১২/০২/২০১১ - ১১:৩১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বেহায়া-খুনি এরশাদ আজকে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আজকে শফিক রেহমান রক্তলাল মশকরা করে লাল গোলাপ নিয়ে হাজির হয় মিডিয়ার দুয়ারে। অন্যদিকে জাফর-জয়নাল-দিপালী এবং তাঁদের রক্তরঞ্জিত কালো পিচপথ কোনো এক প্রশ্নহীন বোবামুখে বিস্ময়চোখে দেখে উত্তরপ্রজন্মের গোল্ডফিশ স্মৃতি। ব্যবসা যখন কোমর দুলিয়ে নাচে, মুষ্ঠিবদ্ধ হাতের বাতাসে-ঘুষি কি জমিন থেকে হারিয়ে যায়?


অভিনন্দন হে মিশরবাসীগণ

স্বাধীন এর ছবি
লিখেছেন স্বাধীন (তারিখ: শনি, ১২/০২/২০১১ - ৪:২৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অভিনন্দন হে মিশরবাসীগণ। টানা ১৮ দিনের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের পর জনগণ তাঁদের জয় ছিনিয়ে নিল। অবসান গঠিয়েছে ত্রিশ বছরের স্বৈরশাসনের এবং জনগণকে উপহার দিয়েছে নুতন দিনের স্বপ্ন। যে যাত্রা শুরু হয়েছিল ২৫ শে জানুয়ারী, তার পূর্ণ বিজয় আসলো আজ (১১ই ফেব্রুয়ারী) ঘন্টাখানিক আগে। মুবারকের পরিচয় এখন ক্ষমতাচূত্য একজন সাবেক স্বৈরশাসক। অথচ তার সামনে সুযোগ ছিল আরেকটু সম্মানজনক পরাজয়ের।


অসহায়ত্ব - হেনার, আমার ও আমাদের

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১০/০২/২০১১ - ১০:০৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের দেশে হত্যা, ধর্ষণ ,লুটপাট, এসিড ছোঁড়া, সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু খুবই সাধারণ ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। পেপার খুলে খবরগুলো পড়ি, মাঝেমাঝে দীর্ঘশ্বাস ফেলি, কখনো একটু হা-হুতাশ দুএকটা কথা বলি এবং বেশিরভাগ সময় চোখ বুলিয়ে যাই। কোনো আবেগ প্রকাশ করার সময় হয়ে ওঠে না। অথবা মনে হয়, আমার তো কিছু করার মতো যোগ্যতা নেই, তাই এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।


বইমেলার বারোয়ারি বকরবকর

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১০/০২/২০১১ - ৪:০৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]বিকালবেলা সময় চারটার চৌহদ্দিতে ঢুকলেই মনটা আনচান শুরু করে। বারবার ঘড়ি দেখতে থাকি। অফিস শেষ সাড়ে চারটায়। তারপর যেতে যেতে আরও আধাঘন্টা কমপক্ষে, কাওরানবাজার থেকে শাহবাগ। ফেব্রুয়ারি মাস এলেই আমার শাহবাগ ভ্রমণ প্রতিবার প্রায় প্রতিদিন ঘটতে থাকে। কারণ আর কিছুই নয়, বইমেলা। সাহিত্য কিংবা বই বিষয়ে আমার প্রাথমিক জ্ঞান নিতান্তই প্রাক-প্রাথমিক। তাই বলে এটা ভাববার কোনো অবকাশ নেই যে, আমি মূলত আমার জ্ঞানের কিংবা বই এর ভান্ডার সমৃদ্ধ করতে বইমেলায় যাই। আসলে এক অন্যরকম অনুভূতির টানে যাই সেখানে। এত্তএত্ত বই মিলে সেখানে যেন এক অন্যরকম প্রাণের আবহ। এক একটি অবারিত জগত যেন আটকে আছে বর্ণিল মলাট আর গ্রাফাইটের ভাঁজে ভাঁজে। সেগুলোর দিকে চেয়ে দেখতেও কেমন যেন এক অদ্ভুত ভালোলাগা কাজ করে। কেন করে জানিনা। তবে এই বইমেলাতে যাওয়ার সুবাদে এবং আমার কতিপয় অত্যন্ত পড়ুয়া বন্ধুর কল্যাণে আমি সাহিত্যের অনেক অজানা মনোমুগ্ধকর বিষয় কিছুকিছু অবলোকন করার সুযোগ পেয়েছি। আর এরই টানে আমি হয়ত এখন মাঝেমধ্যেই ছুটে যাই বই এর দোকানে। বই দেখি, পাতা উল্টাই, লেখার ভিতরে লেখকের সত্ত্বাটাকে চেনার চেষ্টা করি। মানিব্যাগ সম্মতি দিলে সাথে সাথে কিনে ফেলি। কখনওবা ব্যাগভর্তি বই নিয়ে হাঁটার সময় নিজে নিজেই চমকে উঠি, খাইছে! কতগুলো কল্পনার জগত আমার এই হাতের মুঠোয়। নিজেকে আকাশগঙ্গা ভাবতে থাকি। আর বাসায় এসে তার গ্রহ-নক্ষত্র, তারকারাজি আর নীহারিকাপুঞ্জ আবিষ্কার আর উপভোগে তন্ময় হয়ে যেতে থাকি।


মহাগামলার বিজ্ঞাপনগুলো

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১০/০২/২০১১ - ১০:১৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


প্রভাবিত ও অপ্রভাবিত সহানুভূতিসমূহ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ০৯/০২/২০১১ - ১:২৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রভাবিত ও অপ্রভাবিত সহানুভূতিসমূহ

বেশ অনেকদিন হয়ে গেল... গঙ্গা থেকে কতো জল সীমানা পেড়িয়ে যে পদ্মায় পড়ে পানি হলো তার হিসেব কতো কিউসেক হবে তা আমাদের জানার বাইরে, সেটা নদী বিশেষজ্ঞদের ব্যাপার। তবে এর মধ্যেও কিছু জিনিস আছে যেগুলো আমাদের এবং পুরোটাই আমাদের ব্যাপার। সেটার হিসেব কোন বিশেষজ্ঞ রাখেন না, কোন পরিসংখ্যানেও তার গুরুত্ব কমে যেতে থাকে সময়ের সাথে। আজও দেখলাম; একটি এগারো বছরের শিশু তার শিক্ষকের সন্তান বহন করে চলেছে শরীরে। কোন বিচার বা অন্যায়ের প্রতিবাদ এখনো হয় নি, যা হয়েছে তা প্রহসন মাত্র। তবে খবরের কাগজের পাতায় খবর ওঠার কল্যানে আজ থেকে সবাই হামলে পড়ে এই ঘটনার বিচার দাবী করবে, ধর্ষকের নিন্দায় আমরা আকাশ বাতাস এক করে ফেলবো। কিন্তু কতো দিন? খুব বেশী হলে সপ্তাখানেক এই নিয়ে আমরা মেতে থাকবো। এর পর খবরের কাগজ নতুন কোন খবর ছাপিয়ে নতুন হুজুগে মাতিয়ে কাটতি বাড়াতে থাকবে, কিন্তু এই এগারো বছর বয়সী ধর্ষিতা মেয়েটির অবস্থা যা ছিল, তাই থাকবে। কাগজে খবর ছেপে যাবার জন্য তার অবস্থার বিশেষ কোন পরিবর্তন আসবে বলে মনে হয় না।


বাচ্চা পশ

সবুজ পাহাড়ের রাজা এর ছবি
লিখেছেন সবুজ পাহাড়ের রাজা (তারিখ: মঙ্গল, ০৮/০২/২০১১ - ১০:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নারী ও শিশু নিপীড়ণ কথন

আফগান ভাষায় বাচ্চা পশ শব্দের অর্থ (মেয়ে শিশুদের) ছেলেদের মত করে পোষাক পরিধান করা।